রিল লাইফের স্বার্থে অভিনেতাদের অনেক কিছুই করতে হয় বাস্তবেও। সবটা বোধ হয় সত্যিই ক্যামেরার কাজে সম্ভব না। কিংবা বলা ভাল, বহু ছবি বানানোর সময় নির্মাতা ভাবেন, দর্শকদের সঙ্গে 'চিট' করবে না। সেক্ষেত্রে ছবিটি শিরোনামে থাকার সম্ভাবনাও বেশি। হলিউডের একাধিক ছবি আছে, যেখানে যৌন দৃশ্যে অভিনয় করতে গিয়ে, সত্যিকারের সেক্স -এ মেতেছিলেন এই অভিনেতা- অভিনেত্রীরা।
একই সালে মুক্তিপ্রাপ্ত 'নিম্ফোম্যাননিয়াক' ছবিটিতেও 'রিয়েল সেক্স সিনস' দেখানো হয়েছিল। এই ছবির পরিচালনা করেছিলেন লার্স ভন ট্রিয়ার। অভিনয় করেছিলেন শার্লেট গিনসবার্গ, স্টেসি মার্টিন, স্টেলাম স্কার্সগার্ডের মতো অভিনেতারা।
ডেভিড ওয়েন্ড পরিচালিত 'ওয়েটল্যান্ডস' ছবিটি মুক্তি পায় ২০১৩ সালে। এই ছবিতে অভিনয় করেছেন কার্লা জুরি, খ্রিস্টোফার লেটকোস্ককি, মারলেন ক্রুজ। এই ছবিতে সত্যিকারের যৌনতায় লিপ্ত হয়েছিলেন অভিনেতা- অভিনেত্রীরা।
প্যাট্রিক শেরেয়ু পরিচালিত 'ইন্টিমেসি' ছবিতেও ঘটেছিল একই ঘটনা। মার্ক রাইলান্স ও কেরি ফক্স নজর কেড়েছিলেন সকলের। এই ছবিটি মুক্তি পেয়েছিল ২০০১ সালে।
এরকমই আরেক ছবি 'নাইন সংস', ২০০৪ সালে মুক্তি পাওয়ার পর যথেষ্ট চর্চা হয়েছিল। মাইকেল উইন্টারবটম সামলেছিলেন এই ছবি পরিচালনার দায়িত্ব। মুখ্য চরিত্রে ছিলেন মার্গো স্টিলি ও কিরেন ও ব্রায়েন।
ক্লেমেন্ট ভার্গোর ছবি 'লাই উইথ মি' মুক্তি পায় ২০০৫ সালে। এই ছবিতে মুখ্য চরিত্রে দেখা যায় এরিক বালফোর ও লুরেন লি স্মিথ। এই ছবির যৌন দৃশ্যগুলি আলোচনায় এসেছিল।
টিনো ব্রাস পরিচালিত 'ক্যালিগুলা' ছবিতে বাস্তবেও যৌন সম্পর্কে লিপ্ত হয়েছিলেন অভিনেতারা। সাতের দশকের এই ছবিতে অভিনয় করেছেন ম্যাকলম ম্যাকডোয়েল, হেলেন মিরেন, পিটার ও টুলি। ছবিটি মুক্তি পায় ১৯৭৯ সালে।
২০১৫ সালে মুক্তি পায় 'লাভ (২)'। ছবিতে মুখ্য চরিত্রে আওমি মুইওক এবং কার্ল গান্সম্যান। এই রোম্যান্টিক ড্রামার পরিচালনা করেছেন গ্যাসপার নোয়।