Turkey-Syria quake: ২১ হাজারেরও বেশি মৃত্যু তুরস্ক-সিরিয়ায়, বেরোচ্ছে একের পর এক দেহ

চারিদিকে ধ্বংসস্তূপ। উদ্ধার তৎপরতা আগের মতোই চলছে। একইভাবে মৃতের সংখ্যাও বাড়ছে। প্রতিটি ধ্বংসস্তূপ থেকে মৃতদেহ তোলার প্রক্রিয়া অব্যাহত রয়েছে। ধ্বংসস্তূপ থেকে এখন পর্যন্ত ২১ হাজারেরও বেশি মানুষের মৃতদেহ সরানো হয়েছে। বহু পরিবারের সব সদস্যই মারা গেছে। হাজার হাজার মানুষ হাসপাতালে ভর্তি।

Advertisement
২১ হাজারেরও বেশি মৃত্যু তুরস্ক-সিরিয়ায়, বেরোচ্ছে একের পর এক দেহতুরস্ক।
হাইলাইটস
  • চারিদিকে ধ্বংসস্তূপের।
  • উদ্ধার তৎপরতা আগের মতোই চলছে।

চারিদিকে ধ্বংসস্তূপ। উদ্ধার তৎপরতা আগের মতোই চলছে। একইভাবে মৃতের সংখ্যাও বাড়ছে। প্রতিটি ধ্বংসস্তূপ থেকে মৃতদেহ তোলার প্রক্রিয়া অব্যাহত রয়েছে। ধ্বংসস্তূপ থেকে এখন পর্যন্ত ২১ হাজারেরও বেশি মানুষের মৃতদেহ সরানো হয়েছে। বহু পরিবারের সব সদস্যই মারা গেছে। হাজার হাজার মানুষ হাসপাতালে ভর্তি।

তুরস্কের ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় উদ্ধার অভিযান চলছে। এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। সময় যতই গড়িয়ে যাচ্ছে। ৬ ফেব্রুয়ারি সকালে তুরস্কে ভূমিকম্প হয়েছে, অর্থাৎ এখন পর্যন্ত ৪ দিন হয়েছে। ধ্বংসস্তূপে কিছু মানুষ বেঁচে থাকলে এই চার দিনে ক্ষুধা, তৃষ্ণা ও ঠান্ডায় মারা যাওয়ারও আশঙ্কা রয়েছে। এদিকে বিশ্বব্যাংক তুরস্ককে ১ দশমিক ৭৮ বিলিয়ন ডলার দেওয়ার ঘোষণা করেছে। একই সঙ্গে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত তুরস্ক ও সিরিয়াকে সাহায্য করতে ৮৫ মিলিয়ন ডলার সাহায্যের ঘোষণা করেছে আমেরিকা।

সোমবার সকালে তুরস্কে ভূমিকম্প শুরু হয়। রিখটার স্কেলে মূল কম্পনের মাত্রা ছিল ৭.৮। তার পরে আফটার শকে আরও অন্তত ১০০ বার কেঁপেছে তুরস্ক এবং সিরিয়ার মাটি। এই ভূমিকম্পকে ইতিমধ্যে শতাব্দীর অন্যতম ভয়ঙ্কর এবং প্রাণঘাতী বলে মেনে নেওয়া হয়েছে।

ভূমিকম্পের ধ্বংসস্তূপে চাপা পড়ে বহু মানুষের মৃত্যু হয়েছে। বিপর্যয়ের পর তীব্র শীত এবং ক্ষুধার জ্বালায় মৃত্যুমুখে আরও অনেকে। বৃহস্পতিবারের পরিসংখ্যান বলছে, মৃতের সংখ্যা ২১ হাজার পেরিয়ে গিয়েছে। মৃত্যু আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা প্রশাসনের। ধ্বংসস্তূপের নীচে এখনও অনেকে আটকে থাকতে পারেন। ভূমিকম্প বিধ্বস্ত তুরস্ক আর সিরিয়ায় এখন শুধুই মৃত্যুমিছিল। কেউ খিদের জ্বালায় ছটফট করছেন, কেউ আপনজনকে ধ্বংসের নীচে চাপা পড়ে মরতে দেখছেন অসহায় ভাবে।

সোমবার সকালে তুরস্কে ভূমিকম্প শুরু হয়। রিখটার স্কেলে মূল কম্পনের মাত্রা ছিল ৭.৮। তার পরে আফটার শকে আরও অন্তত ১০০ বার কেঁপেছে তুরস্ক এবং সিরিয়ার মাটি। এই ভূমিকম্পকে ইতিমধ্যে শতাব্দীর অন্যতম ভয়ঙ্কর এবং প্রাণঘাতী বলে মেনে নেওয়া হয়েছে।

Advertisement

ভূমিকম্পের ধ্বংসস্তূপে চাপা পড়ে বহু মানুষের মৃত্যু হয়েছে। বিপর্যয়ের পর তীব্র শীত এবং ক্ষুধার জ্বালায় মৃত্যুমুখে আরও অনেকে। শুক্রবারের পরিসংখ্যান বলছে, মৃতের সংখ্যা ২১ হাজার পেরিয়ে গিয়েছে। মৃত্যু আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা প্রশাসনের। 

আরও পড়ুন-ভূমিকম্পের ধ্বংসাবশেষের নীচে কতক্ষণ বাঁচা যায়?

 

POST A COMMENT
Advertisement