মানোলো মার্কুয়েজ যে ভারতীয় ফুটবল দলের (Indian Football Team) দায়িত্বে আর থাকছেন না তা আগেই পরিস্কার হয়ে গিয়েছিল। বুধবার সে ব্যাপারে শিলমোহর পড়ে গেল। এবার প্রশ্ন হল, মানেলোর উত্তরসূরি কি সঞ্জয় সেন? বুধবার অল ইন্ডিয়া ফুটবল ফেডারেশনের (AIFF) কার্যনির্বাহী সমিতির সভায় কোচের নাম ঘোষণা হয়নি। আরও দিন কয়েক সময় লাগবে।
সোমবার নৈহাটি স্টেডিয়ামে পুলিশ এসি-র (Mohun Bagan vs Police AC) বিরুদ্ধে কলকাতা লিগের প্রথম ম্যাচেই হারতে হয়েছে মোহনবাগান সুপার জায়েন্টকে (Mohun Bagan Super Giant)। সেই ম্যাচ শেষ হতার পর উত্তেজনা ছড়ায় স্টেডিয়ামে। অভিযোগ সেই সময়ই সবুজ-মেরুন সমর্থকদের লাঠিপেটা করে পুলিশ। সাদা পোশাকের কিছু পুলিশও মোহনবাগান সমর্থকদের গায়ে হাত দেন বলে অভিযোগ।
জাতীয় ক্রীড়া নীতিতে বদল আসতে চলেছে। এর ফলে ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিদেশী ক্রীড়াবিদরাও ভারতের হয়ে খেলতে পারবেন। আর এতেই সুদিন ফেরার আশা করছেন ভারতের ফুটবলপ্রেমীরা। ইতিমধ্যেই তোড়জোড় শুরু হয়ে গিয়েছে। বেশ কয়েকজনকে শর্টলিস্ট করার কাজও হয়ে গিয়েছে বলে সূত্রের খবর। তাই এবার দেখে নেইয়া যাক, ভারতীয় বংশোদ্ভূত কোন কোন ফুটবলার যোগ দিতে পারেন?
বদলে গেল কলকাতা লিগে ইস্টবেঙ্গল ও মহমেডান মাচের দিন। পুরনো সূচি অনুযায়ী আগামী ৩ রা জুলাই বিকেল পাঁচটায় নৈহাটির বঙ্কিমাঞ্জলি স্টেডিয়ামে নিউ আলিপুর সুরুচি সংঘের বিপক্ষে খেলতে নামার কথা ছিল বিনো জর্জের ইমামি ইস্টবেঙ্গল ফুটবল ক্লাবের। কিন্তু বদলে গেল সেটি। যার ফলে একটা দিন পিছিয়ে গেল সেই ম্যাচ।
নতুন মরসুমে ইস্টবেঙ্গল কোচিং স্টাফে একাধিক বদল। গত বছর কার্লেস কুয়াদ্রাতের পদত্যাগের পর অস্কার ব্রুজো যখন ইস্টবেঙ্গলের দায়িত্ব নিয়েছিলেন, তিনি শুধু একজন বিদেশি ফিটনেস কোচ নিয়ে এসেছিলেন। বিদেশি সহকারী কোচ নিয়ে আসেননি। সেই বিদেশি ফিটনেস কোচ ছিলেন জ্যাভিয়ার স্যাঞ্চেজ।
এ মাসেই শুরু হতে চলেছে ডুরান্ড কাপ (Durand Cup)। চলবে ২৩ আগস্ট পর্যন্ত। তবে এখন থেকেই সমস্ত মাঠ চলে গিয়েছে সেনাবাহিনীর দখলে। কলকাতা লিগ (CFL) ও ডুরান্ড কাপের (Durand Cup) আগে দুই দলই নিজেদের মাঠে অনুশীলন করতে পারছে না। ফলে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। তরুণ ফুটবলারদের বাধ্য হয়েই অ্যাস্ট্রোটার্ফে প্র্যাকটিস সারতে হচ্ছে। এতে বাড়ছে চোটের সমস্যা।
ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ ষোলয় হাড্ডাহাড্ডি লড়াই। সাত গোলের থ্রিলারে শেষ হাঁসি হাসল আল হিলাল। এক্সট্রা টাইমেও চলল হাড্ডাহাড্ডি লড়াই। ম্যাচের ফল ৪-৩। এগিয়ে গিয়েও বারবার পিছিয়ে পড়তে হল ইংল্যান্ডের ক্লাবকে।
অগ্নিগর্ভ নৈহাটি স্টেডিয়াম। সোমবার মরসুমের প্রথম ম্যাচে পুলিশ এসির বিরুদ্ধে ১-০ গোলে হেরে যায় মোহনবাগান। তবে ম্যাচ শেষে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে নৈহাটির গ্যালারি। অভিযোগ, মোহনবাগান সমর্থকরা বোতল ছুড়তে শুরু করে। পরে যদিও পুলিশের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।
সোমবার থেকে কলকাতা লিগ অভিযান শুরু করছে মোহনবাগান সুপার জায়েন্ট। প্রতিপক্ষ পুলিশ এসি। এই ম্যাচে কি দেখা যাবে সিনিয়র দলের দুই ফুটবলার সুহেল আহমেদ ভাট ও দীপেন্দু বিশ্বাসকে?
গত মরসুমের ব্যর্থতা ভুলে এ মরসুমে চমক দিতে চাইছে ইস্টবেঙ্গল (East Bengal)। একাধিক বিদেশি তারকার পাশাপাশি ভারতীয় ফুটবলারদের সঙ্গেও চুক্তি সারছে লাল-হলুদ। এর মধ্যেই হায়দরাবাদ এফসি-র (Hyderabad FC) এক মিজো ফুটবলারকে দলে নিতে ঝাঁপাল মশাল বাহিনী। তবে শুধু ইস্টবেঙ্গল নয়, এই ফুটবলারকে দলে নিতে চাইছে পঞ্জাব এফসিও (Punjab FC)।
রবিবারই ঘরোয়া লিগে যাত্রা শুরু করার কথা ছিল মহমেডান স্পোর্টিং-এর। প্রতিপক্ষ ছিল পিয়ারলেস ক্লাব। কিন্তু শেষ পর্যন্ত রেফারি না থাকার জন্য ম্যাচটি স্থগিত হয়ে গেল! বিরল এই ঘটনায় আলোড়ন পড়ে গিয়েছে কলকাতা ময়দানে। কেন এতটা অপেশাদারিত্বের শিকার বাংলার ফুটবল? তা নিয়েও প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।