দ্য বিগেস্ট শো অন আর্থ - অলিম্পিক। সারা বিশ্বের হাজার হাজার প্রতিযোগী মেডেলের খাতায় নিজেদের নাম অমর করতে আসরে নামেন। তবে কিছু এমন খেলোয়াড়ও থাকেন, যাঁরা খেলার সঙ্গে সঙ্গে গ্ল্যামার দুনিয়াতেও জায়গা করে নেন অনায়াসে। এমনও ক্রীড়াবিদ রয়েছেন যাঁরা প্লেবয় ম্যাগাজিনে ন্যুড ফটোশুটে জায়গা করে নিয়েছিলেন।
আমান্ডা বিয়ার্ড
জনপ্রিয় মার্কিন অ্যাথলিন আমান্ডা বিয়র্ড। চার বার অলিম্পিকে অংশ নিয়ে ৭টি পদক জিতেছেন আমান্ডা। যার মধ্যে চারটি স্বর্ণপদক রয়েছে। ২০১২ সালে লন্ডন অলিম্পিক্সে শেষ বার অংশ নিয়েছিলেন তিনি।
২০০৮-এ বেজিং অলিম্পিকের আগে প্লে বয় ম্যাগাজিনে ন্যুড ফটোশুট করেছিলেন আমান্ডা। যা মিডিয়া থেকে ক্রীড়াজগৎ সকলের নজর কেড়েছিল।
Luiza Hryniewicz
পোল্যান্ডের Luiza Hryniewicz একটি অলিম্পিকে অংশ নিয়েছিলেন। শীঘ্রই সুইমার থেকে মডেলিং জগতে পা রাখেন লুইজা। ২০১১ সালে প্লেবয় ম্যাগাজিনে ন্যুড ফটোশুট করিয়েছিলেন। তানি জানিয়েছিলেন, সাঁতারের ফলে তাঁর শরীর মডেলদের মতো শেপে ছিল। তাই মডিলংয়ে যথেষ্ট সুবিধা হয়েছে।
Beate Gauss
জার্মানির Beate Gauss ২০১২ লন্ডন অলিম্পিক্সে অংশ নিয়েছিলেন। ১০ মিটার এয়ার রাইফেল ইভেন্টে অংশ নেন। প্রদর্শন খারাপ হলেও একই বছর প্লেবয় ম্যাগাজিনে ন্যুড ফটোশুটে চর্চার কেন্দ্রে উঠে এসেছিলেন।
এমি অ্যাকাফ
আর এক মার্কিন অ্যাথলিট এমি অ্যাকাফ তিনটি অলিম্পিক্সে অংশ নেন। ২০০৪ সালে এথেন্স অলিম্পিকে চতুর্থ স্থানে শেষ করেন। সে বছরই প্লেবয় ম্যাগাজিনে ন্যুড ফটোশুটে অংশ নেন। তার পর থেকে মডেলিংকে পেশা হিসাবে বেছে নিয়েছেন এমি।
রোমি ট্যারেঙ্গুল
জার্মানির জুডো খেলায়াড় দুটি অলিম্পিক্সে অংশ নেন রোমি। ২০০৮ সালে প্লেবয় ম্যাগাজিনের কভার ফটোশুটে ন্যুড হয়েছিলেন রোমি।