scorecardresearch
 

Soma Das SSC: SSC-তে একমাত্র সোমার চাকরিই বহাল, তবু 'আফসোস' কীসের? কথা বলল bangla.aajtak.in

SSC মামলায় ২০১৬ সালের নিয়োগ প্যানেল বাতিল করেছে কলকাতা হাইকোর্ট। লোকসভা ভোটের মধ্যেই সোমবার ঐতিহাসিক রায় দিল হাইকোর্টের বিচারপতি দেবাংশু বসাকের ডিভিশন বেঞ্চ। তবে এক মাত্র একজনের চাকরিই বহাল রেখেছে আদালত। তিনি সোমা দাস।

Advertisement
সোমা দাসের চাকরি বহাল থাকবে। সোমা দাসের চাকরি বহাল থাকবে।
হাইলাইটস
  • SSC মামলায় ২০১৬ সালের নিয়োগ প্যানেল বাতিল করেছে কলকাতা হাইকোর্ট।
  • ঐতিহাসিক রায় দিল হাইকোর্টের বিচারপতি দেবাংশু বসাকের ডিভিশন বেঞ্চ
  • তবে এক মাত্র একজনের চাকরিই বহাল রেখেছে আদালত।

SSC মামলায় ২০১৬ সালের নিয়োগ প্যানেল বাতিল করেছে কলকাতা হাইকোর্ট। লোকসভা ভোটের মধ্যেই সোমবার ঐতিহাসিক রায় দিল হাইকোর্টের বিচারপতি দেবাংশু বসাকের ডিভিশন বেঞ্চ। তবে এক মাত্র একজনের চাকরিই বহাল রেখেছে আদালত। তিনি সোমা দাস। মারণরোগের সঙ্গে লড়াই করেছেন এই শিক্ষিকা। যোগ্য প্রার্থী হিসাবে দাঁতে দাঁত চেপে লড়েছেন। সেই সোমার চাকরি 'মানবিক কারণে'  বহাল রাখল আদালত। রায় শোনার পর bangla.aajtak.in-এ  মুখ খুললেন শিক্ষিকা সোমা। বললেন, 'আমার আফসোস রয়েছে।' কীসের আফসোস? 

কী বললেন সোমা? 

bangla.aajtak.in-এ  বর্তমানে বীরভূমের নলহাটির মধুরা হাইস্কুলের শিক্ষিকা বললেন, 'আমার চাকরিটা হয়েছে মানবিক কারণে। সেটা সকলেই জানেন। সেই দিকটা বিচার করেই আমার চাকরি বহাল রেখেছে হাইকোর্ট। তবে এখানে আমার আফসোস রয়েছে। যোগ্য প্রার্থী ছিলাম, আমার সহযোদ্ধারা যেদিন চাকরি পাবেন, সেদিনই খুশি হব।'

আরও পড়ুন


অন্য দিকে, প্রায় ২৬ হাজার জনের চাকরি বাতিল প্রসঙ্গে সোমা বলেছেন, 'অবশ্যই সফল হল আন্দোলন। আমাদের আন্দোলনের উদ্দেশ্য ছিল  দুর্নীতি প্রমাণ করা, দুর্নীতি মুক্ত করা, যোগ্য প্রার্থীদের অধিকার ফিরিয়ে পাওয়া। একটা জিনিস সফল হয়েছে। এবার লড়াই অধিকার ফিরিয়ে পাওয়া। বিচারব্যবস্থার উপর ভরসা রয়েছে। আশা করব, সফল হব।'

কে এই সোমা দাস? 

কলকাতা হাইকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশে চাকরি পেয়েছিলেন নবম-দ্বাদশের চাকরিপ্রার্থী সোমা। তিনি ক্যান্সারে আক্রান্ত। ২০১৬ সালে শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষায় বসেছিলেন তিনি। মেধাতালিকায় নাম থাকা সত্ত্বেও তিনি চাকরি পাননি বলে অভিযোগ করেছিলেন। চাকরিরের দাবিতে কলকাতার রাজপথে ধর্নায় বসেছিলেন সোমা। ২০২২ সালের এপ্রিল মাসে তৎকালীন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় সোমাকে শিক্ষকতার চাকরির বদলে অন্য সরকারি চাকরি গ্রহণের প্রস্তাব দিয়েছিলেন সোমাকে। তবে সেই প্রস্তাব গ্রহণ করেননি সোমা। পরে সেই সময় বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় সোমাকে জানিয়েছিলেন যে, ভবিষ্যতে সরকারি স্কুলে শিক্ষকতার শূন্যপদ থাকলে তা দেওয়া হবে সোমাকে। এরপরে আদালতের সুপারিশে শিক্ষকতার চাকরি পান সোমা। 

Advertisement


 

Advertisement