scorecardresearch
 
স্পেশাল

International Space Station: ৮ বছরে শেষ হবে আয়ু, প্রশান্ত মহাসাগরে কবর

স্পেস স্টেশনের লাইফ শেষ
  • 1/12

আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনের লাইফ আর মাত্র আট বছর বেঁচে রয়েছে। তার পরে তার জীবন সমাপ্তি হয়ে যাবে। এখন কোনওরকম সেটিকে চালানো হচ্ছে। কারণ তার জীবনী শক্তি শেষ হয়ে গিয়েছে। কিন্তু নাসা ঘোষণা করে দিয়েছে যে স্পেস স্টেশন আট বছর পরে কাজ করা বন্ধ করে দেবে। ২০৩০ পর্যন্ত এটি চালানো হবে এবং astronaut'sরা ফিরে চলে আসবে। ২০৩০ সালে এটি প্রশান্ত মহাসাগরের কোন নির্জন এলাকা তে আছড়ে পড়বে বা তাকে ফেলে দেওয়া হবে।

স্পেস স্টেশনের লাইফ শেষ
  • 2/12

১৯৯৮ সালে এটি লঞ্চ করা হয়েছিল। তখন থেকে নিয়ে এটি এখনো পৃথিবীতে ১৬ বার চক্কর লাগিয়ে ফেলেছে। ডিসেম্বর ২০১৯ পর্যন্ত এটি সব মিলিয়ে ১ লক্ষ ৩০ হাজার ৪৪০ চক্কর লাগিয়েছে। প্রদক্ষিণ করার সময় তার গতি অত্যন্ত ভয়ঙ্কর ছিল। এটি এক সেকেন্ডে ৭.৬৬ কিলোমিটার পর্যন্ত দূরত্ব অতিক্রম করতে পেরেছিল। অর্থাৎ ৭৬০০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টা গতিতে ৪.৪৪ লক্ষ্য কিলোগ্রাম স্পেস স্টেশন ঘুরে চলেছে।

স্পেস স্টেশনের লাইফ শেষ
  • 3/12

নাসার প্ল্যান রয়েছে যেখানে জানুয়ারি ২০৩০ শে এটি প্রশান্ত মহাসাগরের পয়েন্ট নেমোতে পরবে যাতে এটি মাটি থেকে প্রায় ৭০০ কিলোমিটার নীচে সমুদ্রতে গিয়ে পড়ে। এখানেই তার কবর হবে। এই জায়গা পুরনো স্টেশন, পুরনো স্যাটেলাইট এবং অনন্ত আবর্জনা জন্য নির্ধারিত করা হয়েছে। এই জায়গা থেকে অ্যাকসেসিবিলিটি সাউথ এশিয়ান ইউনিনহ্যাবিটেট এরিয়া বলা হয়।

স্পেস স্টেশনের লাইফ শেষ
  • 4/12

পয়েন্ট নিউ ওয়াজ পাশে কোন জাহাজ আসা যাওয়া নিষিদ্ধ আকাশেও কোনরকম উড়োজাহাজ এখান দিয়ে উঠতে পারেনা। আশপাশে কোনও থাকার মত জায়গা নেই। এখানে কোনও ভাবে মানুষের গতিবিধি থাকে না। এখানকার সবচেয়ে নিকটবর্তী শিমুল সভ্যতা ৭০০ কিলোমিটার দূরে রয়েছে নাসা স্পেস স্টেশন এর ডাইরেক্টর জানিয়েছে যে আইএসএসের কোন স্টেশন নেই। সেটি মানুষের ইঞ্জিনিয়ারিং এবং জীবনের জীবিত উদাহরণ এই স্টেশনের ভবিষ্যতে নিজের স্পেস স্টেশন নির্মাণ কাজ করবে।

স্পেস স্টেশনের লাইফ শেষ
  • 5/12

নাসার সদর কেন্দ্র কমার্শিয়াল স্পেস এর ডাইরেক্টর এলিস্টার জানিয়েছেন যে আমাদের স্পেস স্টেশন থেকে পাওয়া নিজের অনুভবকে প্রাইভেট সেক্টরে মানুষের সঙ্গে শেয়ার করতে হবে। সেটি কি সুরক্ষিত ভরসাযোগ্য এবং সস্তা স্টেশন বানানোর জন্য প্রেরণ করা হবে। আইএসএসের সমস্ত কাজ সরিয়ে দেওয়া হবে। সেগুলিকে প্রাইভেট সেক্টরে স্টেশনে লাগানো হবে। এই স্টেশনে যাওয়া পর্যন্ত করা হবে এ কাজ করতে ১.৩ বিলিয়ন ডলার অর্থাৎ ৯৭১১ কোটি ৬৬ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা খরচ হবে।

