ইয়াস এর প্রভাবে পাহাড়ে ধস
ইয়াস এর যতটা আতঙ্ক ছড়িয়েছিল, উপকূল এলাকা ছাড়া তেমন ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। উত্তরবঙ্গে বুধবার থেকে টানা বৃষ্টি হচ্ছে। ইয়াস এর প্রভাবে বৃহস্পতিবার রাত থেকে কয়েক জায়গায় ধস নামার খবর মিলেছে। দার্জিলিং, কার্শিয়ং, কালিম্পং, মিরিকে একাধিক জায়গায় ধস নেমেছে। তবে কোথাও বড় কোনও ল্যান্ডস্লাইডের খবর নেই।
বিপদসীমার মধ্য়েই ক্ষতি
ইয়াস এর জেরে উত্তরের বেশকিছু জেলায় বুধবার রাত থেকে বৃষ্টি শুরু হয়েছে কালিম্পং পাহাড়ে। বৃহস্পতিবার সারারাত বৃষ্টিতে গাছ ভেঙে পড়েছে অনেক জায়গায়। বেশ কিছু জায়গায় ছোট ছোট ধস নেমেছে। তবে তা বিপদসীমা পার করেনি।
ধসে ক্ষতিগ্রস্ত কালিম্পং পুর এলাকা
গত তিন-চার দিন ধরেই উত্তরবঙ্গে মেঘলা আকাশ ছিল। যদিও বৃষ্টি শুরু হয়েছে বুধবার বেলা থেকেই। বৃহস্পতিবার অবশ্য সারাদিন বৃষ্টি হয়েছে। বৃষ্টি ছিল শুক্রবার কালিম্পংয়ে সারাদিন কার সঙ্গে মিলিয়ে বেশ কিছু প্রাচীণ উপরে পড়েছে রাস্তায় কালিম্পং পৌরসভার চেয়ারম্যান প্রধান জানিয়েছেন ২১ নম্বর ওয়ার্ডে কয়েকটি বাড়িতে গাছ পড়েছিল। ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের নেমেছে আরও কয়েক জায়গায় ১০।
ল্যান্ডস্লাইডের নতুন বাড়ির অর্ধেক অংশ বর্জ্য ছিল
বৃষ্টি এবং বাতাসের ঝড়ো প্রথম পাহাড়ের ৪৮ ঘণ্টা থেকে অব্যাহত রয়েছে এবং আজ সকালে টুংসুং, দার্জিলিং-এ প্রথম ভূমি ধস নেমেছিল, যার মাধ্যমে নব নির্মিত বাড়িটির অর্ধেক অংশ ভূমি ধসের দ্বারা কেটে গিয়েছিল এবং আরও ৮টি ঘর ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।
অজয় এডওয়ার্ড ফাউন্ডেশনের সাহায্য
ভূমিধসের ফলে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় সাহায্য ও খাবার পৌঁছে দেয় অজয় এডওয়ার্ড ফাউন্ডেশন প্রেরণ করেছিল। ভূমিধসের বিষয়ে লোকেরা ভয়ে রয়েছে। অঞ্চলটি ধসপ্রবণ আগে থেকেই।বৃষ্টিপাত যদি এভাবেই চলতে থাকে তবে পাহাড়ের চেয়ে বেশি প্রভাব পড়বে।
কালিম্পংয়ে ভেঙে পড়ে গাছ, ধসে পড়ে বাড়ি
গতকাল পাহাড়ের অনেক জায়গায় গাছটি ভেঙে পড়েছিল, এবং কলিম্পংয়ে গাছটি একটি ঘরে পড়েছিল যার ফলে ঘরটি পুরোপুরি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে।