Mohun Bagan Supporters: মোহনবাগান ফ্যানদের বিশ্বরেকর্ড, ২০ দিন অক্লান্ত পরিশ্রমের পর আজ কী ঘটতে চলেছে?

বিশ্বরেকর্ড গড়তে চলেছেন মোহনবাগান সুপার জায়েন্টের সমর্থকরা। সোমবারের যুবভারতী ধাকবে টিফো দিয়ে। বেঙ্গালুরু এফসি-র বিরুদ্ধে ম্যাচের আগে বিরাট টিফো নিয়ে আসছে মেরিনার্স বেস ক্যাম্প। টিফ থাকবে মেরিনার্স এরিনার পক্ষ থেকেও। ২৫৫০ স্কোয়ারফুটের এই টিফো হাতে এঁকে বানিয়েছেন মেরিনার্স বেস ক্যাম্পের সদস্যরা। যা বিশ্বরেকর্ড। এর আগে রেকর্ড ছিল সুইডেনের ক্লাব আইএফকে নরকোপিং সমর্থকদের। তাদের টিফো ছিল ১৬,০০০ স্কোয়ারফুট।

Advertisement
মোহনবাগান ফ্যানদের বিশ্বরেকর্ড, ২০ দিন অক্লান্ত পরিশ্রমের পর আজ কী ঘটতে চলেছে?চলছে টিফো তৈরির প্রস্তুতি (ছবি- মেরিনার্স বেস ক্যাম্প)

বিশ্বরেকর্ড গড়তে চলেছেন মোহনবাগান সুপার জায়েন্টের সমর্থকরা। সোমবারের যুবভারতী ধাকবে টিফো দিয়ে। বেঙ্গালুরু এফসি-র বিরুদ্ধে ম্যাচের আগে বিরাট টিফো নিয়ে আসছে মেরিনার্স বেস ক্যাম্প। টিফ থাকবে মেরিনার্স এরিনার পক্ষ থেকেও। ২৫৫০ স্কোয়ারফুটের এই টিফো হাতে এঁকে বানিয়েছেন মেরিনার্স বেস ক্যাম্পের সদস্যরা। যা বিশ্বরেকর্ড। এর আগে রেকর্ড ছিল সুইডেনের ক্লাব আইএফকে নরকোপিং সমর্থকদের। তাদের টিফো ছিল ১৬,০০০ স্কোয়ারফুট।

কী থাকবে টিফোতে?
ভারতবর্ষের অন্যতম প্রাচীন ক্লাব মোহনবাগান। তাদের ইতিহাস তুলে ধরা হবে এই বিশাল টিফোতে। প্রায় ২০ দিন ধরে এই টিফো বানানো হয়েছে। দিন রাত এক করে ২০ জন সদস্য পড়ে থেকেছেন এই টিফো বানানোর কাজে। তেমনই একজন শুভজিৎ কুণ্ডু, শিল্পকলার ছাত্র। জগদলপুর থেকে ১,০০০ কিলোমিটার এসে জুড়ে গিয়েছেন এই কাজে। আরেক ভক্ত, তন্ময় চক্রবর্তী, এই কাজে হাত লাগাতে প্রতিদিন ৬০ কিলোমিটার যাতায়াত করতেন। 'আমাকে সময় বের করার উপায় খুঁজে বের করতে হয়েছিল। আমরা সকালে শুরু করতাম এবং রাত ২টো পর্যন্ত কাজ করতাম, অন্যরা সারা রাত এটি পাহারা দেওয়ার জন্য থাকত।' বলেন তন্ময়।

টুটু বসুর জন্য টিফো
আর একটি টিফো বানাচ্ছে মেরিনার্স এরিনা। ক্লাব সভাপতি টুটু বসুর ক্লাবের প্রতি অবদানের কথা তুলে ধরা হবে এই টিফোতে। সি২ গ্যালারিতে দেখা যাবে এই টিফো।

টিফো বিতর্কে সরগরম ময়দান
বিতর্কের সূত্রপাত গত শুক্রবার, যুবভারতীতে ইস্টবেঙ্গল বনাম কেরালা ব্লাস্টার্স ম্যাচে উন্মোচিত একটি টিফোকে কেন্দ্র করে। টিফোতে আইএসএলের ডার্বি ম্যাচের একটি দৃশ্য দেখানো হয়েছে, যেখানে পিভি বিষ্ণুর শট আপুইয়ার হাতে লাগার মুহূর্ত তুলে ধরা হয়েছে। অনেকের মতে, এটি পেনাল্টি হওয়া উচিত ছিল, কিন্তু রেফারি সেটি দেননি। টিফোতে এই ঘটনার পাশাপাশি সঞ্জীব গোয়েঙ্কা ও দেবাশিস দত্তের কার্টুন আঁকা হয়েছে। এর সঙ্গে ম্যাচের রেফারিকেও দেখান হয়েছে। মোহনবাগান কর্তা ও রেফারির একটি মন গড়া সংলাপ তৈরি করা হয়েছে। তাদের সংলাপ থেকে বোঝানো হয়েছে যে মোহনবাগান ডার্বির তিন পয়েন্ট ‘চেয়ে নিয়েছে’ এবং রেফারির সিদ্ধান্ত তাতে প্রভাবিত হয়েছে।  

Advertisement

POST A COMMENT
Advertisement