scorecardresearch
 
Advertisement
ভাইরাল

প্রাণীবিজ্ঞানের ইতিহাসে চমক! ঐতিহাসিক বিষাক্ত সাপের দেখা মিলল ইকুয়েডরে

Poisonous Shadow Snake
  • 1/6

প্রাণীবিজ্ঞানের ইতিহাসে এই প্রাণীটি একেবারেই  বিরল প্রজাতির। কিছুটা রহস্যও লুকিয়ে রয়েছে। তবে প্রায় ৫৪ বছর পর ফের দেখা মিলল এই রহস্যময় সাপের। ইকুয়েডরের জঙ্গলেই ফের আবিষ্কার হয়েছে। প্রায় পাঁচ দশক ধরে এর কোনও দেখা মেলেনি, খোঁজও পাওয়া যায়নি। এটিকে বিপন্ন প্রজাতির মধ্যেই রাখা হয়েছে। ইকুয়েডরের রেইন ফরেস্টে দু'জন প্রাণী বিজ্ঞানীর নজরে আসে এই সাপটি।

Poisonous Shadow Snake
  • 2/6

ইকুয়েডরের অ্যান্ডিস পর্বতমালার রিও মান্ডুরিয়াচু রিজার্ভে ২০১২ সাল থেকে প্রাণী বিজ্ঞানী রস মেইনার্ড এবং স্কট ট্রেজারার সরীসৃপ এবং উভচরদের উপর একটি সমীক্ষা করে চলেছেন। সেইসময় এই সরীসৃপের সন্ধান পান তাঁরা। এর আগেও এই সাপের বসবাসস্থল হিসেবে ইকুয়েডরের বনাঞ্চলের সন্ধানই পাওয়া গিয়েছে। 

Poisonous Shadow Snake
  • 3/6

১৯২৯ সালে আমেরিকান জীববিজ্ঞানী চার্লস এম ফাগলার প্রথম এই সরীসৃপের এই প্রজাতিটি আবিষ্কার করেন। তাই এর বিজ্ঞানসম্মত নাম- Emmochliophis Fugleri। সাধারণত একে- শ্যাডো স্নেক বলা হয়ে থাকে। এটি সাধারণত অন্ধকারে থাকে। আর অন্ধকারে লুকিয়ে থেকেই আক্রমণ চালায়। 
 

Advertisement
Poisonous Shadow Snake
  • 4/6

রেইন ফরেস্টেই এই শ্যাডো স্নেক পাওয়া যায়। এই প্রাণীটির বিষয়ে এখনও প্রাণীবিজ্ঞানে বিশেষভাবে কিছু জানার সুযোগ হয়ে ওঠেনি। তবে কলম্বিয়াতেও পাওয়া গিয়েছে সাপটিকে।

Poisonous Shadow Snake
  • 5/6

অনেক বিজ্ঞানী দাবি করেছেন এই সাপ মাছ খায়। তবে এর কোনও প্রমাণ এখনও পাওয়া যায়নি। 

Poisonous Shadow Snake
  • 6/6

সাপটি দেখতে সাধারণত ধূসর ও কালো রঙের হয়। যা তাদের অন্ধকারে থেকে শিকার করতে সহায়তা করে থাকে।

Advertisement