Advertisement
লাইফস্টাইল

Authentic Dosa Making At Home: ঘরেই বানান অথেনটিক মুচমুচে ধোসা, পেট ও পকেট দুইই বাঁচবে

  • 1/8

দক্ষিণ ভারতীয় হলেও কালে ক্রমে স্বাদ বদলে ধোসা এখন বাঙালির রসনায় জায়গা করে নিয়েছে। নামেও বাঙালিকরণ হয়েছে দক্ষিণ ডোসার। উচ্চারণ বদলে ডোসা হয়েছে ধোসা।

  • 2/8

গোটা রাজ্যেই প্রতিটি বাজারে সন্ধ্যায় একাধিক দোকানে ধোসা পাওয়া যায়। বিরিয়ানি-মোমোর পরই সর্বাধিক পছন্দের খাবারের মধ্যে বাঙালির অন্যতম পছন্দের হল ধোসা। এখন আবার দোকানে বিভিন্ন ধরনের ধোসা পাওয়া যায়। 

  • 3/8

তবে অনেকে বাড়িতে বানাতে চান ধোসা। কিন্তু তা খেতে ভালো হলেও দোকানের মতো মুচমুচেভাব কিন্তু আসে না। তবে কয়েক বিষয় মাথায় রাখলে বাড়িতে তৈরি ধোসাও হবে মুচমুচে (Tips)।

Advertisement
  • 4/8

১. চাল-ডালের মিশ্রণটি ভেজানোর সময় একটি বড় পাত্র বেছে নিন। ছোট পাত্রে চাল-ডাল ভেজাবেন না। চাল-ডাল যেন ভালোভাবে জল টেনে নিতে পারে, সে দিকে নজর দিতে হবে।

  • 5/8

২. ধোসা মুচমুচে না হওয়ার অন্যতম বড় কারণ হল চাল, ডালের পরিমাণ বিগড়ে যাওয়া। বিউলির ডাল ও চাল সঠিক পরিমাণে নেওয়া না হলেই দোসার স্বাদ খারাপ হয়ে যায়। দোসা বানানোর সময় ৪ কাপ চালের সঙ্গে নিতে হবে ১ কাপ ডাল। চাল-ডাল মিক্সিতে ঘুরিয়ে মিশ্রণ তৈরির সময়ে জলের মাত্রা বেশি হয়ে গেলেও মুশকিল।

  • 6/8

৩. ধোসার মিশ্রণটি ফ্রিজে রাখবেন না যেন। ফ্রিজে রেখে দিলে দোসার মিশ্রণটি ভালো করে মজবে না। ফলে ধোসায় দোকানের মতো টকভাব আসবে না। ঘরের তাপমাত্রাতেই মিশ্রণটিকে মজতে দিন ভালোভাবে।

  • 7/8

৪. চাল-ডাল বাটার সঙ্গে সঙ্গে ধোসা বানাতে শুরু করবেন না। মিশ্রণটিকে ঠিক মতো মজতে দিতে হবে। গরম থাকলে সূর্যের আলো সরাসরি আসে না এমন জায়গায় অন্তত ৬ ঘণ্টা রেখে দিতে পারেন ধোসার মিশ্রণ। শীতের সময় মিশ্রণটি মজতে বেশি সময় লাগে। সে ক্ষেত্রে ধোসা বানানোর অন্তত ১২ থেক ১৫ ঘণ্টা মিশ্রণটি বেটে রাখতে হবে।

 

Advertisement
  • 8/8

৫. তাওয়া গরম না হলে কখনওই ধোসা মুচমুচে হবে না। দোসা বানানোর সময়ে তাওয়াটি খুব ভালো করে গরম করে নিতে হবে। গরম তাওয়ায় খানিকটা ঠান্ডা জল ছিটিয়ে ভালো করে মুছে নিন। তারপর পরিমিত মিশ্রণ নিয়ে ভালো করে তাওয়ায় ছড়িয়ে নিতে হবে। খেয়াল রাখবেন, যেন ধোসাটি খুব পাতলা হয়।

Advertisement