শিক্ষার্থীরা "স্প্রাউট চাট" নামক একটি খুব স্বাস্থ্যকর খাবার তৈরি করেছিল যা শিশুদের নিখরচায় রান্না সম্পর্কে পরিচিত করে তোলে।
শিক্ষিকাদের দক্ষ দিক নির্দেশনার সাথে, ক্ষুদে রাঁধুনিরাও উদ্যোগী হয়ে, একত্রিত হয়ে একটি সুস্বাদু 'স্প্রাউট চাট' প্রস্তুত করে।
এই ক্রিয়াকলাপের লক্ষ্যটি ছিল শিক্ষার্থীদের আগ্রহের সঙ্গে নতুন কিছু আবিস্কার করার আনন্দ দান করা।
আগুন ছাড়া রান্না করা খাবারের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে এটি পরিচালনা করেছিলেন শিক্ষিকারা।
নিয়মিত নানা ধরণের কর্মকাণ্ডের মধ্য দিয়ে স্কুলের শিশুরা নিজেদের মানসিক স্থিরতা ধরে রাখতে যাতে পারে, সে জন্য স্কুলগুলির তরফে এমনন আয়োজন করা হচ্ছে।
কখনও রান্না, কখনও ফুল চেনানো, কখনও পাখি কিংবা পাতা, পোকা চেনানোর মধ্য দিয়ে বাচ্চাদের আনন্দ ও শিক্ষা দুইই দেওয়া যাচ্ছে সহজেই।
ফলে স্কুলে না গিয়েও নানা রকম কর্মকাণ্ড শিশুমনকে চাঙ্গা রাখতে অনেকটাই সাহায্য করে বলে মনস্ত্বাত্ত্বিকদের মত।
দীর্ঘদিন স্কুলে অনুপস্থিতি, বাচ্চাদের মধ্যে পারস্পরিক বোঝাপড়া নষ্ট করতে পারে, যা এই ধরণের উদ্যোগে অনেকটাই কেটে যায় বলে মত তাঁদের।
করোনা পরবর্তী পরিস্থিতিতে কত দিন এভাবে কাটাতে হবে, কেউ জানে না, তাই সমস্ত বিশেষ করে প্লে স্কুলগুলিকে এভাবে এগিয়ে আসা উচিত।