scorecardresearch
 
Advertisement
বিশ্ব

'কাশ্মীর জিতে পাকিস্তানের হাতে তুলে দেবে তালিবান!', চাঞ্চল্যকর দাবি

'কাশ্মীর জিতে পাকিস্তানের হাতে তুলে দেবে তালিবান!', চাঞ্চল্যকর দাবি
  • 1/7

তালিবানদের সমর্থন করছে পাকিস্তানের ইমরান খান প্রশাসন। আর এবার তারা আরও একধাপ এগিয়ে দাবি করল, কাশ্মীর দখল করবে তালিবান। আর তা তারা পাকিস্তানের হাতে তুলে দেবে। এই দাবি করেন ইমরান খানের দলের নেত্রী নীলম ইরশাদ শেখ। 

 

'কাশ্মীর জিতে পাকিস্তানের হাতে তুলে দেবে তালিবান!', চাঞ্চল্যকর দাবি
  • 2/7

পাকিস্তানে একটি টিভি চ্যানেলের টক শো-তে এই দাবি করেন নীলম ইরশাদ শেখ। তিনি পরিষ্কার জানান, পাকিস্তান তালিবানের সঙ্গে আছে। প্রসঙ্গত, এও শোনা যাচ্ছে যে, পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থা আইএসআই ও তাদের সেজনা তালিবানকে সাহায্য করছে। 
 

'কাশ্মীর জিতে পাকিস্তানের হাতে তুলে দেবে তালিবান!', চাঞ্চল্যকর দাবি
  • 3/7

ইমরান খানের দলের ওই নেত্রী বলেন, 'ইমরান খান প্রশাসন পাকিস্তানে ভালো কাজ করছে। বিশ্বের কাছে এখন পাকিস্তানের মাথা উঁচু। আর তালিবানরাও আমাদের সঙ্গে আছে। ওরা কাশ্মীর জিতে আমাদের হাতে তুলে দেবে।' 

Advertisement
'কাশ্মীর জিতে পাকিস্তানের হাতে তুলে দেবে তালিবান!', চাঞ্চল্যকর দাবি
  • 4/7

ওই অনুষ্ঠানের সঞ্চালক  নীলম ইরশাদ শেখকে জিজ্ঞাসা করেন, তালিবানরা কাশ্মীর জিতে পাকিস্তানের হাতে তুলে দেবে, এই কথা তাঁকে কে বলেছে? উত্তরে ওই নেত্রী বলেন, 'ভারত আমাদের বেঁধে রেখেছে। তবে আমরা আবার একজোট হব।' 
 

'কাশ্মীর জিতে পাকিস্তানের হাতে তুলে দেবে তালিবান!', চাঞ্চল্যকর দাবি
  • 5/7

নীলম ইরশাদের কথায়, 'আমাদের সেনা ক্ষমতাশালী। আমাদের প্রশাসন ও সরকারও। তালিবানরা আমাদের সঙ্গে আছে। কারণ, খারাপ সময়ে আমরা ওদের পাশে ছিলাম।'
 

'কাশ্মীর জিতে পাকিস্তানের হাতে তুলে দেবে তালিবান!', চাঞ্চল্যকর দাবি
  • 6/7

উল্লেখ্য, আফগানিস্তান কব্জা করার পর প্রকাশ্যেই তালিবানের সমর্থন করেছিলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান। তিনি বলেছিলেন, 'এতদিন পরে মনের দাসত্ব-শৃঙ্খল ভেঙে ফেলল আফগানবাসী।' 

'কাশ্মীর জিতে পাকিস্তানের হাতে তুলে দেবে তালিবান!', চাঞ্চল্যকর দাবি
  • 7/7

আফগানিস্তানে আমেরিকার ভূমিকারও সমালোচনা করেছিলেন তিনি। বলেছিলেন, 'অনেকেই অন্য সংস্কৃতির আদব-কায়দা আয়ত্ত করে মজা পান। কিন্তু মনে রাখবেন, অন্যের সংস্কৃতি ঘাড়ের উপর চাপানোটা এক ধরনের মানসিক দাসত্ব যা শারীরিক দাসত্বের থেকে কষ্টকর দাসত্বের এই শিকল ভেঙে ফেলা দরকার।'  

Advertisement