scorecardresearch
 

Pervez Musharraf Praise MS Dhoni: ধোনিকে যে কথা বলে শিরোনামে এসেছিলেন মুশারফ, বলেছিলেন 'যাই হয়ে যাক......'

Pervez Musharraf Praise MS Dhoni: শুধু ধোনির খেলা নয়, তাঁর কায়দা, তাঁর চুলের স্টাইল, সব মিলিয়েই ধোনিকে পছন্দ করতেন পারভেজ। পাকিস্তানের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি পারভেজ মোশারফ ৭৯ বছর বয়সে দুবাইতে প্রয়াত হন। পারভেজ মুশারফের হাতে যখন পাকিস্তানের দায়িত্ব ছিল, তখন ভারতীয় ক্রিকেট টিম পাকিস্তান সফর করে। তিনি ধোনিকে লম্বা চুল না কাটাতে অনুরোধ করেছিলেন।

Advertisement
ধোনিকে যে কথা বলে শিরোনামে এসেছিলেন মুশারফ, বলেছিলেন 'যাই হয়ে যাক......' ধোনিকে যে কথা বলে শিরোনামে এসেছিলেন মুশারফ, বলেছিলেন 'যাই হয়ে যাক......'
হাইলাইটস
  • ধোনির বড় ভক্ত ছিলেন পারভেজ মুশারফ
  • ; বলেছিলেন, 'যাই হয়ে যাক, লম্বা চুল কাটাবে না'

Pervez Musharraf Praise MS Dhoni: প্রয়াত হয়েছেন পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট পারভেজ মোশারফ। ক্রিকেটের সঙ্গে তাঁর আলাদা যোগাযোগ ছিল। বিশেষ করে ভারতীয় ক্রিকেট তথা মহেন্দ্র সিং ধোনির বড় ফ্যান ছিলেন মুশারফ। বিভিন্ন সময়ে প্রকাশ্যে তা স্বীকারও করেছেন তিনি।  ধোনির প্রশংসাতেও মেতে উঠতে দেখা গিয়েছে তাঁকে।

ধোনির গুণমুগ্ধ ছিলেন মুশারফ

শুধু ধোনির খেলা নয়, তাঁর কায়দা, তাঁর চুলের স্টাইল, সব মিলিয়েই ধোনিকে পছন্দ করতেন পারভেজ। পাকিস্তানের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি পারভেজ মোশারফ ৭৯ বছর বয়সে দুবাইতে প্রয়াত হন। পারভেজ মুশারফের হাতে যখন পাকিস্তানের দায়িত্ব ছিল, তখন ভারতীয় ক্রিকেট টিম পাকিস্তান সফর করে। ২০০৬ সালে ভারতীয় দল পাকিস্তানের সফরে গিয়েছিল এবং মাঠে ধোনির ডাকাবুকো স্বভাব বড় বড় ছক্কা এবং হেয়ারস্টাইল, সব মিলিয়ে নিজের মুগ্ধতা লুকিয়ে রাখেননি তিনি। এমনিতেও বরাবরই ক্রিকেট ভক্ত হিসেবে পারভেজের আলাদা সুনাম ছিল।

ধোনি

আরও পড়ুনঃ ডেটিং অ্যাপেও 'ম্যাচ' খেলছেন শুভমান, সারাকে ছেড়ে কাকে খুঁজছেন?

পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম ‘জিয়ো নিউজ’ সূত্রে খবর, মুশারফ গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই দুবাইয়ের ‘আমেরিকান হসপিটাল’-এ ভর্তি ছিলেন। দীর্ঘ দিন ধরেই তিনি অসুস্থ। রবিবার ৭৯ বছর বয়সে তাঁর মৃত্যু হয়।

মুশারফ

দিল্লিতে জন্মেছিলেন মুশারফ

১৯৪৩-এর ১১ অগস্ট অবিভক্ত ভারতের দিল্লিতে জন্ম পারভেজের। ৪৭-এ দেশভাগের সময়, পাকিস্তানে চলে যায় তাঁর পরিবার। করাচির সেন্ট প্যাট্রিকস হাই স্কুলে পড়াশোনা। লাহোরের ফোরম্যান ক্রিশ্চিয়ান কলেজে উচ্চশিক্ষার পাঠ নিয়ে তিনি যোগ দেন পাকিস্তানের সেনাবাহিনীতে। তারপর ধাপে ধাপে সেনাপ্রধান এবং দেশের ক্ষমতা দখল। ২০০১ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত তিনি পাকিস্তানের শাসক ছিলেন। ২০১৯-য়ে তাঁকে দেশদ্রোহিতার দোষে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। প্রাণদণ্ড দেওয়া হয় মুশারফকে। কিন্তু পরবর্তী সময়ে মৃত্যুদণ্ড বাতিল হয়।

Advertisement

আরও পড়ুনঃ 'ইস্টবেঙ্গল হৃদয়ে আছে', ক্ষমা চাইলেন জার্সি ছুড়ে ফেলা অঙ্কিত

 
 

গত ১০ জুন মুশারফের পরিবার টুইটারে একটি বিবৃতি দিয়েছিল। তাতে বলা হয়েছিল প্রাক্তন সেনাপ্রধান এমন অবস্থায় রয়েছেন, যেখানে ‘‘তাঁর পক্ষে ফিরে আশা সম্ভব নয়। অঙ্গপ্রত্যঙ্গ কাজ করছে না।’’ পাশাপাশি জানানো হয়েছিল, ‘‘তিনি ভেন্টিলেটরে নেই।’’ গত তিন সপ্তাহ ধরেই তিনি ‘অ্যামিলোইডুসিস’-এ আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। রবিবার সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়।

 

Advertisement