Advertisement
লাইফস্টাইল

দুই সন্তানের জন্মের মধ্যে কতটা সময়ের ফারাক থাকা দরকার? বিশেষজ্ঞরা যা জানাচ্ছেন

  • 1/8

একাধিক সন্তানের জন্ম দেওয়ার ক্ষেত্রে বাবা -মাকে অনেক অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। অনেকে দুটি সন্তানের বয়সের মধ্যে খুব বেশি পার্থক্য চান না। সন্তানদের একত্রে লালনপালনের ফলে বাবা-মায়েদের অসুবিধা অনেক কমে যায়। এই ধারণাকে এর সঙ্গে যুক্ত থাকার আসল কারণ হিসাবে ধরে নেওয়া হয়। অনেকে আবার মনে করেন সন্তানদের বয়সের তফাৎ থাকলে, তাঁরা প্রতিটি সন্তানের শৈশব উপভোগ করতে পারেন।

  • 2/8

কীভাবে ফ্যামিলি প্ল্যানিং করবেন কিংবা সন্তানদের মধ্যে পার্থক্য কতটা থাকবে তা সম্পূর্ণ বাবা-মায়ের সিদ্ধান্ত। তবে বয়সের ব্যবধান কম বা বেশি উভয় ক্ষেত্রেই সুবিধা এবং অসুবিধা রয়েছে। যদি আপনি সন্তানদের বয়সের সঠিক ব্যবধান নিয়ে দ্বিধায় থাকেন, তবে দেখে নিন বিশেষজ্ঞদের কিছু পরামর্শ। যা আপনার পক্ষে কার্যকর হতে পারে।
 

  • 3/8

যদি আপনি এবং আপনার সঙ্গী দ্রুত ফ্যামিলি প্ল্যানিং করতে না চান, তাহলে গর্ভাবস্থায় সুরক্ষার দিকে বিশেষ যত্ন নিন। দ্বিতীয় সন্তানের পরিকল্পনার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন। ২০১৮ সালের একটি সমীক্ষা অনুযায়ী, দুটি গর্ভাবস্থার মধ্যে ১২ মাসেরও কম সময়ের পার্থক্য থাকলে তা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। সেক্ষেত্রে  নির্ধারিত সময়ের পূর্বে ডেলিভারি, নানা অসুস্থতা, এমনকি মায়ের মৃত্যুর ঝুঁকি পর্যন্ত থাকে।

Advertisement
  • 4/8

গবেষণা অনুযায়ী দুটি গর্ভাবস্থার মধ্যে অন্তত ১৮ -২৪ মাসের ব্যবধান থাকা জরুরী। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, যদি দ্বিতীয়বার মাতৃত্ব ১৮ মাসের ব্যবধানের আগে আসে, তাহলে  নির্ধারিত সময়ের পূর্বে ডেলিভারি হওয়া ছাড়াও সন্তানের ওজন অত্যন্ত কম হতে পারে। 
 

  • 5/8

বিশেষত প্রথমবার যদি সন্তান যদি সিজার পদ্ধতিতে প্রসব হয় , তাহলে খুব শীঘ্রই দ্বিতীয় সন্তানের প্ল্যান করা ঝুঁকিপূর্ণ সিদ্ধান্ত। দুটি গর্ভাবস্থার মধ্যে কম সময়ের ব্যবধান থাকলে প্রসবের পর সেলাই ভাল করে শুকিয়ে যায় না এবং দ্বিত্তেয় বার প্রেগন্যান্সির সময় সেটি হালকা হয়ে যেতে পারে।
 

  • 6/8

শুধু তাই নয় এক্ষেত্রে আরও একাধিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। যেমন প্রথমবারের গ্রেগন্যান্সির সময়ে বৃদ্ধি পাওয়া ওজন, দ্বিতীয় বার কমাতে সমস্যা হয়। শরীরে পুষ্টির অভাব থাকে। মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর এর প্রভাব পরে এবং সন্তানের সঠিক যত্ন হয় না। 

  • 7/8

শুধু তাই নয় এক্ষেত্রে আরও একাধিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। যেমন প্রথমবারের গ্রেগন্যান্সির সময়ে বৃদ্ধি পাওয়া ওজন, দ্বিতীয় বার কমাতে সমস্যা হয়। শরীরে পুষ্টির অভাব থাকে। মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর এর প্রভাব পরে এবং সন্তানের সঠিক যত্ন হয় না। 

Advertisement
  • 8/8

অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় সামাজিক চাপে পরে  দম্পতিরা সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেন। তবে বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিচ্ছেন, মানসিক, শারীরিক ও সেই সঙ্গে অর্থনৈতিক অবস্থার কথা বিবেচনা করেই ফ্যামিলি প্ল্যানিং করা উচিত দম্পতিদের।  

Advertisement