আর্থিক লেনদেনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট হল প্যান কার্ড। এই কার্ডে একটি ১০ সংখ্যার নম্বর থাকে, যেটি জারি করে আয়কর বিভাগ। প্যান কার্ড ছাড়া বড় কোনও আর্থিক লেনদেন সম্ভব নয়। ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খোলা থেকে আয়কর রিটার্ন দাখিল, কোনও কিছুই সম্ভব নয় এই কার্ড ছাড়া।
বর্তমান সময়ে লোন পাওয়া কোনও কঠিন বিষয় নয়। যদি নথিপত্র ঠিক থাকে, তাহলে খুব সহজেই লোন পাওয়া যায়। তবে কোনও কোনও সময় লেন পাওয়ার ক্ষেত্রে সমস্যা দেখা দেয়। সেক্ষেত্রে প্যান কার্ডের মাধ্যমে পার্সোনাল লোন নেওয়া যায়।
বেশিরভাগ ব্যাঙ্কই প্যান কার্ডে (PAN Card) ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত লোন দেয়। তবে লোন দেওয়ার আগে ব্যাঙ্ক বা NBFC গ্রাহকের সিভিল স্কোর পরীক্ষা করে দেখে। তাতে জানা যায়, লোন শোধের ক্ষেত্রের গ্রাহকের রেকর্ড কেমন।
আরও পড়ুন - ১০০ টাকারও কম খরচে ঘুরে আসুন বাংলার বিখ্যাত এই শিব মন্দিরগুলি
প্যান কার্ডের মাধ্যমে খুব সহজেই ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত পার্সোনাল লোন (Personal Loan) পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে কোনও সিকিউরিটি ছাড়াই লোন দেওয়া হয়। অর্থাৎ ব্যাঙ্কের কাছে কোনও কিছু জমা রাখার প্রয়োজন পড়ে না।
তবে সিভিল স্কোর ভাল থাকতে হবে। তাহলেই এই লোন পাওয়া যেতে পারে। পার্সোনাল লোনের সুদের হার গাড়ির বা বাড়ির লোনের চেয়ে বেশি হয়। এই লোন অসুরক্ষিত ক্যাটাগরির অন্তর্ভুক্ত। আর সেই কারণেই ব্যাঙ্ক প্যান কার্ডের মাধ্যমে বেশি লোন দেয় না।
যদি কোনও গ্রাহক প্যান কার্ডের মাধ্যমে পার্সোনাল লোন নিতে চান তাহলে ব্যাঙ্কের কাছে কিছু ডকুমেন্ট জমা করতে হয়। তার মধ্যে কাজের অভিজ্ঞতাও অন্তর্ভুক্ত।