বয়স বাড়লেও পাগল করা 'পারফর্ম্যান্স', ৩০ বছরের পর এই স্পেশাল চা খেলেই

সবাই সবসময় তরুণ এবং সুন্দর দেখতে চায় নিজেকে। কিন্তু জীবনে বার্ধক্য তো আসবেই। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মুখের উজ্জ্বলতা হারাতে শুরু করে। বিশেষ করে ৩০ বছর বয়সের পর থেকেই ধীরে ধীরে শুরু হয়ে যায় ত্বকের ঔজ্জ্বল্য কমা।  অনেকেই দামি ক্রিম বা প্রসাধনী ব্যবহার করেন। আপনার বয়সের সঙ্গে সঙ্গে আপনার শরীর এবং ত্বকের যত্ন নিতে আপনার খাদ্যের বিশেষ যত্ন নেওয়া দরকার।

আপনি যদি দীর্ঘ সময়ের জন্য তরুণ এবং সুন্দর দেখতে চান, তাহলে ৩০ বছর বয়সের পরে আপনার খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনুন। পুষ্টির মাধ্যমে আপনার শরীর এবং ত্বককে যা দিচ্ছেন তা আপনার সৌন্দর্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই গ্রিন টি দিয়ে আপনার দিন শুরু করুন। গ্রিন টি-তে প্রচুর ভিটামিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং আরও অনেক উপাদান রয়েছে যা ত্বকের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।

গ্রিন টি মুখের ত্বকের জন্য অ্যান্টি-এজিং এজেন্ট হিসাবে কাজ করে যা ত্বক সম্পর্কিত সমস্যা যেমন অকাল বলিরেখাকে দূরে রাখে। এটি আপনার ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতেও সাহায্য করে। এটি ত্বকের স্থিতিস্থাপকতাও উন্নত করে। এটি পেট সুস্থ রাখার জন্য উপকারী এবং ব্রণ এবং শুষ্ক ত্বকের মতো ত্বকের সমস্যাও কমাতে পারে।

গ্রিন টি খাওয়ার উপকারিতা

১. গ্রিন টি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। এটি শরীরের ফ্রি র‌্যাডিকেলগুলির সঙ্গে লড়াই করতে, অক্সিডেটিভ স্ট্রেস প্রতিরোধ করতে এবং বার্ধক্যের লক্ষণগুলি হ্রাস করতে সহায়তা করে।

২. এটি শরীরে প্রদাহ কমায় কারণ এতে অপরিহার্য অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা ত্বকের সমস্যা যেমন একজিমা এবং সোরিয়াসিস দূর করতে সাহায্য করে।

৩. সবুজ চা শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে দেয় এবং ত্বকের ভালো স্থিতিস্থাপকতা ও বর্ণ বজায় রাখতে সাহায্য করে।

৪. এটি সূর্যের UV রশ্মি থেকে সুরক্ষা প্রদান করে। গ্রিন টি আপনার ত্বকে সুরক্ষার একটি অতিরিক্ত স্তর গঠন করে, এটি ক্ষতিকারক UV রশ্মি থেকে রক্ষা করে।

৫. গ্রিন টি ব্রণ বাড়তে বাধা দেয়। এটি ব্রণ সম্পর্কিত হরমোনগুলিকেও নিয়ন্ত্রণ করে, যা আপনার ত্বককে পরিষ্কার রাখে।