scorecardresearch
 
Advertisement
বিশ্ব

Flying Reptile PHOTOS: ১৬ কোটি বছর আগে উড়ত 'টিকটিকি'! চাঞ্চল্যকর হদিশ বিজ্ঞানীদের

(ছবি: নাটালিয়া জাগিলস্কা/রয়টার্স)
  • 1/9

জুরাসিক যুগ বলা হয় সেই সময়কে যখন ডাইনোসরদের রাজত্ব ছিল। সেই সময়ের একটি উড়ন্ত ডাইনোসরের জীবাশ্ম সম্প্রতি স্কটল্যান্ডের আইল অফ স্কাইয়ের সমুদ্র সৈকতে আবিষ্কৃত হয়েছে।  টেরোসর প্রজাতির এই ডাইনোসরটির ডানা ৮ ফুটের। এর নাম নাম Jark Scheinach (Dearc sgianthanach)।

 (ছবি: নাটালিয়া জাগিলস্কা/রয়টার্স)
  • 2/9

Dearc sgianthanach এর দুটি অর্থ আছে। প্রথম 'ডানাযুক্ত সরীসৃপ'। দ্বিতীয় টিকটিকি (Skye থেকে সরীসৃপ) আকাশ থেকে এসেছে। জার্ক স্কিনি জুরাসিক যুগের একটি টেরোসর। এর সময়কাল ২০.১৩ কোটি বছর থেকে ১৪.৫০ কোটি বছর আগের।

(ছবি: শাস্তা মারেরো/রয়টার্স)
  • 3/9

এডিনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিবর্তন ও প্যালিওন্টোলজির অধ্যাপক স্টিভ ব্রুসেট জানিয়েছেন Dearc sgianthanach ছিল জুরাসিক যুগের সবচেয়ে বড় উড়ন্ত ডাইনোসর। টেরোসররা ক্রিটেসিয়াস যুগের প্রাণী। সে তখন আকাশে পাখিদের সঙ্গে পাল্লা দিতে পারত। (ছবি: শাস্তা মারেরো/রয়টার্স)

Advertisement
(ছবি: শাস্তা মারেরো/রয়টার্স)
  • 4/9

বিজ্ঞানীদের দাবি,  Dearc sgianthanach ডাইনোসর ছিল না। এটি আসলে প্রথম মেরুদণ্ডী যে উড়ে যাওয়ার ক্ষমতা অর্জন করেছিল। এটি ট্রায়াসিক যুগের অন্তর্গত। রেকর্ড করা প্রাচীনতম টেরোসরের রেকর্ডটি ২৩ মিলিয়ন বছর পুরানো। এটি ট্রায়াসিক যুগের অন্তর্গত।

(ছবি: গেটি)
  • 5/9

সবচেয়ে বড় টেরোসরের রেকর্ড যে গড়েছিল তার নাম ছিল Quetzalcoatlus। এর ডানার দৈর্ঘ্য ছিল ৩৬ ফুট। এটি ছোটো প্লেনের মতো দেখতে ছিল। টেরোসরদের উড়তে পারত কারণ তাদের ওজন কম ছিল। পাশাপাশি হাড়ও হত হালকা। তাই এর জীবাশ্ম সহজে পাওয়া যায় না। কারণ হাড় দ্রুত গলে যায়।

(ছবি: গেটি)
  • 6/9

এডিনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটালিয়া জাগিলস্কা (প্রধান গবেষক এবং  প্যালিওন্টোলজির ডক্টরাল প্রার্থী) জানিয়েছেন, ওড়ার জন্য হাড়গুলির ভিতর ফাঁপা হওয়া প্রয়োজন। হাড়ের দেওয়াল পাতলা হওয়া বাঞ্চনীয়। টেরোসরদের এই সমস্ত বৈশিষ্ট্য ছিল। তাদের জীবাশ্ম বেশিদিন সংরক্ষণের উপযুক্ত ছিল না। কিন্তু আমরা একটি জীবাশ্ম খুঁজে পেয়েছি।

(ছবি: গেটি)
  • 7/9

নাটালিয়া বলেন, এই জীবাশ্মটি প্রায় ১৬০ মিলিয়ন বছরের পুরোনো। এর হাড়ের দিকে দেখলে মনে হয়, এই টেরোসরকে সম্পূর্ণরূপে বিকশিত হওয়ার আগেই তাকে হত্যা করা হয়েছিল। কম্পিউটেড টমোগ্রাফি সিটি স্ক্যানের মাধ্যমে যখন এটি সনাক্ত করা হয়, তখন দেখা যায় যে ডিয়ারক সাইনথানাচের চোখের অংশটি অনেক বড়। তার দৃষ্টি ছিল অত্যন্ত শক্তিশালী।

Advertisement
 (ছবি: গেটি)
  • 8/9

নাটালিয়া জানান, স্কটল্যান্ডের এলাকা খুবই আর্দ্র। এই সমুদ্রের জলও উষ্ণ। সে কারণেই টেরোসররা নিশ্চয়ই প্রাচীনকালে মাছ এবং স্কুইড খেতে এখানে এসেছে। তার তীক্ষ্ণ দাঁত ও ধারালো নখের সাহায্যে সে খাবার জোগার করতে পারত। জীবাশ্মটি এডিনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূ-বিজ্ঞানের প্রাক্তন ডক্টরেট ছাত্র এমিলিয়া পেনি আবিষ্কার করেন।

(ছবি: গেটি)
  • 9/9

জানা গিয়েছে, Dearc sgianthanach-এর এই ফসিলটি স্কটল্যান্ডের জাতীয় জাদুঘরে রাখা হবে। সম্প্রতি কারেন্ট বায়োলজি জার্নালে এই আবিষ্কারের গবেষণার কথা প্রকাশিত হয়েছে।
 

Advertisement