5G Smartphone: তিনটি প্রধান টেলিকম অপারেটর Jio, Airtel এবং Vi শিগগিরি ভারতে তাদের 5G পরিষেবা চালু করার জন্য প্রস্তুত হচ্ছে। কিছু প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে Jio এবং Airtel তাদের 5G পরিষেবা এই মাসেই চালু করতে পারে।
যদিও অন্যান্য রিপোর্টে বলা হয়েছে যে এই বছরের শেষের দিকে দেশে 5G চালু হতে পারে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সম্প্রতি বলেছেন যে 5G শিগগিরি আসছে, যা কেউ আশা করতে পারেনি এবং গতি 4G পরিষেবার তুলনায় ১০ গুণ বেশি হবে।
ঠিক আছে, এখন যে 5G ভারতে যে কোনও সময় চালু হতে পারে। একটি জিনিস যা আপনাকে উচ্চ-গতির ইন্টারনেটের অভিজ্ঞতা দেবে। তা হল একটি 5G-সমর্থিত স্মার্টফোন।
আমরা নীচে তা ব্যাখ্যা করেছি। এখন, যদি আপনার ফোন 5G নেটওয়ার্ক সাপোর্ট না করে, তাহলে আপনাকে ১০ গুণ গতির ইন্টারনেটের অভিজ্ঞতা পেতে একটি নতুন ফোন কিনতে হবে।
আরও পড়ুন: চিপসের প্যাকেটে সাজানো গাড়িতে বর গেল বিয়ে করতে, ছবি VIRAL
আরও পড়ুন: কমিউনিকেশন স্কিল ভাল করতে চান? রইল ৩ সুপারহিট ফর্মুলা
আরও পড়ুন: মাত্র ৩৯৯ টাকায় ঘর ঠান্ডা, পোর্টেবল মিনি কুলার থাকলে ভুলবেন AC
প্রথম ধাপ: আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোনের সেটিংস অ্যাপে যান
দ্বিতীয় ধাপ: 'Wi-Fi এবং নেটওয়ার্ক' অপশনে ক্লিক করুন
তৃতীয় ধাপ: এখন 'সিম এবং নেটওয়ার্ক' অপশনে ক্লিক করুন
চতুর্থ ধাপ: এখন আপনি 'প্রেফার্ড নেটওয়ার্ক টাইপ' অপশনে থাকা সমস্ত প্রযুক্তির এক তালিকা দেখতে পাবেন
যদি আপনার ফোন 5G নেটওয়ার্ক সাপোর্ট না করে, তাহলে আপনাকে উচ্চ-গতির ইন্টারনেটের অভিজ্ঞতা পেতে একটি স্মার্টফোনে খরচ করতে হবে যা ৫জি সাপোর্ট করে।
Realme, Xiaomi-এর মতো বেশ কয়েকটি ফোন কোম্পানি রয়েছে, যারা ইতিমধ্যেই কম দামে 5G স্মার্টফোন অফার করছে। বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের একটি প্রতিবেদন অনুসারে, কোয়ালকম সম্প্রতি বলেছে যে ভবিষ্যতে ১০ হাজার টাকার নীচে 5G ফোন থাকবে।
এখন আপনি একটি 5G ফোনে খরচ করার সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে, নিশ্চিত করুন যে আপনার নেটওয়ার্ক 5G সাপোর্ট করে। উদাহরণ হিসেবে বলা যেতে পারে, আপনি যদি Vi নেটওয়ার্কে ব্যবহার করেন, তবে Vi আনুষ্ঠানিকভাবে ভারতে 5G পরিষেবা চালু করার পরেই একটি 5G ফোন কেনা ঠিক সিদ্ধান্ত হবে।