scorecardresearch
 
Advertisement
শিক্ষা-দীক্ষা

PHOTOS : স্কুল বন্ধ তো কী! আহমেদাবাদে শিক্ষিকা হাজির পড়ুয়াদের পাড়ায়

অনিশ্চিত
  • 1/7

অনিশ্চিত হয়ে পড়েছিল তাদের লেখাপড়া। তবে শিক্ষিকের উদ্যোগে সে সংশয় কেটে গেল নিমেষে। তিনি খোলা আকাশের নীচে শুরু করে দিলেন লেখাপড়া। গুজরাতের আহমেদাবেদের ঘটনা। শিক্ষিকার উদ্যোগকে কুর্নিশ জানাচ্ছেন সকলে। 

যোধপুর
  • 2/7

আহমেদাবাদের যোধপুর এলাকার আই এস গোকুল পার্কের সামনে জড়ো হয়েছে কচিকাঁচা। সেখানে চলছে লেখাপড়া। কাপড় বিছিয়ে চলছে শিক্ষা। আহমেদাবাদ পুরসভার এক স্কুলের শিক্ষিকা মিত্তল পান্ডিয়া সকলের প্রিয় হয়ে উঠেছেন। গত দেড় বছর ধরে গুজরাতের প্রাথমিক এবং মাধ্যমিক স্কুল বন্ধ রয়েছে। করোনার কারণে এই অবস্থা। আর সে কারণে মা-বাবারা তাঁদের সন্তানকে স্কুলে পাঠাচ্ছেন না। ঘটনা হল, সেই সব ছেলেমেয়েদের দু'বেলা খাবার তুলে দিতেও কষ্ট করতে হয় তাদের অভিভাবকদের।

স্মার্টফোন
  • 3/7

আর সেখানে স্মার্টফোন হাতে লেখাপড়ে বিলাসিতা ছাড়া আর কিছুই নয়। তাদের লেখাপড়া প্রায় বন্ধের মুখে। যেখানে খাবার জোগাড় করাটাই হয়ে উঠছে না, সেখানে স্মার্ট ফোন দিয়ে লেখাপড়া সত্যিই বেজায় চিন্তার।

Advertisement
পড়ুয়ারা
  • 4/7

খোদ শিক্ষক যদি পড়ুয়াদের কাছে চলে আসেন, তা হলে পড়ুয়ারা পড়বে না-ই বা কেন! আর তেমনটাই হচ্ছে। তাদের স্কুল যাওয়ার কথা ভাবতে হচ্ছে না। 

পুরসভার
  • 5/7

এই সমস্যা কাটিয়ে ওঠার জন্য এগিয়ে এসেছেন এক শিক্ষিকা। আহমেদাবাদের পুরসভার স্কুলের পড়ুয়াদের পড়ানোর জন্য ওই শিক্ষিকা হয় এলাকায় পৌঁছে যান। বা তাদের বাড়িতে হাজির হন। আর খোলা আকাশের নীচে শুরু হয় লেখাপড়া।

লেখাপড়া
  • 6/7

সেখানে করোনা বিধি মেনেই চলছে লেখাপড়া। পড়ুয়ারা একে অপরের থেকে দূরে দূরে বসছেন। ফলে সমস্যা হওয়ার কথা নয়। এটা পড়ুয়াদের জন্য বেশ আলাদা রকমের অভিজ্ঞতা তো বটেই। তাঁদের মা-বাবা স্মার্ট ফোন কিনে দিতে পারবেন না। সে কথা বুঝতে পেরেছে ওই শিক্ষিকা নেমে পড়েছেন তাঁদের সমস্যা কমাতে।

অভিজ্ঞতা
  • 7/7

কেমন তাদের লেখাপড়ার অভিজ্ঞতা? তুষার চৌহান নামে এক পড়ুয়া জানাচ্ছে, শিক্ষিকা এখানে চলে আসছেন আমাদের পড়াতে, এটা খুব ভাল লাগছে। আমাদের কাঠছে মোবাইল ছিল না। তাই লেখাপড়াও করা যেত না। তবে এখন আমাদের পড়ানোর জন্য শিক্ষিকা আসছেন। ফলে আর কোনও সমস্যা নেই। আমাদের খুব ভাল লাগছে। তিনি যেন নতুন দিক খুলে দিয়েছেন। আহমেদাবাদ পুরসভার স্কুলগুলিতে এখন এভাবেই লেখাপড়া শেখানোর ব্যবস্থা করেছে। যে সব পড়ুয়ার কাছে মোবাইল নেই, তারা এভাবেই লেকাপড়া শিখছে।

Advertisement