Pakistan Milk Price: বাজার আগুন! পাকিস্তানে এক লিটার দুধের দাম শুনলে ভিরমি খাবেন

Pakistan Milk Price: প্রবল অর্থনৈতিক চাপে পাকিস্তান। খাবারদাবারের দাম কার্যত মধ্যবিত্তের নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে। ঋণের ভারে জর্জরিত পাকিস্তানে আটা থেকে দুধের দাম শুনলেই আঁতকে উঠতে হবে।পাকিস্তানে বর্তমানে দুধের দাম লিটার প্রতি ২০০ টাকারও বেশি। এক কেজি আটা কিনতে খরচ ৮০০ পাকিস্তানি টাকা।

Advertisement
বাজার আগুন! পাকিস্তানে এক লিটার দুধের দাম শুনলে ভিরমি খাবেনপাকিস্তানে চরমে খাদ্যদ্রব্যের দাম
হাইলাইটস
  • প্রবল অর্থনৈতিক চাপে পাকিস্তান। খাবারদাবারের দাম কার্যত মধ্যবিত্তের নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে।
  • ঋণের ভারে জর্জরিত পাকিস্তানে আটা থেকে দুধের দাম শুনলেই আঁতকে উঠতে হবে।
  • পাকিস্তানে বর্তমানে দুধের দাম লিটার প্রতি ২০০ টাকারও বেশি। এক কেজি আটা কিনতে খরচ ৮০০ পাকিস্তানি টাকা।

Pakistan Milk Price: প্রবল অর্থনৈতিক চাপে পাকিস্তান। খাবারদাবারের দাম কার্যত মধ্যবিত্তের নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে। ঋণের ভারে জর্জরিত পাকিস্তানে আটা থেকে দুধের দাম শুনলেই আঁতকে উঠতে হবে।পাকিস্তানে বর্তমানে দুধের দাম লিটার প্রতি ২০০ টাকারও বেশি। এক কেজি আটা কিনতে খরচ ৮০০ পাকিস্তানি টাকা।

এক লিটার দুধের দাম ২১০ টাকা

পাকিস্তানে দুধের দাম ২০০ টাকা ছাড়িয়ে গিয়েছে। এআরওয়াই নিউজের রিপোর্টে বলা হয়েছে, অর্থনৈতিক সংকটের মুখে থাকা পাকিস্তানে মুদ্রাস্ফীতি জনগণের জীবনকে দুর্বিষহ করে তুলেছে। করাচি কমিশনার দুধের দাম লিটার প্রতি ১০ টাকা বৃদ্ধির অনুমোদন দিয়েছেন। এর পর এখন পাকিস্তানের এই শহরে এক লিটার দুধের জন্য ২১০ পাকিস্তানি টাকা খরচ করতে হচ্ছে।

দাম আরও বাড়তে পারে... ৫০ টাকা/লিটার

পেট্রোল-ডিজেল, বিদ্যুত ও গ্যাসের সংকটে ভুগছে পাকিস্তানের মানুষ। মূল্যবৃদ্ধি রুখতে সরকারের সমস্ত প্রচেষ্টাই ব্যর্থ বলে মনে হচ্ছে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, দুধের দাম লিটার প্রতি ৫০ টাকা বাড়ানোর সম্ভাবনা থাকলেও তা বেড়েছে মাত্র ১০ টাকা। তবে দুধের উৎপাদন খরচ বাড়ছে বলে উল্লেখ করেছে ডেয়ারি ফার্মার্স করাচির সভাপতি মুবাশ্বের কাদির আব্বাসি। তিনি বলেন, এর ফলে আগামিদিনে দুধের দাম আরও বাড়ানো ছাড়া উপায় নেই। ফলে মানুষের সমস্যা আরও বাড়তে পারে। শীঘ্রই দুধের দাম আরও ৫০ টাকা বাড়তে পারে।

চাল থেকে শুরু করে কলা ও আপেলের দাম আকাশছোঁয়া

করাচিতে শুধু দুধ নয় আটা, ডাল, চাল ও কলা-আপেলও দুষ্প্রাপ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। দেশে এক কেজি চাল বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ৪৫০ টাকায়। আপেল বিক্রি হচ্ছে কেজি প্রতি ১০০ থেকে ৩৪০ টাকায়। আপেল কেজি প্রতি ১৫০ থেকে ৪০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পাকিস্তানে মূল্যবৃদ্ধির হার কমে যাওয়ায় খাদ্যদ্রব্যের দাম ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এপ্রিল মাসে পাকিস্তানের মূল্যস্ফীতি ১৭.৩ শতাংশে নেমে এসেছে, যা গত দুই বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন।

২০২৩ সালের মে মাসে মূল্যবৃদ্ধির হার ছিল সবচেয়ে বেশি

এটি লক্ষণীয়, গত বছর ২০২৩ সালের মে মাসে, মুদ্রাস্ফীতির কারণে পাকিস্তানে অর্থনৈতিক বিপর্যয় সৃষ্টি হয়েছিল। মুদ্রাস্ফীতির হার ৩৮ শতাংশ পেরিয়ে গিয়েছিল, যা এশিয়াতে সর্বোচ্চ ছিল। সরকারি তথ্য অনুযায়ী, পাকিস্তানে গত এক বছরে শহরাঞ্চলে টমেটোর দাম বেড়েছে ১৮৮ শতাংশ, পেঁয়াজের দাম বেড়েছে ৮৪ শতাংশ, মশলার দাম বেড়েছে ৪৯ শতাংশ, চিনি ৩৭ শতাংশ, মাংস ১০০ শতাংশ।

Advertisement

POST A COMMENT
Advertisement