scorecardresearch
 

Modi-Biden Meet: ভারত-মার্কিন সম্পর্ক বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রিক শক্তি হতে পারে! মত বাইডেনের

মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ভারত-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সম্পর্ক বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রিক শক্তি হতে পারে। আগামীদিনে ভারত-মার্কিন বাণিজ্যিক সম্পর্কে বিশেষ জোর দেওয়া হবে। ভারত-মার্কিন সম্পর্ক বিশ্বের অনেক সমস্যার সমাধানে সাহায্য করতে পারে, মত বাইডেনের।

Advertisement
ভারত-মার্কিন সম্পর্ক বিশ্বের অনেক সমস্যার সমাধানে সাহায্য করতে পারে, মত বাইডেনের। (ANI) ভারত-মার্কিন সম্পর্ক বিশ্বের অনেক সমস্যার সমাধানে সাহায্য করতে পারে, মত বাইডেনের। (ANI)
হাইলাইটস
  • মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ভারত-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সম্পর্ক বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রিক শক্তি হতে পারে।
  • তিনি বলেন, আগামীদিনে ভারত-মার্কিন বাণিজ্যিক সম্পর্কে বিশেষ জোর দেওয়া হবে।
  • ভারত-মার্কিন সম্পর্ক বিশ্বের অনেক সমস্যার সমাধানে সাহায্য করতে পারে, মত বাইডেনের।

আমেরিকার রাষ্ট্রপতি হওয়ার পর এই প্রথমবারের মতো জো বাইডেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদীর সঙ্গে আজ মুখোমুখি সাক্ষাত হল। তাই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর তিন দিনের মার্কিন সফরের এই দ্বিতীয় দিনটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল দুই দেশের সমস্ত রাজনৈতিক মহলের কাছে। 

করোনা মহামারী, সন্ত্রাসবাদ ও কোয়াড-সহ একাধিক বিষয়ে ওভাল অফিসে প্রায় ঘণ্টাখানেক আলোচনা করেন এই দুই রাষ্ট্রপ্রধান। তাই হোয়াইট হাউসে চলা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের গুরুত্বপূর্ণ এই বৈঠকে আজ নজর ছিল গোটা বিশ্বের।

জো বাইডেন এই বৈঠকের সময় বলেন যে, “আমি দীর্ঘদিন ধরে বিশ্বাস করি যে, ভারত-মার্কিন সম্পর্ক বিশ্বের অনেক সমস্যার সমাধানে সাহায্য করতে পারে। ভারত-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সম্পর্ক বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রিক শক্তি হতে পারে। মোদী আর আমি মহামারী মোকাবিলায় কী পদক্ষেপ নেওয়া যায় এবং মানব সভ্যতার সুরক্ষায় কী পদক্ষেপ নেওয়া উচিত, সে বিষয়ে আলোচনা করবো।”

বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী মোদী মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশংসা করে বলেন, “আমি ২০১৫, ২০১৬ সালে আপনার সঙ্গে বিস্তারিত কথা বলার সুযোগ পেয়েছিলাম। ভারত-মার্কিন সম্পর্কের জন্য আপনার দৃষ্টিভঙ্গি সত্যিই অনুপ্রেরণামূলক!”

দুই দেশের বাণিজ্যিক সম্পর্ক প্রসঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, “নতুন অধ্যায়ের সূচনা করলাম। আগামীদিনে ভারত-মার্কিন বাণিজ্যিক সম্পর্কে বিশেষ জোর দেওয়া হবে।”
 

Advertisement