দুর্গাপুজো মানেই ডায়েট ভুলে খাওয়া-দাওয়া আর ঘোরা।
দুর্গাপুজো মানেই ডায়েট ভুলে খাওয়া-দাওয়া আর ঘোরা।
আর ঠিক সেই সময়ই স্ট্রিট ফুড খাওয়ার দিকে ঝোঁক বাড়ে সকলের।
পুজোতে এই স্ট্রিট ফুড না খেলে পরে আফশোস করবেন।
স্ট্রিট ফুডের মধ্যে সবচেয়ে প্রথমেই মনে আসে এগরোলের কথা। যা খেতে সকলেই ভালোবাসেন। সস আর পেঁয়াজ-শসা ও লঙ্কা কুচির মেল রোলের স্বাদ দ্বিগুণ করে।
এরপরই দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে রাস্তার চাউমিন। যতই দামি চাইনিজ রেস্তোরাঁ থাক না কেন, স্ট্রিট স্টাইল চাউমিনের স্বাদই অন্যরকম।
মোমো ছাড়া তো স্ট্রিট ফুড ভাবাই যায় না। রাস্তার দোকানের গরম ধোঁয়া ওঠা মোমো আর সঙ্গে ঝাল সস থাকলে পুজো জমে যাবে।
পুজো হপিং করতে করতে খুচরো খিদে মেটানোর জন্য ঝালমুড়ি হতেই পারে। বেশি করে ঝাল আর চানাচুর-বাদা-ছোলা দিয়ে মাখা মুড়ি সকলের সব সময় প্রিয়।
ঝালমুড়ির আর এক গোত্রের নাম ভেলপুরি। এটাও পুজোর সময় দেদার খাওয়া হয়। তেঁতুলের মিষ্টি চাটনি দিয়ে মুড়ি মাখা, সঙ্গে ঝুরিভাজা, বাদাম, চানাচুর দিয়ে খাওয়ার মজাই অন্য।
স্ট্রিট স্টাইল বিরিয়ানি এই সময় দেদার বিক্রি হয়। রেস্তোরাঁর চেয়ে স্বাদে কম কিছু নয়। আর পুজোয় বিরিয়ানি না খেলে পুজোটাই মাটি।
পুজোর সময় আরও একটি স্ট্রিট স্টাইল খাবার হল ফিশফ্রাই। অনেক রোল-চাউমিনের দোকানেই এই ফিশফ্রাই পাওয়া যায়। কাসুন্দি দিয়ে খেতে মন্দ লাগবে না।
পুজো আসলেই দেখা মেলে ঘটি গরম ভাজার। কাঁচা আম কুচি, পেঁয়াজ ও লঙ্কা কুচি দিয়ে মাখা গরম গরম চানাচুর খেতে ভুলবেন না।
পুজোতে অনেকেই স্ট্রিট স্টাইল ফ্রায়েড রাইস ও চিলি চিকেন খেয়ে থাকেন। অনেক জায়গাতেই খুব ভালভাবে তৈরি করে এই খাবারটি।