scorecardresearch
 

Mamata Banerjee Dharna: মুখ্যমন্ত্রীর ধর্নার দিন রাম নবমী, 'হিন্দুফোবিয়া,' টার্গেট সুকান্তর

মমতা জানান, কেন্দ্রীয় সরকারের বঞ্চনা, লাঞ্ছনা এবং দিল্লির একনায়ক মনোভাবের বিরুদ্ধে ধর্নায় বসছেন তিনি। ২৯ তারিখ দুপুর ১২টায় বিআর আম্বেদকরের মূর্তির পাদদেশে ধর্নায় বসবেন। তা চলবে ৩০ মার্চ পর্যন্ত।

Advertisement
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও সুকান্ত মজুমদার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও সুকান্ত মজুমদার
হাইলাইটস
  • মমতার ধর্নার দ্বিতীয় দিন ৩০ মার্চ শনিবার রাম নবমী
  • তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন সুকান্ত মজুমদার

কেন্দ্রীয় সরকারের থেকে পাওনা টাকার দাবিতে আগামী ২৯ এবং ৩০ মার্চ ধর্নায় (Dharna) বসছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (CM Mamata Banerjee)। মঙ্গলবার তিন দিনের ওড়িশা সফরে রওনা হওয়ার আগে একথা জানিয়েছেন তিনি। মমতা জানান, কেন্দ্রীয় সরকারের বঞ্চনা, লাঞ্ছনা এবং দিল্লির একনায়ক মনোভাবের বিরুদ্ধে ধর্নায় বসছেন তিনি। ২৯ তারিখ দুপুর ১২টায় বিআর আম্বেদকরের মূর্তির পাদদেশে ধর্নায় বসবেন। তা চলবে ৩০ মার্চ পর্যন্ত।

এদিকে, ৩০ মার্চ মুখ্যমন্ত্রীর ধর্না নিয়ে জোর তরজা শুরু হয়েছে। ধর্নার দিন বাছা নিয়ে তাঁকে তোপ দেগেছেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। দিন নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন তিনি। মমতার ধর্নার দ্বিতীয় দিন ৩০ মার্চ শনিবার রামনবমী। ওই দিনই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কেন তাঁর ধর্নার জন্য বেছেছেন তা নিয়েই প্রশ্ন তুলেছেন সুকান্ত। টুইটে লিখেছেন, 'এইমাত্র জানতে পেরেছি যে ব্যর্থ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায় ২০২৩ সালের ৩০ মার্চ অর্থাৎ রাম নবমীতে ধর্নায় বসবেন। দুঃখের বিষয়, হিন্দুফোবিয়া পশ্চিমবঙ্গের শাসক ব্যবস্থার গভীরে চলছে। সাগরদিঘির বিপর্যয় আবারও খুলে দিয়েছে প্যান্ডোরার বাক্স। এমন বিদ্বেষকারী লজ্জার।'

আরও পড়ুন: Mamata Banerjee: কেন্দ্রের কাছে পাওনা টাকার দাবিতে ধর্নায় বসবেন মুখ্যমন্ত্রী

মঙ্গলবার তিনদিনের ওড়িশা সফরে রওনা হওয়ার আগে কলকাতা বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন মুখ্যমন্ত্রী। মমতা বলেন, '১০০ দিনের কাজ, আবাস যোজনা, সড়ক যোজনা—কোনও প্রকল্পে কেন্দ্রীয় সরকার টাকা দিচ্ছে না। যে কাজ এখানে হয়ে গিয়েছে, সেই টাকাও আটকে রেখেছে। ৬ মাস আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে তিনি এ ব্যাপারে জানিয়েছিলাম। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ যখন বাংলায় বৈঠক করতে এসেছিলেন তখন তাঁকেও বলা হয়েছিল। একাধিক চিঠি দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তারপরেও কেন্দ্রীয় সরকার টাকা দিচ্ছে না। ১০০ দিনের কাজে শ্রমিকদের মজুরি বাবদ ৭ হাজার কোটি টাকা পাওনা রয়েছে। অন্য সব নিয়ে মোট পাওনার পরিমাণ ১ লক্ষ ১৫ হাজার কোটি টাকা।'

Advertisement

Advertisement