scorecardresearch
 

Home Construction Cost: সিমেন্ট ও রডের দামে বড় পতন, সস্তায় বাড়ি তৈরির সুযোগ মিস করবেন না

স্বপ্নের বাড়ি তৈরি করার ইচ্ছা রয়েছে? তাহলে এই সুযোগ হাতছাড়া করবেন না। কারণ নভেম্বর মাসে রড ও সিমেন্টের দাম কমেছে।

Advertisement
Home Construction Cost Home Construction Cost
হাইলাইটস
  • নভেম্বর মাসে রড ও সিমেন্টের দাম কমেছে
  • এই দুটি জিনিসই বাড়ি তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে

স্বপ্নের বাড়ি তৈরি করার ইচ্ছা রয়েছে? তাহলে এই সুযোগ হাতছাড়া করবেন না। কারণ নভেম্বর মাসে রড ও সিমেন্টের দাম কমেছে। এই দুটি জিনিসই বাড়ি তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এছাড়া এর জন্যও বেশি টাকা দিতে হয়। এখন এর দাম কমে এসেছে, তাই আপনি আগের চেয়ে কম টাকা খরচ করে আপনার স্বপ্নের বাড়ি তৈরি করতে পারেন।

সিমেন্ট ও টিমএমটি বারের দাম কেন কমেছে?

অনেক ডিলার বলছেন, নভেম্বর মাসে দীপাবলি ও দশেরার মতো উৎসব এবং অনেক রাজ্যে নির্বাচনের কারণে বাড়ি তৈরির পরিকল্পনা থমকে গিয়েছিল। যার কারণে সিমেন্ট, বারের চাহিদা কমেছে। পণ্যের চাহিদা কমে যাওয়ায় সিমেন্ট ও বারের দাম কমেছে। তবে সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসে সিমেন্টের দাম প্রায় ২০ শতাংশ বেড়েছে।

আরও পড়ুন

সিমেন্টের দাম এখন কত?

দেশে সিমেন্টের দাম সম্পর্কে কথা বললে ৫০ কেজি বস্তার গড় দাম ৩৮২ টাকা। এই দাম সেপ্টেম্বর মাসের তুলনায় এখনও ৫ শতাংশ বেশি এবং এর দাম আরও বাড়তে পারে। ডিসেম্বর মাসে উৎসবের মরসুমে দিল্লি-এনসিআরে নির্মাণকাজ কমেছে, অন্যদিকে বিহার এবং ঝাড়খণ্ডে বাড়ি তৈরির খরচ বেড়েছে। তবে পশ্চিমবঙ্গ ও ওড়িশায় বাড়ি নির্মাণ পণ্যের দাম কমেছে।

দুই-তিন মাসে সিমেন্টের দাম হু হু করে বেড়েছে

গত দুই-তিন মাসে উত্তর-পূর্ব রাজ্যগুলিতে সিমেন্টের দাম দ্রুত বেড়েছে। যেখানে দক্ষিণ ভারতে সিমেন্টের দাম সর্বকালের সর্বোচ্চ ৩৯৬ টাকা প্রতি বস্তা হয়েছিল। তবে দশেরা ও অন্যান্য উৎসবের কারণে চাহিদা কম থাকায় দামে কিছুটা পতন দেখা দিয়েছে। এর বাইরে নির্বাচনের কারণে মধ্যপ্রদেশের মতো জায়গায় নির্মাণ কাজ কমে গেছে এবং সিমেন্ট ও বারের মতো জিনিসের দাম কমেছে।

Advertisement

নভেম্বর মাসে বারের দাম কত কমেছে?

নভেম্বরের শুরু থেকে এখনও পর্যন্ত বারের দাম কমেছে। ২ নভেম্বর কানপুরে বারের দাম ছিল প্রতি টন ৪৭ হাজার টাকা। যেখানে ২১ নভেম্বর দাম কমে হয় ৪৬ হাজার টাকা। একইভাবে, বিহারের মুজাফফরনগরে ২ নভেম্বর এক টন বারের দাম ছিল ৪৬,৮০০ টাকা এবং ২১ নভেম্বর তা ৪৫,৮০০ টাকায় নেমে এসেছে৷ দুর্গাপুরে বারের দাম ১০০ টাকা কমেছে, যা প্রতি টন ৪৪ হাজার টাকা। রায়পুরে এক টন বারের দাম ২০০ টাকা কমেছে এবং এখানে এক টন বার বিক্রি হচ্ছে ৪৪,৫০০ টাকায়। যেখানে দিল্লিতে ২১ নভেম্বর এক টন বারের দাম ৫০০ টাকা কমে ৪৬,৮০০ টাকা প্রতি টন হয়েছে। বারের দাম প্রতিদিন পরিবর্তিত হয়। বারের দামের পরিবর্তন সম্পর্কে তথ্য Ironmart (ayronmart.com) ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া যাবে। আপনি এখানে আপনার শহরের বারের দাম জানতে পারেন। এই দাম ১৮ শতাংশ GST ছাড়া।

Advertisement