scorecardresearch
 
Advertisement
উত্তরবঙ্গ

বৈকুণ্ঠপুর জঙ্গলের 'কোর' এ চিতা-হাতির আস্তানায় পৌঁছল বিদ্যুৎ

জঙ্গলে বিদ্যুৎ প্রকল্প
  • 1/9

তিস্তার পারে প্রত্যন্ত বনবস্তি লালটং এলাকাতে অবশেষে পৌঁছলো বিদ্যুৎ সংযোগ। রাজ্য সরকারের বিদ্যুৎ বিভাগের তরফে ২৬ লক্ষ টাকা ব্যয়ে সোলার প্যানেল সিস্টেমের মাধ্যমে ওই এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ পৌঁছে দেওয়া হয়।

জঙ্গলে বিদ্যুৎ প্রকল্প
  • 2/9

এর ফলে ওই বনবস্তি ৩১ টি বাড়িতে এখন থেকে মিলবেই বিদ্যুৎ পরিষেবা। শনিবার আনুষ্ঠানিকভাবে সোলার পাওয়ার প্লান্টের সূচনা করলেন শিলিগুড়ি পুরনিগমের বোর্ডের চেয়ারম্যান গৌতম দেব।

জঙ্গলে বিদ্যুৎ প্রকল্প
  • 3/9

উপস্থিত ছিলেন জলপাইগুড়ি জেলা পরিষদের সদস্য দেবাশিস প্রামাণিক সহ গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্যরা। প্রসঙ্গত, লালটং বনবস্তি, বৈকন্ঠপুর বনবিভাগের কয়েক কিলোমিটার ভিতরে তিস্তা নদীর পাড়ে অবস্থিত।

Advertisement
জঙ্গলে বিদ্যুৎ প্রকল্প
  • 4/9

ফলে ওই এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ পৌঁছে দেওয়া অনেকটা দুষ্কর ব্যাপার ছিল। তাই এলাকাবাসীকে বিদ্যুৎ পরিষেবা পৌঁছে দিতে গৌতম দেব ডাবগ্রাম-ফুলবাড়ি বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক থাকাকালীনই উদ্যেগ নেওয়া হয়েছিল।

জঙ্গলে বিদ্যুৎ প্রকল্প
  • 5/9

বিদ্যুৎ বিভাগের সাথে বৈঠক করে ওই এলাকায় সোলার পাওয়ার সিস্টেম ব্যবহার করে বিদ্যুৎ সংযোগ পৌঁছে দেবার প্রকল্প নেন। সেটিই ফলপ্রসূ করা হল।

জঙ্গলে বিদ্যুৎ প্রকল্প
  • 6/9

সেই মতো বিদ্যুৎ বিভাগের পক্ষ থেকে গ্রামজ্যোতি বিদ্যুৎ প্রকল্পে প্রায় ২৬ লক্ষ টাকা ব্যয়ে তিস্তা নদীর পাড়ে সোলার প্যানেল বসিয়ে একটি পাওয়ার জেনারেশন প্লান্ট তৈরি করা হয়।

জঙ্গলে বিদ্যুৎ প্রকল্প
  • 7/9

ওই প্ল্যান্ট থেকে বিদ্যুৎ খুঁটিতে তারের মাধ্যমে বাড়ি বাড়ি বিদ্যুৎ সংযোগ পৌঁছে দেওয়া হয়। শনিবার আনুষ্ঠানিকভাবে এই প্রকল্পের উদ্বোধন করলেন প্রাক্তন বিধায়ক।

Advertisement
জঙ্গলে বিদ্যুৎ প্রকল্প
  • 8/9

এছাড়াও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জলপাইগুড়ি জেলা পরিষদের সদস্য দেবাশিস প্রামাণিক। ১ নং ডাবগ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্য এবং এলাকার বিশিষ্ট নাগরিকরা।

জঙ্গলে বিদ্যুৎ প্রকল্প
  • 9/9

জানা গিয়েছে এই প্রকল্পের মাধ্যমে ওই এলাকার ৩১ টি বাড়িতে এবার বিদ্যুৎ সংযোগ পৌঁছে যাবে। এর ফলে এলাকাবাসীদের অনেকটাই সুবিধা হবে। এদিন গৌতমবাবু বলেন, এতদিন পর্যন্ত ওই এলাকায় কোনও বিদ্যুতের ব্যবস্থা ছিল না। তাই এলাকার মানুষের বাড়িতে বিদ্যুৎ পৌঁছে দিতেই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। প্রত্যেকটি বাড়িতে মিটার বসানো থাকবে তাতে যা বিল আসবে তা বিদ্যুৎ বিভাগ সংগ্রহ করবে।

Advertisement