scorecardresearch
 

NSE Scam: এনএসই-দুর্নীতি, CBI অভিযুক্ত 'যোগী' আনন্দ সুব্রক্ষ্মণ্যমকে গ্রেফতার করল

NSE Scam: ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জ কেলেঙ্কারিতে ওই প্রতিষ্ঠানের প্রাক্তন গ্রুপ অপারেটিং অফিসার আনন্দ সুব্রক্ষ্মণ্যমকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাকে চেন্নাই থেকে ধরেছে সিবিআই।

Advertisement
আনন্দ সুব্রক্ষ্মণ্যমকে গ্রেফতার করেছে সিবিআই আনন্দ সুব্রক্ষ্মণ্যমকে গ্রেফতার করেছে সিবিআই
হাইলাইটস
  • ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জ কেলেঙ্কারিতে ওই প্রতিষ্ঠানের প্রাক্তন গ্রুপ অপারেটিং অফিসার আনন্দ সুব্রক্ষ্মণ্যমকে গ্রেফতার করা হয়েছে
  • তাকে চেন্নাই থেকে ধরেছে সিবিআই
  • আনন্দ সুব্রক্ষ্মণ্যম ২০১৩ সালের ১ এপ্রিল থেকে চিফ স্ট্র্যাটেজিক অ্য়াডভাইজর পদে ছিল

ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জ কেলেঙ্কারিতে ওই প্রতিষ্ঠানের প্রাক্তন গ্রুপ অপারেটিং অফিসার আনন্দ সুব্রক্ষ্মণ্যমকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাকে চেন্নাই থেকে ধরেছে সিবিআই। আনন্দ সুব্রক্ষ্মণ্যম ২০১৩ সালের ১ এপ্রিল থেকে চিফ স্ট্র্যাটেজিক অ্য়াডভাইজর পদে ছিল। ২০১৫ সালের ১ এপ্রিল থেকে ২০১৬ সালের ২১ অক্টোবর পর্যন্ত এনএসই-র ম্যানেজিং ডিরেক্টর (এমডি) এবং চিফ এগ্জিকিউটিভ অফিসার (সিইও) ছিলেন। মার্চ পর্যন্ত তাকে নিজেদের হেফাজতে পেয়েছে সিবিআই।

চিত্রা ঘনিষ্ঠ
মজার বিষয় হল, আনন্দ সুব্রক্ষ্মণ্যম সে সময় গ্রুপ অপারেটিং অফিসার এবং অ্যাডভাইজার টু চিত্রা রামকৃষ্ণ পদে ছিলেন। আনন্দকে নিয়ম ও পদ্ধতি অনুসরণ না করেই চিত্রা রামকৃষ্ণ এনএসইতে এনেছিল বলে অভিযোগ।

ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জের (এনএসই) প্রাক্তন গ্রুপ অপারেটিং অফিসার এবং তার প্রাক্তন বস চিত্রার বলা ঘনিষ্ঠ সহযোগী আনন্দ সুব্রক্ষ্মণ্যমকে জিজ্ঞাসাবাদের সময় জব্দ করা নথি এবং উপকরণগুলি পরীক্ষা করছিল সিবিআই।

জিজ্ঞাসাবাদের সময়
মঙ্গলবার চেন্নাইতে জিজ্ঞাসাবাদের সময়, সিবিআই আধিকারিকরা আনন্দ সুব্রক্ষ্মণ্যমের বাসভবন থেকে সম্ভাব্য প্রমাণও জব্দ করেছিলেন। ওই ব্যক্তি যিনি তৎকালীন এনএসই প্রধান চিত্রাকে প্রভাবিত করার জন্য একজন 'যোগী' ছদ্মবেশ ধারণ করেছিলেন বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।

সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ বোর্ড অফ ইন্ডিয়া (সেবি) ২০১৫ সালের ১৫ ডিসেম্বর থেকে ২০১৬-এর নভেম্বরের মধ্যে বেশ কয়েকটি অভিযোগ পেয়েছিল। যার মধ্যে আনন্দ সুব্রক্ষ্মণ্যমকে গ্রুপ অপারেটিং অফিসার এবং চিত্রার উপদেষ্টা হিসাবে নিয়োগ সংক্রান্ত সমস্যা রয়েছে।

অভিযোগ অনুসারে, আনন্দ সুব্রক্ষ্মণ্যমের আর্থিক খাতে কোনও যথাযথ অভিজ্ঞতা না থাকা সত্ত্বেও এইরকম একটি সিনিয়র পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল এবং বার্ষিক ৪ কোটি টাকার বেশি বেতন পেত। যা NSE-এর বেশিরভাগ সিনিয়রদের থেকে অনেক বেশি ছিল।

২০১৬ সালে রামকৃষ্ণ ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে এনএসই ছেড়েছিলেন। সেবি তার ওপর ৩০ মিলিয়ন টাকা জরিমানা করেছে। এর পাশাপাশি তিনি ৩ বছরের জন্য কোনও শেয়ার ও সেবি রেজিস্ট্রার্ড মধ্যস্থতাকারী থেকে নিষিদ্ধ করে।

Advertisement

আরও পড়ুন: Kolkata Metro-য় QR Code দিয়ে কী করে টিকিট মিলবে, জেনে নিন

আরও পড়ুন: স্বাধীন হল বার্বাডোজ, রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের শাসন শেষ

 

Advertisement