Life Outside Solar System: আগামী ২৫ বছরেই এলিয়েনের খোঁজ, সুইস বিজ্ঞানীর দাবি ঘিরে শোরগোল

জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ (জেডব্লিউএসটি) বৃহস্পতি গ্রহের চেয়ে ১২ গুণ বড় এক্সোপ্ল্যানেট HIP 65426B আবিষ্কার করার সময় সাশা ভিনগ্রহের প্রাণের কথা বলেছিলেন। এই নতুন গ্রহটি তার নক্ষত্র থেকে ক্রমশ দূরে সরে যাচ্ছে। গ্রহ ও নক্ষত্রের দূরত্ব সূর্য এবং পৃথিবীর মধ্যে দূরত্বের ১০০ গুণের বেশি। 

Advertisement
আগামী ২৫ বছরেই এলিয়েনের খোঁজ, সুইস বিজ্ঞানীর দাবি ঘিরে শোরগোল  ২৫ বছরেই ভিনগ্রহে প্রাণ
হাইলাইটস
  • জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ (জেডব্লিউএসটি) বৃহস্পতি গ্রহের চেয়ে ১২ গুণ বড় এক্সোপ্ল্যানেট HIP 65426B আবিষ্কার করার সময় সাশা ভিনগ্রহের প্রাণের কথা বলেছিলেন।
  • এই নতুন গ্রহটি তার নক্ষত্র থেকে ক্রমশ দূরে সরে যাচ্ছে।

প্রোব, রোভার, ল্যান্ডার- একাধিক যান পাঠানো হয়েছে মঙ্গলে। কিন্তু এখনও প্রাণের সন্ধান মেলেনি। অন্তত প্রত্যক্ষভাবে পাওয়া যায়নি। তবে বিজ্ঞানীদের বিশ্বাস,খুব শিগগিরই তাঁরা সৌরজগতের বাইরে প্রাণের সন্ধান পাবেন। 

সুইৎজারল্যান্ডের ফেডারেল টেকনিক্যাল ইনস্টিটিউট ইটিএইচ জুরিখের অ্যাস্ট্রোফিজিসিস্ট সাশা কোয়াঞ্জ জানিয়েছেন,২৫ বছরের মধ্যে বর্হিবিশ্বের প্রাণীদের সঙ্গে যোগাযোগ সম্ভব। যোগাযোগ করার জন্য প্রয়োজনীয় প্রযুক্তিও তৈরি করা হবে। বিজ্ঞানীদের এই দাবি বিস্ময়কর। তবে এটা সত্যি হলে অনেকের জীবদ্দশাতেই এলিয়েন দেখা সম্ভব। 

বিশ্ববিদ্যালয়ের অরিজিন অ্যান্ড প্রিভালেন্স অব লাইফের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সাশা বলেন,'আজকের দিনে আমাদের কাছে যে প্রযুক্তি রয়েছে তাতে স্পষ্ট মহাবিশ্বে আমরাই একমাত্র প্রাণী নই। অন্যান্য গ্রহেও প্রাণ থাকতে পারে। শুধু তাদের খুঁজে বের করতে হবে। যোগাযোগ করতে হবে তাদের সঙ্গে।'

क्या पता किसी और ग्रह पर जीवन मौजूद हो और वो भी दूसरे जीवों की खोज में हो. (फोटोः स्टीफेन केलर/पिक्साबे)

সাশার কথায়, ১৯৯৫ সালে তাঁর সহকর্মী এবং নোবেল বিজয়ী দিদিয়ের কুইলোজ সৌরজগতের বাইরে প্রথম গ্রহ আবিষ্কার করেছিলেন। আজ পাঁচ  হাজারেরও বেশি গ্রহ আবিষ্কৃত হয়েছে। এখন প্রতিদিন নতুন নতুন গ্রহ অর্থাৎ এক্সোপ্ল্যানেট আবিষ্কৃত হচ্ছে। অনেক এক্সোপ্ল্যানেট এখনও আবিষ্কৃত হয়নি। বিজ্ঞানীদের মতে, আমাদের গ্যালাক্সিতে ১০ হাজার কোটি নক্ষত্র রয়েছে। প্রতিটি নক্ষত্রের গ্রহ রয়েছে। অর্থাৎ সৌরজগতের বাইরে অসংখ্য এক্সোপ্ল্যানেট রয়েছে।

সাশা কোয়াঞ্জ বলেন,'পৃথিবীর মতো যে কোনও নক্ষত্র থেকে উপযুক্ত স্থানে অবস্থান করলে সেখানে প্রাণের সম্ভাবনা থাকতে পারে। যেমন জলের উপস্থিতি। আমরা এখনও জানি না যে বাইরের গ্রহগুলি আবিষ্কৃত হয়েছে তাদের বায়ুমণ্ডল আছে কিনা। আমাদের এখন অনুসন্ধান করতে হবে যে বাইরের গ্রহগুলির বায়ুমণ্ডল আছে কিনা। তাদের উপর নজর রেখে চলতে হবে। সেই গ্রহ থেকে আসা ছবিগুলি খুঁটিয়ে দেখতে হবে বা ভবিষ্যতে রোবটযান পাঠাতে পারি।' 

জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ (জেডব্লিউএসটি) বৃহস্পতি গ্রহের চেয়ে ১২ গুণ বড় এক্সোপ্ল্যানেট HIP 65426B আবিষ্কার করার সময় সাশা ভিনগ্রহের প্রাণের কথা বলেছিলেন। এই নতুন গ্রহটি তার নক্ষত্র থেকে ক্রমশ দূরে সরে যাচ্ছে। গ্রহ ও নক্ষত্রের দূরত্ব সূর্য এবং পৃথিবীর মধ্যে দূরত্বের ১০০ গুণের বেশি। 

Advertisement

আরও পড়ুন- দুধ অপছন্দ? এই ডালে রয়েছে ৬ গুণ বেশি ক্যালসিয়াম

POST A COMMENT
Advertisement