Advertisement
স্পেশাল

Indus Water Treaty: সিন্ধু-চুক্তি স্থগিত, খরা হবে-জলের কষ্টে ভুগবে পাকিস্তান, সেই ব্যবস্থাই করল ভারত

  • 1/11

১৯৬০ সালে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে স্বাক্ষরিত হয়েছিল এই চুক্তি। তখন ঠিক হয়েছিল, হিন্দু, ঝিলম ও চেনাব নদীর জল ব্যবহার করবে পাকিস্তান। রবি, বিয়াস ও শতদ্রু নদীর জল থাকবে ভারতের অধীনে। এতদিন ভারত এই নিয়ম মেনেই চলছিল।

  • 2/11

চুক্তি সাময়িকভাবে স্থগিত হওয়ায় ভারত এখন চাইলে পশ্চিম নদীগুলি থেকে নিয়ন্ত্রিত জল ছাড়াও বন্ধ করতে পারে। যেমন, কিশনগঙ্গা ও রাটলে জলবিদ্যুৎ প্রকল্প থেকে পাকিস্তানে নির্দিষ্ট পরিমাণ জল ছাড়ার নিয়ম ছিল, তা বন্ধ হতে পারে। এতে খরার সময় পাকিস্তানের কৃষিক্ষেত্রে জলঘাটতি দেখা দিতে পারে।

  • 3/11

কিশনগঙ্গা ড্যাম (ঝিলম): ২০১৮ সালে চালু হয়েছে। পাকিস্তানের মঙ্গলাড্যামে জল সরবরাহে প্রভাব ফেলে। রাটলে ড্যাম (চেনাব): নির্মাণাধীন। ভবিষ্যতে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জল প্রবাহ কমাতে পারে। শাহপুরকান্দি ড্যাম (রবি): ২০২৪-এ শেষ হয়েছে। ভারতের মধ্যেই রবি নদীর জল ফিরিয়ে রাখে। উঝ ড্যাম (রবি): পরিকল্পনায় রয়েছে। downstream-এ পাকিস্তানে জল প্রবাহ আরও কমাবে।

Advertisement
  • 4/11

কৃষিতে বড় প্রভাব: পাকিস্তানের ৮০% কৃষিভিত্তিক এলাকা হিন্দু নদীর উপর নির্ভরশীল। জল কমলে গম, চাল, তুলো—এইসব প্রধান ফসলের উৎপাদন কমে যাবে। জলাধারে চাপ: চাষিরা ভূগর্ভস্থ জলের উপর নির্ভর করতে বাধ্য হবেন, ফলে জলস্তর পড়ে যাবে। 
 

  • 5/11

বিদ্যুৎ উৎপাদন কমবে: তারবেলা ও মঙ্গলা ড্যাম থেকে পাকিস্তানের প্রায় ৩০% বিদ্যুৎ আসে। জল কমে গেলে বিদ্যুৎ উৎপাদনেও ঘাটতি হবে।
 

  • 6/11

অর্থনীতিতে ধস: ফসল কমে গেলে গ্রামে কাজ কমবে, শহরে অভিবাসন বাড়বে, জিডিপি কমবে।
 

  • 7/11

মাটির গুণাগুণ খারাপ হবে: সেচ কম হলে জমিতে লবণাক্ততা বাড়বে, ফলন একেবারে কমে যেতে পারে।
 

Advertisement
  • 8/11

প্রদেশগুলির মধ্যে জলবণ্টন নিয়ে ঝামেলা: ১৯৯১ সালের জলচুক্তি নিয়ে ফের রাজ্যগুলির মধ্যে টানাপোড়েন বাড়তে পারে।
 

  • 9/11

রফতানি কমবে: বাসমতি চাল ও টেক্সটাইল রপ্তানি কমে গিয়ে বৈদেশিক মুদ্রার ঘাটতি হতে পারে।
 

  • 10/11

জল-সাশ্রয়ী ফসলে শিফট: মিলেটের মতো ফসল চাষে যেতে হতে পারে, কিন্তু প্রশিক্ষণ ও পরিকাঠামোর অভাবে সমস্যা হবে।
 

  • 11/11

২০২১ সালে, সিন্ধু অববাহিকায় ১৪৪ মেগাওয়াট ক্ষমতার অনেক ছোট জলবিদ্যুৎ প্রকল্প ভারতীয় কেন্দ্রীয় জল কমিশন কর্তৃক চুক্তির সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ বলে প্রত্যয়িত হয়েছিল, প্রকল্পের তথ্য পাকিস্তানকে হস্তান্তর করা হয়েছিল।

Advertisement