scorecardresearch
 

শান্তিনিকেতন শিশু খুন: গ্রামে সুকান্তরা, আবার তপ্ত পরিস্থিতি

বৃহস্পতিবার নিহত শিশুর পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে যাওয়ার পথে বাধার মুখে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। শেষ পর্যন্ত সাংসদ-বিধায়ক-সহ মোট ৬ জনকে গ্রামের মধ্যে ঢোকার ছাড় দেন গ্রামবাসীরা। 

Advertisement
বাধার মুখে সুকান্ত মজুমদার বাধার মুখে সুকান্ত মজুমদার
হাইলাইটস
  • মোলডাঙা গ্রামে সুকান্ত মজুমদার
  • প্রথমে পড়লেন বাধার মুখে
  • পরে সাক্ষাৎ নিহত শিশুর পরিবারের সঙ্গে

শিশু খুনকে কেন্দ্র করে চাপা উত্তেজনা রয়েছে বীরভূমের শান্তিনিকেতনের মোলডাঙা গ্রামে। তারই মাঝে বৃহস্পতিবার নিহত শিশুর পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে যাওয়ার পথে বাধার মুখে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। শেষ পর্যন্ত সাংসদ-বিধায়ক-সহ মোট ৬ জনকে গ্রামের মধ্যে ঢোকার ছাড় দেন গ্রামবাসীরা। 

এদিন কয়েকজন দলীয় সাংসদ বিধায়ক ও কর্মীদের নিয়ে বীরভূম শান্তিনিকেতনের মোলডাঙা গ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা দেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। মিছিল করে গ্রামের দিকে এগোতে থাকেন বিজেপি নেতা কর্মীরা। অন্যদিকে মিছিলকে বাধা দিতে জমায়েত করেন কমপক্ষে ৫০০ গ্রামবাসী। মিছিল পৌঁছতেই বাধা দেন তাঁরা। 

এরপর গ্রামবাসীদের বোঝানোর চেষ্টা করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। গ্রামবাসীদর তিনি আশ্বাস দেন শুধুমাত্র কয়েকজন বিধায়ক-সাংসদ গ্রামের মধ্যে ঢুকবেন। বাকিরা বাইরেই থাকবেন। বেশকিছুক্ষণ কথা বলার পর আস্বস্থ হন গ্রামবাসীরা। সেই মতো সুকান্ত মজুমদার-সহ মোট ৬ জনকে গ্রামে ঢোকার অনুমতি দেওয়া হয়। 

প্রসঙ্গত, শিশু খুনের ঘটনাকে কেন্দ্র করে গত উত্তেজনা রয়েছে শান্তিনিকেতনের মোলডাঙা গ্রামে। গতকাল সেখানে যাওয়ার চেষ্টা করেন আরও এক বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়। কিন্তু গ্রামে ঢোকার আগে তাঁরও পথ অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন স্থানীয়রা। এই মৃত্যুতে কোনও রাজনৈতিক রং লাগতে দিতে চান না বলেই জানান গ্রামবাসীরা। তারমাঝে পুলিশ গিয়েও লকেট চট্টোপাধ্যায়কে আটকায় বলে অভিযোগ। আর সেই ঘটনার ২৪ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই বাধার মুখে পড়লেন খোদ দলের রাজ্য সভাপতি। যদিও শেষ পর্যন্ত তাঁকে গ্রামে প্রবেশের অনুমতি দেন গ্রামবাসীরা। এরপর গ্রামে গিয়ে পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন সুকান্তবাবু।

আরও পড়ুনমঙ্গল-শনির অশুভ প্রভাব কেটে ব্যাপক উন্নতি, প্রতি মঙ্গলবার যা করতে হবে

 

Advertisement
Advertisement