ফের শিরোনামে যোগীরাজ্য। এবার ৮ বছরের শিশুর চোখে ও মুখে ফেবিকুইক লাগিয়ে নৃশংস ভাবে হত্যার অভিযোগ উঠল উত্তরপ্রদেশে। অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেফতার করা হয়েছে এক দম্পতিকে।
কীভাবে এই খুন ?
উত্তরপ্রদেশের বান্দার বাসিন্দার ওই শিশুটি কয়েকদিন আগে কাকার বাড়ি বেড়াতে গিয়েছিল। সেখান থেকেই নিখোঁজ হয়ে যায় সে। অনেক খোঁজাখুজির পরেও তার আর কোনও হদিশ পায়নি পরিবার। শেষে বাধ্য হয় পুলিশের দ্বারস্থ হন পরিবারের লোকেরা।
পুলিশের জানানোর আগেই শিশুটির বাবার কাছে একটি ফোন আসে। সেখানে অপহরণকারীরা শিশুটির বাবাকে হুমকি দেয় বলে অভিযোগ। অন্যদিকে, কাকার বাড়ি পাশ থেকেই পরিত্যক্ত জায়গা থেকে খুঁজে পাওয়া যায় শিশুটির জুতো। তারপরওই এলাকায় তল্লাশি করতেই উদ্ধার হয় শিশুটির দেহ। সেই দেহটি দেখে রীতিমতো ঘাবড়ে যান সকলে।
শিশুটির চোখে ও মুখে ফেবিকুইক লাগানো ছিল বলে অভিযোগ। সেইসঙ্গে দেহের একাধিক জায়গায় ক্ষতস্থান মিলেছে। তদন্তে নেমে কাকার বাড়ির পাশ থেকে এক দম্পতিকে আটক করেছে পুলিশ।
ধৃত ২, তদন্তে পুলিশ
তবে কী কারণে এই খুন এখনও তা স্পষ্ট নয়। সব দিক খতিয়ে দেখেই পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ। তবে এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডে হতবাক হয়ে গিয়েছেন এলাকার বাসিন্দারা।
মনে করা হচ্ছে, শিশুটি যাতে চিৎকার না করতে পারে তাই জন্য চোখে ও মুখে ফেবিকুইক লাগানো হয়েছিল। তারপর শিশুটির উপর ডালপালা দিয়ে চাপা রেখে দেওয়া হয়।
কয়েকদিন আগে দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলায় নিজের মেয়েকে খুনের অভিযোগ ওঠে মায়ের বিরুদ্ধে। অভিযোগ মেয়ে দেখতে কালো, তাই তিনি বালিশ চাপা দিয়ে খুন করেছে মেয়েকে। পরেই সেই ঘটনায় তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ।