২২ জানুয়ারি পুরভোট বাতিল, করোনা আবহে ৩ সপ্তাহ পিছোল নির্বাচন

Municipal Election 2022: ২২ জানুয়ারি হচ্ছে না চার পুরনিগমের ভোট। করোনার কারণে ৩ সপ্তাহ পিছোল।

Advertisement
২২ জানুয়ারি পুরভোট বাতিল, করোনা আবহে ৩ সপ্তাহ পিছোল নির্বাচন   করোনা পরিস্থিতি বিবেচনা করে ৩ সপ্তাহ পিছোল চার পুরনিগমে ভোট।
হাইলাইটস
  • ২২ জানুয়ারি ভোট হওয়ার কথা ছিল চার পুরনিগমে।
  • ৩ সপ্তাহ পিছোল ভোট।
  • পরিবর্তিত তারিখ ১২ ফেব্রুয়ারি।

করোনা পরিস্থিতি বিবেচনা করে ৩ সপ্তাহ পিছোল চার পুরনিগমে ভোট। নির্বাচন কমিশন বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানিয়ে দিল, ১২ ফেব্রুয়ারি হবে পুরভোট। ২২ জানুয়ারি বিধাননগর, শিলিগুড়ি, চন্দননগর এবং আসানসোল পুরনিগমে ভোটগ্রহণের কথা ছিল। গণনা ২৫ জানুয়ারি। নতুন করে ভোটের দিনক্ষণ ঠিক করলেও ফল ঘোষণার তারিখ জানানো হয়নি বিজ্ঞপ্তিতে। 

জানা গিয়েছে, হাইকোর্টের রায়ের পর ৪ পুরনিগমে ভোটগ্রহণ নিয়ে নবান্নের অবস্থান জানতে চেয়েছিল রাজ্য নির্বাচন কমিশন। নবান্ন চিঠি দিয়ে জানিয়ে দেয়, ভোট পিছিয়ে দেওয়া হলে সরকারের কোনও আপত্তি নেই। এরপরই রাজ্য নির্বাচন কমিশন ৩ সপ্তাহ ভোট পিছিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। কমিশন জানিয়েছে, আদালতকে সম্মান দিয়ে এই সিদ্ধান্ত। ভোটের প্রচার কোভিড বিধিনিষেধ মেনেই করতে হবে রাজনৈতিক দলগুলিকে। ভোটের ৭২ ঘণ্টা আগে বন্ধ হবে প্রচার।  

উল্লেখ্য দিন কয়েক আগে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন,''এখন মেলা, খেলা, ভোট সব বন্ধ রাখা উচিত। দু'মাস সব বন্ধ রাখা উচিত। মানুষ বাঁচলে আমরা বাঁচব।''যদিও অভিষেকের 'ব্যক্তিগত মত' নিয়ে জলঘোলা হয়েছে তৃণমূলের অন্দরে।   

আরও পড়ুন- রাজ্য়ে পরীক্ষা কমায় কমল Covid সংক্রমণ, বাড়ছে মৃতের সংখ্যা

আগামী ২২ জানুয়ারি ভোট হওয়ার কথা ছিল বিধাননগর, শিলিগুড়ি, আসানসোল এবং চন্দননগর পুরনিগমের। কিন্তু কোভিড পরিস্থিতিতে ভোট পিছিয়ে দেওয়ার দাবিতে কলকাতা হাইকোর্টে দায়ের হয় জনস্বার্থ মামলা। শুক্রবার প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ জানায়, নির্ঘণ্ট বদলের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে নির্বাচন কমিশনের। ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে পরিস্থিতি বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নিক তারা। সেই সঙ্গে কোভিড পরিস্থিতিতে সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার কথাও বলে আদালত।   

আরও পড়ুন- অভিষেক ইস্যুতে কল্যাণ VS কুণাল! TMC-র অন্তর্দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে 

 

Advertisement

POST A COMMENT
Advertisement