scorecardresearch
 
Advertisement
খেলা

FIFA World Cup 2022: ফিফা বিশ্বকাপ হাতে নিয়ে বিতর্কে সল্ট বে, বিরক্ত মেসিও

পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় ধনী শেফদের মধ্যে অন্যতম সল্ট বে (Salt Bae)। তাঁর আসল নাম নুসরেত গোকচে। তবে গোটা বিশ্বে তিনি 'সল্ট বে' নামেই বিখ্যাত। বিশ্বকাপ ফাইনালে লুসেইল স্টেডিয়ামে ছিলেন গোকচে (Nusret Gokce)। আর সেখানেই বিতর্কে জড়ান তিনি।
  • 1/7

পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় ধনী শেফদের মধ্যে অন্যতম সল্ট বে (Salt Bae)। তাঁর আসল নাম নুসরেত গোকচে। তবে গোটা বিশ্বে তিনি 'সল্ট বে' নামেই বিখ্যাত। বিশ্বকাপ ফাইনালে লুসেইল স্টেডিয়ামে ছিলেন গোকচে (Nusret Gokce)। আর সেখানেই বিতর্কে জড়ান তিনি। 
 

বিশ্বকাপ হাতে ধরে নেন তিনি। আর তাতেই শুরু হয়ে যায় বিতর্ক। 'বিশ্বকাপ হাতে ধরার তিনি কে?' সাধারণ ভাবে যারা বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হন তারাই বিশ্বকাপ ছুঁয়ে দেখতে পারেন।
  • 2/7

বিশ্বকাপ হাতে ধরে নেন তিনি। আর তাতেই শুরু হয়ে যায় বিতর্ক। 'বিশ্বকাপ হাতে ধরার তিনি কে?' সাধারণ ভাবে যারা বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হন তারাই বিশ্বকাপ ছুঁয়ে দেখতে পারেন।
 

লিওনেল মেসিও (Lionel Messi) বিরক্তি প্রকাশ করেন গোকচের এমন আচরণে। বারে বারে তাঁর সঙ্গে ছবি তোলার জন্য মেসিকে আবেদন করতে থাকেন গোকচে। তিনবার এমন অনুরোধের পর বিরক্ত হয়ে যান মেসি।
  • 3/7

লিওনেল মেসিও (Lionel Messi) বিরক্তি প্রকাশ করেন গোকচের এমন আচরণে। বারে বারে তাঁর সঙ্গে ছবি তোলার জন্য মেসিকে আবেদন করতে থাকেন গোকচে। তিনবার এমন অনুরোধের পর বিরক্ত হয়ে যান মেসি।
 

Advertisement
পাশাপাশি মাংস কাটা আর বিভিন্ন রেসিপি শেখা এটাই ছিল তাঁর উদ্দেশ্য। এরপর ২০১০ সালে দেশে ফিরেই ইস্তাম্বুলে খুলে ফেলেন নিজের রেস্তোরাঁ। নাম সল্ট বে। ২০১৪ সালে দুবাইতেও একটি রেস্তোরাঁ খোলেন তিনি।
  • 4/7

পাশাপাশি মাংস কাটা আর বিভিন্ন রেসিপি শেখা এটাই ছিল তাঁর উদ্দেশ্য। এরপর ২০১০ সালে দেশে ফিরেই ইস্তাম্বুলে খুলে ফেলেন নিজের রেস্তোরাঁ। নাম সল্ট বে। ২০১৪ সালে দুবাইতেও একটি রেস্তোরাঁ খোলেন তিনি।
 

নুসরেত গোকচের জন্ম তুরস্কের আনাতোলিয়ার ইরজুরেমের এক গরীব পরিবারে। বাবা ছিলেন একজন খনি শ্রমিক। নুন আনতে পান্তা ফুরানো সংসারে ছেলেকে পড়াশোনা করাতে পারেননি তাঁর বাবা। কসাইখানায় কাজ করা শুরু করেন তিনি।
  • 5/7

নুসরেত গোকচের জন্ম তুরস্কের আনাতোলিয়ার ইরজুরেমের এক গরীব পরিবারে। বাবা ছিলেন একজন খনি শ্রমিক। নুন আনতে পান্তা ফুরানো সংসারে ছেলেকে পড়াশোনা করাতে পারেননি তাঁর বাবা। কসাইখানায় কাজ করা শুরু করেন তিনি।
 

এই ফাঁকে তিনি কিছু টাকা জমিয়ে ২০০৭ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে আর্জেন্টিনা আর আমেরিকা ভ্রমণ করেন। সেখানে বিভিন্ন রেস্তোরাঁয় বিনা পারিশ্রমিকে কাজ করা শুরু করেন। উদ্দেশ্য একটাই, রেস্তোরাঁ পরিচালনার কাজ রপ্ত করা।
  • 6/7

এই ফাঁকে তিনি কিছু টাকা জমিয়ে ২০০৭ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে আর্জেন্টিনা আর আমেরিকা ভ্রমণ করেন। সেখানে বিভিন্ন রেস্তোরাঁয় বিনা পারিশ্রমিকে কাজ করা শুরু করেন। উদ্দেশ্য একটাই, রেস্তোরাঁ পরিচালনার কাজ রপ্ত করা। 
 

পাশাপাশি মাংস কাটা আর বিভিন্ন রেসিপি শেখা এটাই ছিল তাঁর উদ্দেশ্য। এরপর ২০১০ সালে দেশে ফিরেই ইস্তাম্বুলে খুলে ফেলেন নিজের রেস্তোরাঁ। নাম সল্ট বে। ২০১৪ সালে দুবাইতেও একটি রেস্তোরাঁ খোলেন তিনি।
  • 7/7

পাশাপাশি মাংস কাটা আর বিভিন্ন রেসিপি শেখা এটাই ছিল তাঁর উদ্দেশ্য। এরপর ২০১০ সালে দেশে ফিরেই ইস্তাম্বুলে খুলে ফেলেন নিজের রেস্তোরাঁ। নাম সল্ট বে। ২০১৪ সালে দুবাইতেও একটি রেস্তোরাঁ খোলেন তিনি।
 

Advertisement