World Most Dangerous Airports: কোর্সেবল এয়ারপোর্ট ফ্রান্স। ফ্রান্সের উচু পাহাড়ে উপস্থিত বিমানবন্দরটি নেপালের তেনজিং এয়ারপোর্টের মতই ভয়ঙ্কর। বন্ড সিরিজের বিখ্যাত ফিল্ম টুমরো নেভার ডাইজ-এর কিছু দৃশ্য এই এয়ারপোর্টে শুটিং করা হয়েছে।
রাস্তা দিয়ে দৌড়ে এখানে বিমান নামে। জিব্রাল্টার এয়ারপোর্ট সমতলে পর্যাপ্ত জায়গার অভাবে জিব্রাল্টারের এই এয়ারপোর্টের রানওয়ে একটা ব্যস্ত রাস্তার মাঝখান দিয়ে করে দেওয়া হয়েছে। এই রাস্তার নাম উইনস্টন চার্চিল এভিনিউ। সব কটি বিমানকে ল্যান্ডিংয়ের সময় ট্রাফিক আটকে দিতে হয়।
বরফে ঢাকা বিমানবন্দর আন্টার্টিক। আমেরিকার আন্টার্কটিক কার্যক্রমের জন্য এই বিমানবন্দর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এই বন্দরের শক্তি আন্দাজ এতে লাগানো যায় যাতে, যেখানে বিশালাকায় বোয়িং ৭৫৭ নেমে পড়তে পারে। ল্যান্ডিংয়ের সময় হাওয়াই জাহাজের চাকা পিছনে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে সব সময়। খুব দক্ষ হাতে বিমান নামাতে হয়।
ছোট এবং ভয়ঙ্কর আগাতি এরোড্রাম। ভারতেরই লাক্ষাদ্বীপের আগাতি এয়ারপোর্ট ভয়ংকর এয়ারপোর্টের মধ্যে অন্যতম। এই বিমানবন্দরটি একমাত্র এমন বিমানবন্দর, যেখানে ৪ হাজার ফিট লম্বা রানওয়ে, দেখতে যতটা সুন্দর লাগে ততটাই বিমান নামানো কঠিন। কারণ তারপরই রয়েছে জল।
দুদিকে ঘেরা মেদিরা এয়ারপোর্ট পর্তুগালের সৌন্দর্যে ঘেরা এয়ারপোর্ট। পাইলট হিসেবে মোটেই সুন্দর লাগার কথা নয়। কারণ এই এয়ারপোর্টের একদিকে পাহাড় এবং অন্যদিকে সমুদ্র। এবং একটি ব্রিজের উপরে এখানে দুটি রানওয়ে রয়েছে।
প্রিন্সেস জুলিয়ানা ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট। সেন্ট মার্টিনে উপস্থিত এই বিমানবন্দরটি খুব কাছে মাহো বিচ যা পর্যটকদের জন্য একটা বড় আকর্ষণের কেন্দ্র। কাছাকাছি হওয়ার কারণে ল্যান্ডিংয়ের সময়ে বিমানবন্দরটি এত নীচ দিয়ে যায় যেন হাত বাড়ালেই ছোঁয়া যাবে। ১০ থেকে মাত্র ২০ মিটার উপর দিয়ে বিমানবন্দরটি যখন নামে এর কাছে দুচোখ ভরে দেখার মত দৃশ্য। যদিও এটি অত্যন্ত ভয়ংকর এবং পাইলটের দক্ষতার উপর নির্ভর করে।
শংকরা রাস্তা, উয়াঁচো-ই এয়ারোস্ক্রিন নেদারল্যান্ডের সাবা দ্বীপপুঞ্জে উপস্থিত বিমানবন্দর। শুধু ছোট বিমানবন্দরের জন্য তৈরি সমুদ্রের কাছে উপস্থিতি এয়ারপোর্টের বিমানবন্দর শুধুমাত্র ৪০০ মিটার লম্বা, অত্যন্ত সুন্দরী বিমানবন্দরটি ভয়ংকরতম বিমানবন্দরের মধ্যে একটি। রানওয়ের দুপাশেই সমুদ্র এবং রানও একটি শুরু এবং শেষ হয়েছে সমুদ্রে গিয়ে।