আকাঙ্খা সিং- ভারতের মহিলা বাস্কেটবল দলের ক্যাপ্টেন আকাঙ্খা সিং। ২০১০ সালের বাস্কেটবল লিগে সবচেয়ে দামি খেলোয়াড় হন আকাঙ্খা। ১৯৮৯ সালে উত্তরপ্রদেশের বারানসিতে জন্মান আকাঙ্খা। পাঁচ বোনের মধ্যে তিন জনই বাস্কেটবলে ভারতীয় দলের প্রতিনিধিত্ব করেছেন।
তানিয়া সচদেব: তানিয়া একজন গ্র্যান্ডমাস্টার। ২০০৯ সালে অর্জুন পুরস্কার পেয়েছেন তানিয়া। ২৫ বছর বয়সে এশিয়ান জুনিয়র টুর্নামেন্ট জিতেছেন তিনি। বিশ্ব দাবাতেও অনেক পদক রয়েছে তাঁর দখলে।
সোনিকা কালিরামন: সোনিকা একজন রেসলার। ৬ ফুট লম্বা সোনিকা দোহা এশিয়ান গেমসে ভারতীয় দলের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন। প্রাক্তন ভারতীয় কুস্তিগির চাংদি রামের মেয়ে সোনিকা।
দীপিকা পাল্লিকল: দীপিকা একজন ভারতীয় স্কোয়াশ খেলোয়াড়। মাত্র ২০ বছর বয়সে, তিনি ভারতীয় স্কোয়াশের একজন বিশিষ্ট মুখ হয়ে উঠেছেন দীপিকা পাল্লিকাল প্রথম ভারতীয় মহিলা যিনি WSA র্যাঙ্কিংয়ে সেরা ১০-এ উঠে এসেছেন। ২০১৪ সালের কমনওয়েলথ গেমসে স্কোয়াশ মহিলাদের ডাবলস ইভেন্টে দীপিকা পাল্লিকাল সোনা জিতেছেন।
প্রতিমা সিং: প্রতিমা সিং মহিলা জাতীয় বাস্কেটবল দলের সদস্য। ২৫ বছর বয়সী বাস্কেটবল খেলোয়াড় এই মুহূর্তে ভারতীয় ক্রীড়া জগতের সবচেয়ে গ্ল্যামারাস মহিলাদের মধ্যে একজন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে অনেকবার 'সেরা খেলোয়াড়' খেতাব জিতেছেন। ফ্যাশন এবং মডেলিংয়ের প্রতি তাঁর আগ্রহের বিষয়েও বেশ খোলামেলা। বারাণসীর একটি সাধারণ ভারতীয় পরিবার থেকে আসা।
প্রাচি তেহলান: ভারতীয় নেটবল দলের অধিনায়ক প্রাচি। ২০১০ সালে কমনওয়েলথ গেমসে ভারতীয় নেটবল দলকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তিনি। প্রাচিকে কুইন অফ কোর্টও বলা হয়ে থাকে। ভারতের এই হ্যান্ডবল প্লেয়ার প্রচুর পুরস্কার জিতেছেন।
শিখা টান্ডন:শিখা একজন পেশাদার সাঁতারু। ১৪৬টি জাতীয় ও ৩৬টি আন্তর্জাতিক মেডল রয়েছে তাঁর। ২০০২ সালে বুশান এশিয়ান গেমসে ১০০ মিটার ফ্রি স্টাইল সাঁতারে অষ্টম হয়েছিলেন তিনি।
শর্মিলা নিকোলেট: শর্মিলা একজন গল্ফার। গল্ফ খেলার পাশাপাশি তিনি একজন মডেলও। হিরো ওমেন্স প্রফেশানাল ট্যুরে খেলেন। শর্মিলা একজন ইন্দো-ফ্রেঞ্চ গল্ফার।
জ্বালা গাট্টা: দিল্লি কমনওয়েলথ গেমসে দুটি সোনা ও একটি রুপো জিতেছিলেন ভারতীয় শাটলার জ্বালা গাট্টা। লন্ডনে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে ব্রোঞ্জ যেতেন জ্বালা গাট্টা। শোনা যাচ্ছে সিনেমাও করতে পারেন ভারতীয় এই শাটলার।