ঝাড়খণ্ডের শিল্প শহর বোকারো থেকে প্রায় ৩০ কিলোমিটার দূরে রয়েছে মাররা গ্রামটি। সেখানে প্রায় ২হাজার মানুষ বসবাস করেন। তার মধ্যে বাঙালি রয়েছেন ৭০০ জন। ওই গ্রামের দুর্গাপুজো প্রায় ৩০০ বছর ধরে হয়ে চলেছে। মূল উদ্যোক্তা থাকে ঘোষ পরিবার। প্রতীকী ছবি-আজ তক
এবছর করোনা মহামারির জেরে বিপাকে পড়েছিলেন গ্রামবাসীরা। তখনই নতুন পন্থা খুঁজে বের করা হয়। ঘোষ পরিবারের উদ্যোগে গোটা গ্রামে বসানো হয় ওয়াইফাই কানেকশন। প্রতীকী ছবি-আজ তক
প্রাায় ৩০০ মিটার লম্বা তার এনে ওয়াইফাই বসানো হয়। সেই ওয়াইফাই গ্রামের বাসিন্দারা ব্যবহার করতে পারবেন। ফলে বাড়ি বসেই গ্রামের পুজো তাঁরা দেখতে পারবেন।প্রতীকী ছবি-আজ তক
জানা গিয়েছে, গ্রামটিতে ১০ ঘণ্টার বেশি বিদ্যুৎ থাকে না। আগে তাইজন্য জেনারেটর ব্যবস্থা করা হত। প্রতীকী ছবি-আজ তক
ওই পরিবারের সদস্য পৃতিকা ঘোষ জানান, "একবার আপনি দুর্গা পূজা শুরু করলে, এক বছরের জন্য তা বন্ধ করা সম্ভব নয়। বহু গ্রামবাসী সারা বছর ধরে আমাদের পুজোর প্রত্যাশায় থাকে। অনেকে প্রার্থনা সারেন। এবছর দুর্গাপুজো করার জন্য আমাদের একটা আইডিয়ার দরকার ছিল" প্রতীকী ছবি-আজ তক