প্রত্যেককেই জীবনে ভাল-মন্দের মধ্য দিয়ে যেতে হয়। আর খারাপ সময় থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য মানুষ ঈশ্বরের স্মরণে যান। কষ্ট থেকে মুক্তি পাওয়ার প্রার্থনা জানান। এক্ষেত্রে জ্যোতিষশাস্ত্রেও এই বিষয়ে কিছু প্রতিকারের কথা বলা হয়েছে। জ্যোতিষশাস্ত্র বলছে, রাশিচক্রে কোনও গ্রহ দুর্বল থাকলে ব্যক্তির জীবনে শুরু হয় অশান্তি। এক্ষেত্রে এমন কিছু কৌশল রয়েছে যা অনুসরণ করলে শুভ ফল পাওয়া যায়।
মঙ্গলবার এই প্রতিকারগুলি করুন
মনে করা হয়, মঙ্গলবার শুদ্ধ চিত্তে বজরংবাণ পাঠ করলে শত্রুদের বিনাশ হয়। তবে একই জায়গায় বসে ২১ দিন এই পাঠ করলে তবেই উপকার মিলবে। এছাড়া, এটি পাঠের আগে করতে হবে সত্যপথে চলার অঙ্গীকার।
কথিত আছে, হনুমানজি প্রসন্ন হলে শনিদেব ও যমরাজ কোনও ব্যক্তির ক্ষতি করতে পারেন না। তাই শনির প্রকোপ থেকে বাঁচতে মঙ্গলবার হনুমানরি মন্দিরে পুজো দিন। এছাড়াও এই দিন সুন্দরকাণ্ড ও হনুমান চালিশা পাঠ করুন।
কোনও রোগে আক্রান্ত হলে হনুমানজির মূর্তির সামনে একটি পাত্র রাখুন এবং ২৬ বা ২১ দিন একটানা হনুমান বাহুক পাঠ করুন। এছাড়াও নিয়মিত পাঠের পর পাত্রে রাখা জল পান করলেও উপকার পাওয়া যায়।
মঙ্গল যদি কোনও ব্যক্তির কুণ্ডলীতে দুর্বল থাকে, তাহলে বানর বা লাল রঙের গরুকে ভুনা ছোলা খাওয়ালে উপকার পাওয়া যায়।
১০৮টি তুলসী পাতায় ভগবান রামের নাম লিখে হনুমানজিকে অর্পণ করলে মঙ্গলের সমস্ত অশুভ প্রভাব দূর হয়। আর শনিদেবেরও আশীর্বাদ পাওয়া যায়।
আরও পড়ুন - এবার পুজোয় 'প্রত্যাবর্তন'-র কথা বলছে সল্টলেক এজি ব্লক!