স্পেস স্টেশনের লাইফ শেষ
  • 6/12

আমেরিকান ফুটবল ফিল্ড এর আকারে আইএসএসের প্রতি দেড় ঘণ্টায় পৃথিবীতে এক চক্কর লাগায়। এটি নভেম্বর ২০০০ সাল থেকে অ্যাস্ট্রোনটদের বাড়ি হিসেবে পরিণত হয়েছে। এদের মধ্যে সবসময় সাত থেকে আট জন অ্যাস্ট্রোনট থাকে। 

স্পেস স্টেশনের লাইফ শেষ
  • 7/12

আসলে আন্তরাষ্ট্রীয় অন্তরীক্ষ স্টেশন বা ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন কেবল মাত্র ১৫ বছর কাজ করার জন্য বানানো হয়েছিল কিন্তু খোঁজখবর এরপর জানা গিয়েছে যে এটি আরও কিছু বছর কাজ করতে পারবে।

স্পেস স্টেশনের লাইফ শেষ
  • 8/12

১৯৭১ থেকে এখনও পর্যন্ত ৩০০ আলাদা আলাদা অন্তরীক্ষে ও আবর্জনা পয়েন্ট রাখা হয়েছে। এর মধ্যে পাঁচটি পুরনো স্টেশন রয়েছে এর মধ্যে বেশিরভাগ আমেরিকা এবং স্টেশন রয়েছে এর মধ্যে সমস্যা হল আবর্জনা ফেলা হবে সেখানে দূষণের সমস্যা বেড়ে যাচ্ছে। স্টেশন এখন পৃথিবীতে আসবে তারপর আগুনের গোলায় পরিণত হবে। এর যতটুকু অংশ প্রশান্ত মহাসাগরের জলের পাঠিয়ে দেওয়া হবে।

স্পেস স্টেশনের লাইফ শেষ
  • 9/12

আন্তঃরাষ্ট্রীয় অন্তরীক্ষ স্টেশন বানাতে এবং তার ওপর কাজ করতে যে সমস্ত দেশ করছে তার মধ্যে আমেরিকা রাশিয়া জাপান কানাডা ব্রাজিল সুইজারল্যান্ড সুইডেন স্পেন-নেদারল্যান্ডস ইতালি জার্মানি ফ্রান্স বেলজিয়াম ব্রাজিল এবং ২০০৭ সাল পর্যন্ত তার সঙ্গে কাজ করেছিল তারপর আলাদা হয়ে গিয়েছে।

 

স্পেস স্টেশনের লাইফ শেষ
  • 10/12

আন্তরাষ্ট্রীয় অন্তরীক্ষ স্টেশনের ডিসেম্বর ২০১১ সাল পর্যন্ত ১৯ দেশের প্রায় ২৫১ astronaut's গিয়েছে। সেখান থেকে থেকেছে। আমেরিকা সবচেয়ে বেশি ১৫৫, রাশিয়া থেকে ৫২ জন, জাপান থেকে ১১ জন কানাডা থেকে ৮ জন, ইতালি থেকে ৫ জন, ফ্রান্স, জার্মানি থেকে ৪৪ এবং বাকিদের থেকে ১ জন করে আসনে যাত্রা করেছে।

স্পেস স্টেশনের লাইফ শেষ
  • 11/12

রাশিয়ান বৈজ্ঞানিকদের অভিযোগের পর স্পেস স্টেশনের যাচাই করা হয় তখন নাসা স্পেস স্টেশন এখনো ২০৩০ সাল। পর্যন্ত কাজ করতে পারবে না জানিয়েছে। এর আগে স্টেশন সমস্ত ভাবে শেষ হতে পারবে না। এখন তার মধ্যে সমস্ত জরুরি জিনিস থেকে পৃথিবীতে ফেরত নিয়ে আসবে।

স্পেস স্টেশনের লাইফ শেষ
  • 12/12

গত বছরের সেপ্টেম্বরে রাশিয়ান বৈজ্ঞানিক স্পেস স্টেশনে ছোট ছোট ফাটল দেখেছিলেন। তারপর তারা জানিয়েছিলেন যে স্পেস স্টেশনের বয়স এখন আর বেশি দিন নেই। এর মধ্যে ক্ষতি হতে শুরু করে যা মেরামতি হওয়া অত্যন্ত কঠিন।