scorecardresearch
 

এই IAS অফিসারের ছবি ভাইরাল! সোশ্যাল মিডিয়ায় মেয়েরা 'ফিদা'-চলছে দেদার প্রপোজ

মাত্র ৪ ঘণ্টার মধ্যেই ছবিটিতে ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে ৪ হাজারেরও বেশি মানুষ কমেন্ট করেছেন। বিশেষত মহিলার ছবিতে হার্ট ইমোজি দিয়ে তাঁদের ভালবাসা জানিয়েছেন। কোনও মহিলা তো তাঁকে নিজের ক্রাশ বলেছেন। আবার কারও কারও প্রশ্ন, কেউ এতটা সুন্দর কীভাবে হতে পারেন? 

Advertisement
IAS Athar Amir Khan IAS Athar Amir Khan
হাইলাইটস
  • আইএএস-এর ছবি ভাইরাল
  • লাভ ইমোজি দিচ্ছেন মহিলারা
  • বর্তমানে শ্রীনগরে কর্মরত ওই অফিসার

আইএএস আতহর আমির খান (IAS Athar Amir Khan) সোশ্যাল মিডিয়ায় খুবই সক্রিয় থাকেন। ইনস্টাগ্রামে তাঁর প্রায় ৬ লক্ষ ফলোয়ার আছেন। আর ফেসবুকে তাঁকে ফলো করেন দেড় লক্ষরও বেশি ইউজার। ১২ এপ্রিল তিনি নিজের একটি ছবি এফবি ও ইনস্টাতে শেয়ার করেছেন, যা ইতিমধ্যেই ভাইরাল। 

মাত্র ৪ ঘণ্টার মধ্যেই ছবিটিতে ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে ৪ হাজারেরও বেশি মানুষ কমেন্ট করেছেন। বিশেষত মহিলার ছবিতে হার্ট ইমোজি দিয়ে তাঁদের ভালবাসা জানিয়েছেন। কোনও মহিলা তো তাঁকে নিজের ক্রাশ বলেছেন। আবার কারও কারও প্রশ্ন, কেউ এতটা সুন্দর কীভাবে হতে পারেন? 

২০১৫ সালের ইউপিএসসি পরীক্ষায় সারা দেশের মধ্যে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছিলেন আতহর আমির খান। বর্তমানে শ্রীনগরে কর্মরত তিনি। এই আইএএস অফিসার ইউটিউবেও বেশ জনপ্রিয়। তাঁর অনেক ভিডিওতে লাখেরও বেশি ভিউ রয়েছে। 

ভাইরাল ভিডিওতে কী আছে?
একটি ভিডিওতে তাঁকে UPSC পরীক্ষা নিয়ে টিপস দিতে দেখা গিয়েছে। একইসঙ্গে নিজের জীবনের কাহিনিও শেয়ার করেছেন তিনি। ভিডিওতে তিনি বলেছেন, সবসময় বড় কিছু ভাবা উচিত, বড় স্বপ্ন দেখা উচিত। স্বপ্নের কোনও সীমারেখা থাকা উচিত নয়। কোনও কাজ যতই কঠিন হোক না কেন, সবসময় মনে বিশ্বাস রাখতে হবে আমরা পারব। 

কীভাবে আইএএস হয়েছেন তিনি? 
এই আইএএস জানাচ্ছেন, কাশ্মীরের অনন্তনাগ জেলায় তাঁর জন্ম ও বড় হওয়া। ছোটবেলায় কখনও ডাক্তার তো, কখনও ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার স্বপ্ন দেখতেন। তবে কলেজে পড়ার সময় তাঁর মধ্যে আইএএস হওয়ার জেদ চেপে যায়। তাই কলেজ শেষ হওয়ার আগেই তিনি ইউপিএসসি-র প্রস্তুতি শুরু করে দেন। তিনি আরও জানাচ্ছেন, সেই সময় কাশ্মীরের পরিস্থিতি খারাপ ছিল, কিন্তু তা সত্ত্বেও তিনি পড়াশোনা বন্ধ করেননি। 

Advertisement

প্রথমবার ইউপিএসসি-র পরীক্ষায় তাঁর নাম ৫৭১ নম্বরে ছিল। তবে আইএএস হওয়র জন্য তিনি আরও মন দিয়ে পড়াশোনা শুরু করেন এবং ২০১৫ সালে সারা ভারতে দ্বিতীয় স্থানাধিকারী হন। সেই বছর প্রথম স্থান অধিকার করেছিলেন টিনা ডাবি। পরে বিয়ে করেন তাঁরা়। যদিও ২ বছর পর তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদ হয়। 

এছাড়াও আতহর একজন ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার। বর্তমানে শ্রীনগরে তাঁর পোস্টিং। পাশাপাশি শ্রীনগর নগর নিগমের কমিশনার এবং  শ্রীনগর স্মার্ট সিটি লিমিটেডের সিইও পদেও রয়েছেন। ভাল কাজের জন্য একাধিকবার পুরষ্কৃতও হয়েছেন তিনি। 

আরও পড়ুনএত সস্তায় টিভি! Flipkart-এর এই অফার মিস করলেই পস্তাবেন

 

Advertisement