scorecardresearch
 
Advertisement
ইউটিলিটি

১০, ১৫, ২০...কত বছর সময় লাগবে কোটিপতি হতে? রইল ফর্মুলা

Photo: 01
  • 1/7

সকালে উঠেই ১০, ১৫ কোটি টাকার মালিক হতে চান? স্বপ্নে নয়, বাস্তবেও এমনটা হওয়া সম্ভব।  প্রায়শই  মানুষ অভিযোগ করে আয়ের বেশি ব্যয় হওয়ায় অর্থ জমানো হচ্ছে না। কিন্তু এই ধরনের মানুষ কখনও তাদের বিনিয়োগের লক্ষ্য অর্জন করতে সক্ষম হয় না।
 

Photo: 02
  • 2/7

শুরু থেকে অল্প অল্প করে টাকা জমানো শুরু করতে হয়। কিন্তু বিনিয়োগ অব্যাহত রাখতে হয়। এটাও সত্য যে আপনি যত তাড়াতাড়ি জমানো শুরু করবেন, লক্ষ্য তত তাড়াতাড়ি সহজ হবে। আপনি মিউচুয়াল ফান্ডে SIP এর মাধ্যমে বড় লক্ষ্য অর্জন করতে পারেন। মিউচুয়াল ফান্ড গত দু'দশকে চমৎকার রিটার্ন দিয়েছে।
 

Photo: 03
  • 3/7

আপনি মিউচুয়াল ফান্ডে SIP এর মাধ্যমে কোটিপতিও হতে পারেন। আপনি যদি মাত্র ১০ বছর বিনিয়োগ করে কোটিপতি হতে চান, তাহলে SIP ক্যালকুলেটর অনুযায়ী আপনাকে প্রতি মাসে ৩৬, ০০০টাকা বিনিয়োগ করতে হবে। যার উপর ১৫ বছরের রিটার্ন অনুযায়ী ১০ বছরে বিনিয়োগ ১,০০,৩১,৬৬২ টাকা পাবেন। ১০ বছরে আপনার বিনিয়োগ হবে ৪৩,২০,০০ টাকা, ফেরত পাবেন ৫৭,১১,৬৬২ টাকা।
 

Advertisement
Photo: 04
  • 4/7

অন্যদিকে, ১৫ বছরে কোটিপতি হওয়ার জন্য, আপনাকে প্রতি মাসে কমপক্ষে ১৫ হাজার টাকা বিনিয়োগ করতে হবে। যার উপর ১৫ শতাংশ রিটার্ন দিতে হবে। যদি ১২ শতাংশ অনুযায়ী রিটার্ন যোগ করা হয়, তাহলে প্রতি মাসে ২০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করতে হবে। ১৫ বছর পর আপনার ৬৪.৯১ লক্ষ টাকা হবে। 
 

Photo: 05
  • 5/7

আপনি যদি ২০ বছরে বড়লোক হতে চান তবে ৬৬০০ টাকা মিউচুয়াল ফান্ডে SIP করুন। তাহলে ২০ বছর পরে আপনি ১ কোটি টাকা পেতে পারেন। যার উপর ১৫ শতাংশ রিটার্ন পাবেন। এই ২০ বছরের মধ্যে, আপনাকে মোট ১৫,৮৪,০০০ টাকা বিনিয়োগ করতে হবে। এর উপর রিটার্ন হবে ৮৪,২১,৩০৩ টাকা। অন্যদিকে, যদি রিটার্ন ১২ শতাংশ হয়, তাহলে প্রতি মাসে কমপক্ষে ৯,০০০ টাকা বিনিয়োগ করতে হবে।
 

Photo: 06
  • 6/7

৩০ বছর ধরে একটানা ১৫০০ টাকা বিনিয়োগ করে, আপনি কোটিপতি হতে পারেন। ৩০ এর পরে আপনার বিনিয়োগ করা টাকা হবে ১,০৫,১৪,৭৩১ টাকা। যার উপর ১৫ শতাংশ রিটার্ন দিতে হবে। অন্যদিকে, যদি ২০ বছর বয়সী ব্যক্তি টানা ৪০ বছর ধরে শুধুমাত্র ৯০০ টাকা বিনিয়োগ করে, তাহলে সে গড়ে বার্ষিক ৪০ বছর পর মোট ১,০১,৫৫,১৬০ টাকা পেতে পারে।
 

Photo: 06
  • 7/7

বিনিয়োগ করবেন কীভাবে?

মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল সঠিক ফান্ড নির্বাচন করা। ছোট অংকের অর্থ বিনিয়োগকারীদের জন্য সবচেয়ে কঠিন কাজ। কারণ সঠিক ফান্ড নির্বাচন করার জন্য এই বিষয়ে প্রচুর গবেষণা প্রয়োজন। অতএব, মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করার আগে, সমস্ত দিক বিবেচনা করুন, বিনিয়োগের আগে অবশ্যই আর্থিক উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনা করে নিন। কারণ মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করা বাজারের ঝুঁকি সাপেক্ষ। (Picture Source: Getty Images)

Advertisement