scorecardresearch
 

কমিশনকে ফের টার্গেট মমতার! 'চোখে ন্যাবা হয়েছে ?'

ফের নির্বাচন কমিশনকে একহাত নিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন তিনি সাংবাদিক বৈঠকে প্রথম থেকেই নিশানা করেন নির্বাচন কমিশনকে। নির্বাচন কমিশন বিজেপির হয়ে কাজ করছে বলে ফের একবার অভিযোগ করেন মমতা। 

Advertisement
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ফাইল ছবি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ফাইল ছবি
হাইলাইটস
  • কমিশনকে নিশানা মমতার
  • এদিন ফের টার্গেট করেন তিনি
  • ফের একবার নিশানা করেন তিনি

ফের নির্বাচন কমিশনকে একহাত নিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন তিনি সাংবাদিক বৈঠকে প্রথম থেকেই নিশানা করেন নির্বাচন কমিশনকে। নির্বাচন কমিশন বিজেপির হয়ে কাজ করছে বলে ফের একবার অভিযোগ করেন মমতা। 

ফের আক্রমণ মমতার

মমতা বলেন, গতবার কোভিডের জন্য বিজেপির কোনও নেতাকে রাস্তায় নামতে দেখিনি। নির্বাচন কমিশন বিজেপির কথা অনুযায়ী চলছে।  বিজেপি নেতা যাই বলল, আমি আর আজ থেকে কোনও মিছিল করছি না। তারপর থেকেই  নির্বাচন কমিশনের আয়না বেরিয়ে গেল। আর সভা সভা করা যাবে না। অর্থাৎ বিজেপির সভা শেষ মানে সবার সভা শেষ। আমাকে তো কতদিন করতে দেয়নি। আমি তার মধ্যে ৫০ দিনও প্রচার চালিয়েছি। আমি ভার্চুয়াল করে সভা করে চেষ্টা চালিয়েছি। সবাই ভোট দেবেন। কোভিডের জন্য ভোট না দিলে বিজেপির লাভ হবে। আজকেও আমার কোভিড নিয়ে মিটিং আছে। আমি নির্বাচন কমিশনকে কাঠগড়ায় দাঁড় করাচ্ছি কোভিডের জন্য। আর মাত্র ২ দফা, কেন্দ্রীয় বাহিনীর কী দরকার। শুধু বিজেপিকে পাহারা দেওয়ার জন্য। ৩ লাখ লোককে বাইরে থেকে এনে রেখে দিয়েছে। কোভিড ছড়ানোর জন্য। ওদের টেস্ট করালে ৭৫ শতাংশের কোভিড ধরা পড়বে। 

আরও পড়ুন, বাংলার ভোটের ফলাফল দেশকে পথ দেখাবে : মমতা

প্রধানমন্ত্রীকে নিশানা মমতার

মমতা বলেন,  আজকে অক্সিজেন,ভ্যাকসিন কিছুই নেই। এর জবাব নরেন্দ্র মোদী তোমাকেই দিতে হবে। তোমাকেই কাঠগড়ায় দাঁড় করাচ্ছি। ২০১৯ নির্বাচন কমিশনরে এই দুটি অফিসার ছিল। নায়েক ও বিবেক দুবে বলে। কেন্দ্রীয় বাহিনীকে দিয়ে অত্যাচার করিয়েছিল। এরা পদত্যাগী লোক। এরা বিজেপির কথা শুনে চলছে। আমি উকিলদের সঙ্গে কথা বলেছি। এরা বিজেপির মুখপাত্র হয়ে গিয়েছে। ৮ দফা কেন ৩৬৪ দফা ভোট হোক। ভাটপাড়া, বীজপুর, জগদ্দলে হারছিল, সেখানে কেন্দ্রীয় বাহিনী পাঠিয়ে দিয়েছিল। ইলেকশন কমিশন চোখে দেখতে পারে না, যেন চোখে ন্যাবা হয়েছে।  নির্বাচন কমিশন বিজেপি যা বলবে তাই বলবে। আমাদের অফিসাররা ভয়ে ভীতু হয়ে গিয়েছে। তুমি রাজধর্ম পালন কর সমস্যা নেই। কিন্তু বিজেপি ধর্ম পালন করলে, ওদের ঘরেই থাকবে।

Advertisement

Advertisement