scorecardresearch
 

Devil Comet Heading Towards Earth: পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে 'রাক্ষুসে ধূমকেতু', এবার কী হবে?

Devil Comet Heading Towards Earth: আসলে বৈজ্ঞানিকরা জানিয়েছেন, একটি বিশাল ধূমকেতু পৃথিবীর দিকে এগিয়ে আসছে। কল্পনা করুন এই বিশাল ধুমকেতু যখন এসে পৃথিবীর সঙ্গে ধাক্কা খাবে, তখন পৃথিবীর চেহারা বদলে যেতে পারে। শহর, দেশ, গ্রাম, জনপদ মুছে যেতে পারে। সমুদ্র-পাহাড় ধ্বংস হতে পারে। মানবজাতির বিনাশ পর্যন্ত ঘটতে পারে।

Advertisement
এভারেস্টের চেয়েও বড়, পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে শয়তান ধূমকেতু এভারেস্টের চেয়েও বড়, পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে শয়তান ধূমকেতু

Devil Comet Heading Towards Earth: ব্রহ্মাণ্ড এমন একটা জায়গা যেখানে রহস্য রোমাঞ্চে সবসময় ভরা থাকে। এর বিষয়ে অনেক কিছু জানা সত্ত্বেও অনেক কিছু এমন জিনিস আছে যেখানে বৈজ্ঞানিকেরা এখনো থই পাননি। universe এ কখনও প্রকৃতির সৌন্দর্য দেখতে পাওয়া যায় তো কখনও তার ভয়ঙ্কর রূপ। পৃথিবীর বিনাশ নিয়ে প্রায় দিনই নতুন নতুন স্টোরি এবং থিওরি, তারিখ সামনে আসে। তাজা তথ্য অনুযায়ী কিছু এমন ঘটনার কথা বলা হয়েছে, যেখানে ভয় ধরানোর মতো পরিস্থিতি সামনে এসেছে। আসলে বৈজ্ঞানিকরা জানিয়েছেন, একটি বিশাল ধূমকেতু পৃথিবীর দিকে এগিয়ে আসছে। কল্পনা করুন এই বিশাল ধুমকেতু যখন এসে পৃথিবীর সঙ্গে ধাক্কা খাবে, তখন পৃথিবীর চেহারা বদলে যেতে পারে। শহর, দেশ, গ্রাম, জনপদ মুছে যেতে পারে। সমুদ্র-পাহাড় ধ্বংস হতে পারে। মানবজাতির বিনাশ পর্যন্ত ঘটতে পারে।

পাওয়া তথ্য অনুযায়ী ধূমকেতুটি এত বড় যে মাউন্ট এভারেস্টও এর কাছে ছোট। বৈজ্ঞানিকদের দাবি অনুযায়ী মাথার শিংয়ের মত দেখতে হওয়ার কারণে এর নাম শয়তান ধুমকেতু বলা হয়েছে এবং মনে করা হচ্ছে যে এটি গ্যাস এবং ধুলো দিয়ে তৈরি। লাইফ সায়েন্সের রিপোর্ট অনুযায়ী ধূমকেতুর সঠিক নাম ১২/পন্স ব্রুকস। এখন এটির শিং গায়েব হয়ে গিয়েছে এবং এটি রহস্যময় ছায়ার সঙ্গে একটা দুর্লভ সবুজ রঙে বদলে গিয়েছে।

একটি ঠান্ডা আগ্নেয়গিরি এমন সাড়ে দশ মাইল চওড়া। এই ধূমকেতুও ভলকানিক হওয়ার কারণে যার অর্থ হলো এটি ঠান্ডা আগ্নেয়গিরি এবং এর নিউক্লিয়াসে চাপ পড়ার কারণে এর সেল ফেটে গিয়েছে। এটা দেখে যে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় পর্বত এভারেস্টের চেয়েও এটি বড়। যদি এটি সোজা পৃথিবীর দিকে আসতো তাহলে অত্যন্ত উদ্বেগজনক ব্যাপার হতো। কিন্তু ভয় পাওয়ার কারণ নেই। কারণ আমরা এখনও ধ্বংসের জন্য প্রস্তুত হইনি। সূর্য থেকে পৃথিবীর দূরত্বের দেড়গুণ দূরে রয়েছে নাসা। আমাদের আশ্বস্ত করেছে যে এই শয়তান ধূমকেতু পৃথিবীর সঙ্গে ধাক্কা খাওয়ার মত কোনও সম্ভাবনা নেই।

Advertisement

২ জুন পৃথিবীর সবচেয়ে কাছে পৌঁছবে এবং তারপর অন্তরীক্ষ এজেন্সি বলেছে যে, নাসা জানতে পেরেছে যে, বর্তমানে কোনও অ্যাস্টরয়েড বা ধুমকেতু পৃথিবীর সঙ্গে ধাক্কা খাওয়ার রাস্তায় নেই। এ কারণে বড় ধাক্কা খাওয়া সম্ভাবনাও কম বরং বলা হচ্ছে যে আগামী বহুবছরে কোনও জিনিসই পৃথিবীর সঙ্গে ধাক্কা খাওয়া সম্ভাবনা খুব কম। জ্যোতির্বিদরা বলছেন যে এই ধুমকেতু প্রত্যেক ৭১.২ বছরে সূর্যকে পরিক্রমা করে এবং এ বছরের শেষে ২ জুন পৃথিবীর সবচেয়ে কাছে পৌঁছবে। যেখানে খোলা চোখে এটি দেখা যেতে পারে।

 

Advertisement