scorecardresearch
 

Rakesh Jhunjhunwala Wealth: ৫ হাজার বিনিয়োগ করে ধনকুবের, কত সম্পত্তি ছেড়ে গেলেন ঝুনঝুনওয়ালা?

Rakesh Jhunjhunwala Passed Away: ১৯৬০ সালের ৫ জুলাই মুম্বইয়ে জন্ম রাকেশের। সিডেনহাম কলেজ থেকে স্নাতক। ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড অ্যাকাউন্টস অব ইন্ডিয়া থেকে পড়াশোনা করেন। কলেজে পড়ার সময় থেকেই স্টক মার্কেটের প্রতি আগ্রহ বাড়তে থাকে রাকেশের।

Advertisement
রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালা- ফাইল ছবি। রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালা- ফাইল ছবি।
হাইলাইটস
  • ১৯৬০ সালের ৫ জুলাই মুম্বইয়ে জন্ম রাকেশের।
  • ১৯৮৫ সালে স্টক মার্কেটে মাত্র পাঁচ হাজার টাকা দিয়ে বিনিয়োগ শুরু করেছিলেন।
  • ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে তাঁর বিনিয়োগ পৌঁছয় ১১ হাজার কোটি টাকা।

সদ্য শুরু হয়েছে তাঁর আকাশা এয়ারলাইন্স। তার এক সপ্তাহের ব্যবধানে রবিবার থামল 'বিগ বুলে'র দৌড়। প্রয়াত রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালা। মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ৬২ বছর। এ দিন সকাল ৬টা ৪৫ মিনিটে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মুম্বইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল তাঁকে। চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন। 

১৯৬০ সালের ৫ জুলাই মুম্বইয়ে জন্ম রাকেশের। সিডেনহাম কলেজ থেকে স্নাতক। ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড অ্যাকাউন্টস অব ইন্ডিয়া থেকে পড়াশোনা করেন। কলেজে পড়ার সময় থেকেই স্টক মার্কেটের প্রতি আগ্রহ বাড়তে থাকে রাকেশের। স্টক মার্কেটে বিনিয়োগ করতেন আয়কর দফতরের কমিশনার বাবা। তাঁর উৎসাহে স্টক কেনাবেচা শুরু করেন ঝুনঝুনওয়ালা। ১৯৮৫ সালে স্টক মার্কেটে মাত্র পাঁচ হাজার টাকা দিয়ে বিনিয়োগ শুরু করেছিলেন। ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে তাঁর বিনিয়োগ পৌঁছয় ১১ হাজার কোটি টাকা।

২০২২ সালের জুলাই মাসের পরিসংখ্যান বলছে, এ দেশের ৩৬ তম ধনকুবের ছিলেন ঝুনঝুনওয়ালা। ২০২২ সালের জুলাই মাস পর্যন্ত রাকেশের মোট সম্পত্তি ৫৩০ কোটি ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৪২ হাজার ৪০০ কোটি টাকা। করোনাকালেও তাঁর আয় ছিল ১৪০০ কোটি টাকা। আকাশা এয়ারলাইন্সে রাকেশ ও তাঁর স্ত্রীর অংশীদারিত্ব ৪৫.৯৭ শতাংশ। সাধে কি আরকে রাকেশকে 'ভারতের ওয়ারেন বাফে' বলা হত? 

২০২১ সালে রাকেশের সর্বাধিক ছিল টাইটানে। অঙ্কটা ৭ হাজার ২৯৪.৮ কোটি টাকা। ২০১৩ সালে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড থেকে ১৭৬ কোটি টাকায় মালাবার হিলে রিজওয়ে অ্যাপার্টমেন্টের ৬টি ইউনিট কিনেছিলেন। ২০১৭ সালে কেনেন এইচএসবিসি ব্যাঙ্ক থেকে ১৯৫ কোটি টাকায় আরও ছয়টি অ্যাপার্টমেন্ট। ২০২১ সালে সাত হাজার বর্গ ফুটের ১৪ তলা বাড়িও তৈরি করছিলেন। তবে সেখানে থাকতে পারলেন না। 

আরও পড়ুন- দু'বছর বন্ধ থাকার পর টাটার হাতযশে খুলছে এই সরকারি কোম্পানি

Advertisement

Advertisement