scorecardresearch
 

Cello World IPO Listing: ২৮% প্রিমিয়াম দরে তালিকাভুক্ত Cello World IPO, লিস্টিংয়েই মালামাল লগ্নিকারীরা

Cello World IPO Listing: সেলো ওয়ার্ল্ডের আইপিও শেয়ারবাজারে ব্যাপক মুনাফার সঙ্গে প্রবেশ করেছে। সোমবার বিএসইতে সেলো ওয়ার্ল্ডের শেয়ার ৮৩১ টাকা দরে বাজারে প্রবেশ করেছে। কোম্পানিটি ৬৪৮ টাকা দরে আইপিওর অধীনে শেয়ার ইস্যু করেছিল।

Advertisement
২৮% প্রিমিয়াম দরে তালিকাভুক্ত হল Cello World IPO, লিস্টিংয়েই মালামাল বিনিয়োগকারীরা! ২৮% প্রিমিয়াম দরে তালিকাভুক্ত হল Cello World IPO, লিস্টিংয়েই মালামাল বিনিয়োগকারীরা!
হাইলাইটস
  • সেলো ওয়ার্ল্ডের আইপিও শেয়ারবাজারে ব্যাপক মুনাফার সঙ্গে প্রবেশ করেছে।
  • সোমবার বিএসইতে সেলো ওয়ার্ল্ডের শেয়ার ৮৩১ টাকা দরে বাজারে প্রবেশ করেছে।
  • কোম্পানিটি ৬৪৮ টাকা দরে আইপিওর অধীনে শেয়ার ইস্যু করেছিল।

Cello World IPO Listing: সেলো ওয়ার্ল্ডের আইপিও শেয়ারবাজারে ব্যাপক মুনাফার সঙ্গে প্রবেশ করেছে। সোমবার বিএসইতে সেলো ওয়ার্ল্ডের শেয়ার ৮৩১ টাকা দরে বাজারে প্রবেশ করেছে। কোম্পানিটি ৬৪৮ টাকা দরে আইপিওর অধীনে শেয়ার ইস্যু করেছিল। এর সঙ্গে আইপিও বিনিয়োগকারীরা ২৮ শতাংশের একটি তালিকা লাভ করেছে এবং বিনিয়োগকারীরা প্রতিটি শেয়ারে ২০৩ টাকা আয় পেয়েছে। একই সময়ে, সেলো ওয়ার্ল্ডের শেয়ার ৮২৭ টাকা মূল্যে NSE তে তালিকাভুক্ত হয়েছে।

আইপিওর চাহিদা কেমন ছিল?
সেলো ওয়ার্ল্ডের আইপিও বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে একটি চমৎকার সাড়া পেয়েছে এবং এই আইপিওটি ৪১ বার ওভারসাবস্ক্রাইব হয়েছে। QIB এর শেয়ার ছিল ১২২.২০ গুণ, অ প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের শেয়ার ছিল ২৫.৬৫ গুণ, খুচরা বিনিয়োগকারীদের অংশ ছিল ৩.২১ গুণ এবং কর্মচারীদের ভাগ ছিল ২.৭৪ গুণ।

কোম্পানির কর্মীদের জন্য আরও সুবিধা
Cello World এর কর্মীরা এই IPO থেকে বেশি উপকৃত হয়েছেন। তাঁরা প্রতিটি শেয়ার ৬১ টাকা ছাড়ে পেয়েছেন, যার কারণে তাদের তালিকার লাভ আরও বেশি।

আরও পড়ুন

আইপিওর মূল্য ছিল ১৯০০ কোটি টাকা
কোম্পানির ১৯০০ কোটি টাকার আইপিও ২০ অক্টোবর থেকে ১ নভেম্বরের মধ্যে সাবস্ক্রিপশনের জন্য উন্মুক্ত ছিল। আইপিওর মাধ্যমে অফার ফর সেল উইন্ডোর মাধ্যমে ৫ টাকা অভিহিত মূল্যের ২ কোটি ৯৩ লাখ ২০ হাজার ৯৮৭টি শেয়ার ইস্যু করা হয়েছে।

কোম্পানির আর্থিক স্বাস্থ্যের উন্নতি হয়েছে
কোম্পানির আর্থিক স্বাস্থ্যের উন্নতি হচ্ছে। ২০২১ সালের আর্থিক বছরে এটির ১৬৫ কোটি ৫৫ লক্ষ টাকা নিট মুনাফা ছিল, যা ২০২২ সালের আর্থিক বছরে ২১৯ কোটি ৫২ লক্ষ টাকা বেড়েছে।

কোম্পানি কী কাজ করে?
কোম্পানী অধ্যয়নের আইটেম, লাঞ্চ বক্স, থার্মোসেস, রান্নাঘরের পাত্র এবং পরিষ্কারের আইটেম তৈরি করে। দেশের ৫টি বিভিন্ন স্থানে এর ১৩টি গাছ রয়েছে। এখন রাজস্থানে একটি গ্লাস তৈরির কারখানা স্থাপন করতে চলেছে সংস্থাটি।

Advertisement

Advertisement