ভারতীয় রেল বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম ট্রেন নেটওয়ার্ক। কয়েক লক্ষ মানুষ প্রতিদিন ট্রেনে যাতায়াত করেন। লোকাল ট্রেন হোক বা প্যাসেঞ্জার উভয়েই প্রচুর লোক যাতায়াত করেন। তবে ট্রেনে নিরাপদে ভ্রমণ করতে কিছু নিয়ম মানতে হবে। এই নিয়ম ভাঙলে মোটা অঙ্কের জরিমানা হয় এমনকি জেলেও যেতে হতে পারে।
তার মধ্যে একটি বাজি। ট্রেনে আতসবাজি নিয়ে উঠলে ধরা পড়লে মোটা টাকা জরিমানা হয়, জেলও হতে পারে।
দীপাবলির সময় অনেকেই নুঙ্গি, চম্পাহাটি থেকে বাজি কেনেন। আবার অনেকে উপহার দেবেন বলে ব্যাগে করে বাজি নিয়ে যান। এই বাজি নিয়ে অনেকেই ভাবেন ট্রেনে ফিরবেন।
লোকাল ট্রেন বা প্যাসেঞ্জার ট্রেনে বাজি-বোম-বারুদ জাতীয় কোনও পটকা নিয়ে ওঠা যায় না। ধরা পড়লে মোটা অঙ্কের টাকা জরিমানা হতে পারে। সেই সঙ্গে হাজতবাস হবে। ট্রেনে কোনওরকম বিস্ফোরক, বিপজ্জনক ও দাহ্য পদার্থ নিয়ে ওঠা নিষিদ্ধ।
ট্রেনে আতশবাজি এবং অন্যান্য দাহ্য পদার্থ নিয়ে ভ্রমণ করা বেআইনি এবং রেলওয়ে আইনের ১৬৪ ধারার অধীনে এটি একটি গুরুতর অপরাধ।
দোষী সাব্যস্ত হলে তিন বছরের কারাদণ্ড বা এক হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে। তাই দীপাবলির আগে সমস্ত রেলওয়ে স্টেশনে নিরাপত্তা সংস্থাগুলিকে অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বন করতে বলা হয়।