একসময় স্বামী-স্ত্রীয়ের মধ্যে বয়সের ব্যবধান থাকতো প্রায় ১০ থেকে ১৫ বছর। বর্তমান যুগে শুধুই সমবয়সী নয়, উল্টে বয়সে বড় স্ত্রীয়ের দিকে ঝুঁকছেন অনেকেই।
যদিও কিছু ক্ষেত্রে এখনও প্রেমিক প্রেমিকার বয়সের অন্তর থাকে অনেকটা। তবে জানেন কি প্রেমিক কিংবা স্বামীর সঙ্গে যদি বয়সের তফাত অন্তত ১০ বছর হয়, অর্থাৎ তিনি যদি বয়সে বড় হয়, তাহলে আপনার সম্পর্ক অনেক বেশি ভাল হতে পারে। রইল কারণগুলি...
ইগো প্রবলেম :
অনেক ক্ষেত্রেই শোনা যায় সমবয়সী কাপলদের মধ্যে ইগো প্রবলেম, সম্পর্কের তিক্ততা আসার কিংবা বিচ্ছেদের বড় কারণ। কিন্তু প্রেমিক বয়সে বড় হলে এই ধরণের সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম।
বোঝার ক্ষমতা :
বয়সে বেশি বড় প্রেমিক, তাঁর প্রেমিকাকে অনেক বেশি বুঝতে পারেন এবং অভিজ্ঞতা অনেক বেশি থাকার কারণে জীবনের অনেক অবাঞ্ছিত সমস্যা সহজেই এড়িয়ে যেতে পারেন।
অর্থনৈতিক সমস্যা এড়ানো :
বিয়ের আগেই সম্পর্ক থাকাকালীন সমবয়সী প্রেমিক-প্রেমিকার ক্ষেত্রে অনেক সময়ে এই সমস্যাটা দেখা দেয়। মেয়েদের বিয়ের বয়স হলেও ছেলেটি বহু ক্ষেত্রে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হয় না। কিন্তু যদি উভয়ের মধ্যে বয়সের পার্থক্য থাকে এই সমস্যার থাকে না।
সুরক্ষা ও দায়িত্বজ্ঞান:
স্বামী বয়সে বেশ কিছুটা বড় হলে, তাঁর দায়িত্বজ্ঞান অনেক বেশি থাকে। এর ফলে আপনি অনেকটা সুরক্ষিত অনুভব করতে পারবেন। এক্ষেত্রে সম্পর্কের বাঁধন অনেক বেশি শক্ত হয়। সামান্য মন- কষাকষিতে সম্পর্কের ওপর বড় কোনও ঝড় আসার থেকে বিরত থাকতে পারেন আপনি।