scorecardresearch
 
Advertisement
কলকাতা

PHOTOS: Narada Scam-এ কারা অভিযুক্ত? এক নজরে

সুলতান
  • 1/14

নারদাকাণ্ড রাজ্যে তোলপাড় ফেলে দিয়েছিল। ২০১৬ সালে বিধানসভা ভোটের আগে এই ঘটনার কথা প্রকাশিত হয়। অভিযুক্তদের মধ্যে ছিলেন তৃণমূল নেতা প্রয়াত সুলতান আহমেদ। তিনি তখন সাংসদ ছিলেন।

শঙ্কু
  • 2/14

শঙ্কুদেব পাণ্ডার না সেই সেই তালিকায়। পরে তিনি যোগ দিয়েছেন বিজেপিতে। 

ম্যাথু
  • 3/14

সাংবাদিক ম্যাথু স্যামুয়েল ওই স্টিং অপারেশন করেন। অভিযুক্ত এখন যে নেতারা বিজেপিতে রয়েছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে কেন পদক্ষেপ করা হচ্ছে না, প্রশ্ন তুলেছেন তিনি।

Advertisement
মদন
  • 4/14

মদন মিত্র ২০১৬ সালের বিধানসভা কামারহাটি থেকে ভোটে হেরে যান। ২০২১ সালের ভোটে তিনি কামারহাটি থেকে জেতেন।

শুভেন্দু
  • 5/14

আরও অনেকের মতো দল ছেড়েছিলেন শুভেন্দু অধিকারীও। তিনি তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোদ দেন। এবার নন্দীগ্রামে বিজেপির টিকিটে প্রার্থী হয়েছিলেন। তিনি সেখানকার তৃণমূল প্রার্থী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়কে হারিয়ে দেন। এখন শুভেন্দু রাজ্যের বিরোধী দলনেতা।

সুব্রত
  • 6/14

সুব্রত মুখোপাধ্য়ায়ের নাম অভিযুক্তদের মধ্যে রয়েছে।

শোভন
  • 7/14

দল ছেড়েছিলেন শোভন চট্টোপাধ্য়ায়। তিনি তৃণমূল ছাড়েন। যোগ দেন বিজেপিতে। তবে বিজেপির সঙ্গে তাঁর দূরত্ব বেড়েছে।

Advertisement
মুকুল
  • 8/14

তৃণমূলত্যাগীদের মধ্যে আরও একজন হলেন মুকুল রায়। তিনি এখন বিজেপি সহ-সভাপতি। একুশের ভোটে লড়েছেন এবং জিতেছেন। এই প্রথম তিনি বিধানসভা ভোটে জিতলেন।

প্রসূন
  • 9/14

প্রসূন বন্দ্যোপাধ্য়ায় নাম নারদকাণ্ডে অভিযুক্তদের মধ্যে রয়েছে। তিনি সাংসদ।

সৌগত
  • 10/14

দমদমের সাংসদ সৌগত রায়। তিনি ভাল বক্তা বলে পরিচিত। তবে তাঁর নামও জড়িয়েছে ওই ঘটনায়।

ইকবাল
  • 11/14

তিনি সুলতান আহমেদের ভাই। এক সময় ছিলেন কলকাতা পুরসভার ডেপুটি মেয়র পদে।

Advertisement
অপরূপা
  • 12/14

অপরূপা পোদ্দার আরামবাগের সাংসদ। ২০১৪ সাল থেকে তিনি সাংসদ।

কাকলি
  • 13/14

ঘটনায় নাম জড়িয়েছে সাংসদ কাকলি ঘোষ দস্তিদারের। তিনি বারাসতের তৃণমূল সাংসদ।

মির্জা
  • 14/14

প্রাক্তন পুলিশকর্তা এসএমএইচ মির্জার নাম এসেছে এই ঘটনায়। এদিকে, নারদকান্ডে অভিযুক্ত তৎকালীন চার বিধায়কের বিরুদ্ধে চার্জশিট পেশ করতে পারবে সিবিআই। এই মর্মে অনুমতি দিয়েছেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়। এর মধ্যে তিনজন তৃণমূলের এবং একজন বিজেপির। অনেকের মতে, এই অনুমতি দিয়ে রাজ্যপাল বুঝিয়ে দিলে, তিনি রাজ্যের সঙ্গে সঙ্ঘাতের পথেই চলবেন।

কোন চার বিধায়কের বিরুদ্ধে চার্জশিট পেশ করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে-
যে ৪ বিধায়কের বিরুদ্ধে অনুমতি দেওয়া হয়েছে, তাঁরা হলেন সুব্রত মুখোপাধ্যায়, ফিরহাদ হাকিম, মদন মিত্র এবং শোভন চট্টোপাধ্যায়।

এঁদের মধ্যে প্রথম তিনজন একুশের ভোটে দাঁড়িয়েছিলেন। এবং জিতেছেন। ঘটনা হল, তাঁরা মন্ত্রীও হয়ে গিয়েছেন। সোমবার তাঁরা মন্ত্রী পদে শপথ নিয়েছেন। তবে শোভন চট্টোপাধ্যায় তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন। এবার তিনি ভোটে দাঁড়াননি। তবে এখন তিনি বিজেপির থেকে দূরে রয়েছেন যেন। 

আইনজীবীদের মতে, যেহেতু এখনও বিধানসভার গঠন করা হয়নি। তাই এই ক্ষেত্রে রাজ্যপাল অনুমতি দিতে পারেন। নারদ কাণ্ড ঘটেছিল ২০১৬ সালে। 

Advertisement