scorecardresearch
 
স্পেশাল

দেবী চৌধুরানী ও ভবানী পাঠকের আমলের ঠুনঠুনির পুজো, আজ বনদুর্গা

বনদূর্গার পুজো
  • 1/12

ইংরেজ আমলে পুজোর সূচনা করেছিলেন দেবী চৌধুরানী ও ভবানী পাঠক। সেই থেকে এখন পর্যন্ত প্রতি বছর বৈকন্ঠপুরের গভীর জঙ্গলে এই পুজো হয়েছে আসছে।

বনদূর্গার পুজো
  • 2/12

প্রথমে এই পুজোকে ঠুনঠুনির পুজো বলা হতো। তবে বর্তমানে একে বনদুর্গা মায়ের পুজো বলে এখানে প্রতি বছর পৌষমাসে এর পুজো করা হয়।

বনদূর্গার পুজো
  • 3/12

এবছর এই পুজো ৪১ বছরে পদার্পণ করল। তবে করোনার কারণে রাতের বদলে দিনের বেলা সারা হল রাজগঞ্জে বৈকন্ঠপুর জঙ্গলে অনুষ্ঠিত হল বনদুর্গা মায়ের পুজো। 

বনদূর্গার পুজো
  • 4/12

শিলিগুড়ি শহর লাগোয়া ডাবগ্রাম ফুলবাড়ি বিধানসভার অন্তর্গত বৈকন্ঠপুর জঙ্গলে প্রায় দুই থেকে আড়াই কিলোমিটার ভেতরে গেলে দেখা মিলবে বনদুর্গা মন্দিরের।

বনদূর্গার পুজো
  • 5/12

তবে তবে এই গভীর জঙ্গলের ভেতরে এই মন্দির তৈরি হওয়ার নেপথ্যে রয়েছে ইতিহাস। কথিত আছে, এখনকার বনদুর্গা মন্দির সেই সময় দেবী চৌধুরানী ও ভবানী পাঠকের আস্তানা ছিল।

বনদূর্গার পুজো
  • 6/12

এই স্মৃতিজড়িত স্থানটি সেই সময় দিল্লিভিটা চাঁদের খাল নামে পরিচিত ছিল । যা ইতিহাসের পাতায় ঘটালে সাহিত্য সম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় তাঁর ‘দেবী চৌধুরানী’ উপন্যাসেও এই স্থানের কথা উল্লেখ রয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

বনদূর্গার পুজো
  • 7/12

প্রথমে স্থানীয় রাজবংশী সম্প্রদায়ের মানুষরা ওই মন্দিরে পুজো শুরু করেন। সেই সময় ঠুনঠুনির পুজো নামে পরিচিত ছিল মন্দিরটি।

বনদূর্গার পুজো
  • 8/12

পরবর্তীতে ৪১ বছর ধরে একটি নতুন কমিটি গঠন করে মা বনদূর্গা পূজোর নাম করে পুজোর আয়োজন করে আসছেন উদ্যোগতারা।

বনদূর্গার পুজো
  • 9/12

প্রতি বছর পৌষ মাসের পূর্ণিমা তিথিতে গভীর রাতে মা বনদূর্গার পূজো হলেও এবছর পুজোর আয়োজন করা হয় দিনের বেলায়।

 

বনদূর্গার পুজো
  • 10/12

এই পুজোয় লক্ষাধিক ভক্তের সমাগম হয়। এই বনদূর্গা পূজো দেখতে  জলপাইগুড়ি, দার্জিলিং, কোচবিহার এমনকি পার্শ্ববর্তী রাজ্য আসাম এবং বাংলাদেশ থেকেও প্রচুর মানুষ এসে থাকেন এই পুজো দেখতে।

 

বনদূর্গার পুজো
  • 11/12

বছরের শুধু এই দুই দিন নয় সারা বছর পূর্ণিমাতে সামান্য আকারে পুজো হয় মন্দিরে। এই পুজো ঘিরে প্রতিবছর মেলা বসলেও গত দুই বছর থেকে না নেই বললেই চলে।
 

বনদূর্গার পুজো
  • 12/12

পুজো কমিটির সম্পাদক রাজু সাহা বলেন, প্রতি বছর রাতে পুজোর আয়োজন করা হয়। সাথে পুজো উপলক্ষে এই এলাকায় মেলা বসে। এবং প্রচুর পূন্যার্থী তথা লক্ষাধিক মানুষের সমাগম হয়। কিন্তু এবছর করোনার জন্য দিনের বেলাতেই পুজোর আয়োজন করা হয়। ভিড় এড়াতে কমিটির তরফে কোনো প্রচার করা হয়নি। এছাড়া মেলা ও অন্যান্য ধর্মীয় অনুষ্ঠানও বাদ রাখা হয়েছে।