Stomach Cancer: অনিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাস আর জীবনযাত্রার কারণে শরীরে ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়তে পারে। আজকাল, তরুণ প্রজন্মের মধ্যেও পাকস্থলীর ক্যান্সারে বা কোলন ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা বাড়ছে। কিছু খাবারের কারণে আমাদের কোষের মধ্যে টিউমার তৈরি হতে পারে। উপসর্গ চিনে পাকস্থলীর ক্যান্সারের চিকিৎসা শুরু করতে অনেক ক্ষেত্রেই দেরি হয়ে যায়। পাকস্থলীর ক্যান্সারের ঝুঁকি যদি এড়াতে চান, তাহলে কোন ধরনের খাবার বাদ দিতে হবে বা জীবনযাত্রায় কী কী পরিবর্তিন আনা জরুরি, তা জেনে নিন...
পাকস্থলীর ক্যান্সারের লক্ষণ:
• পেটে ব্যথা ও জ্বালাপোড়া বোধ হওয়াও পাকস্থলীর ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে।
• যদি মলত্যাগের সময় রক্ত বের হয়, তাহলে তা কোলনে বা পাকস্থলীতে ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে।
• হঠাৎ করে ওজন কমলে বা ক্ষুধার বোধ কমে গেলে তা পাকস্থলীর ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে।
• শরীরে হঠাৎ করে হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি হওয়া পাকস্থলীর ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে।
কীভাবে পাকস্থলীর ক্যান্সারের ঝুঁকি এড়াতে পারবেন:
পাকস্থলীর ক্যান্সারের ঝুঁকি এড়াতে জীবনযাত্রায় বেশ কিছু পরিবর্তন আনা খুবই জরুরি। আপনি যদি পাকস্থলীর ক্যান্সারের ঝুঁকি এড়াতে চান, তাহলে বেশি কার্বোহাইড্রেট, স্টার্চ, ফাস্ট ফুড, প্রক্রিয়াজাত খাবার এবং অতিরিক্ত মাংস খাওয়া বন্ধ করুন। এ ছাড়া ধূমপান ও অ্যালকোহল সেবন এড়িয়ে চলতে হবে। স্বাস্থ্যকর খাবার-দাবারের পাশাপাশি রুটিনে যোগাভ্যাস করতে হবে। তবে উল্লেখিত লক্ষণগুলি নিজের মধ্য লক্ষ্য করলে প্রথমেই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শে প্রয়োজনে সুনির্দিষ্ট স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে হবে।