scorecardresearch
 
Advertisement
পশ্চিমবঙ্গ

ডিএম-এর পথেই এবার ডুকপাদের ডেরায় আলিপুরদুয়ারের এসডিও

ডুকপাদের গ্রামে সপার্ষদ মহকুমাশাসক
  • 1/10

জেলাশাসকের দেখানো পথেই এবার বক্সার দুর্গম পাহাড়ে ডুকপাদের গ্রামে পৌঁছলেন আলিপুরদুয়ারের মহকুমাশাসক প্রিয়দর্শিনী ভট্টাচার্য।

ডুকপাদের গ্রামে সপার্ষদ মহকুমাশাসক
  • 2/10

সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় তিন হাজার ফুট উচ্চতায় ১৫ কিলোমিটার হাঁটা পথ পেরিয়ে মহকুমাশাসক পৌঁছে গেলেন ডুকপা জনজাতির গ্রামে।
মহকুমা শাসকের সাথে ডুকপা জনজাতির গ্রামে যান কালচিনি ব্লকের বিডিও প্রশান্ত বর্মনও। 

ডুকপাদের গ্রামে সপার্ষদ মহকুমাশাসক
  • 3/10

পাঁচটি পাহাড়ের চড়াই-উতরাই পেরিয়ে প্রায় চার-পাঁচ ঘন্টা পথ হেটে মহকুমাশাসক শুনলেন ডুকপা জনজাতির করুণ পরিস্থিতির কথা।

Advertisement
ডুকপাদের গ্রামে সপার্ষদ মহকুমাশাসক
  • 4/10

এই প্রথম ডুকপা গ্রামে প্রশাসনের আধিকারিকদের আসতে দেখে সহজ সরল ডুকপা জনজাতির মানুষরা হতবাক। ডুকপা জনজাতির গ্রামে প্রায় দু ঘন্টা ধরে তাদের অভাব অনটনের কথা শোনেন প্রিয়দর্শিনী ভট্টাচার্য।

ডুকপাদের গ্রামে সপার্ষদ মহকুমাশাসক
  • 5/10

পরে এদিন মহকুমাশাসক প্রিয়দর্শিনী ভট্টাচার্য জানিয়েছেন, এই প্রথম ডুকপা জনজাতির গ্রামে প্রশাসন থেকে কেউ এসেছে।

ডুকপাদের গ্রামে সপার্ষদ মহকুমাশাসক
  • 6/10

ওরা সাধারণত এলাকার বাইরে যায় না। কিন্তু ওঁরাও জেলার গুরুত্বপূর্ণ বাসিন্দা। ওদের সুযোগ-সুবিধা-অসুবিধার সমস্যার কথা শোনা হয়েছে।

ডুকপাদের গ্রামে সপার্ষদ মহকুমাশাসক
  • 7/10

গ্রামের যা যা সমস্যা রয়েছে, তা সমস্তই সমাধান করার চেষ্টা করা হবে। কালচিনির ব্লকের বিডিও প্রশান্ত বর্মন নিজে উদ্যোগ নিয়ে ওদের সমস্যা সমাধান করবেন। 

Advertisement
ডুকপাদের গ্রামে সপার্ষদ মহকুমাশাসক
  • 8/10

এই এলাকায় পানীয় জলের অভাব রয়েছে। ডুকপাদের গ্রামে শৌচাগার নেই। বিদ্যুতের সমস্যা রয়েছে। সমস্ত সমস্যা কথা লিখে নেওয়া হয়েছে।

ডুকপাদের গ্রামে সপার্ষদ মহকুমাশাসক
  • 9/10

আলিপুরদুয়ারের মহকুমা শাসক প্রিয়দর্শিনীদেবী বলেন, ডুকপা জনজাতি মানুষকে আজ মশারি প্রদান করা হয়েছে। পাশাপাশি ওদের মাস্ক, স্যানিটাইজার, দেওয়া হয়েছে। 

ডুকপাদের গ্রামে সপার্ষদ মহকুমাশাসক
  • 10/10

কালচিনি ব্লকের বিডিও প্রশান্ত বর্মন বলেন ম্যডাম ডুকপাদের সমস্ত সমস্যার কথা শুনেছেন। ওদের গ্রামের সমস্ত সমস্যা দ্রুত সমাধান করা হবে। কালচিনি ব্লকের থেকে সমস্ত কাজ করা হবে। এছাড়া প্রয়োজন হলে জেলা প্রশাসন এবং মহকুমা প্রশাসনের সাহায্য নেওয়া হবে। বক্সা ফোর্ট এলাকার বাসিন্দা ইন্দ্র শংকর থাপা বলেন এই পাহাড়ে ১৩ টি দুর্গম গ্রাম রয়েছে। সমস্ত গ্রামেই পানীয় জলের অভাব। কোনও গ্রামেই সরকারি শৌচাগার নেই। আমরা আলিপুরদুয়ার জেলা প্রশাসন এবং মহকুমা শাসকের কাছে আমাদের সমস্যা সমাধনের জন্য আবেদন করলাম। যেভাবে জেলাশাসক এবং মহকুমাশাসক এই দুর্গম গ্রামগুলোতে পৌঁছে যাচ্ছেন এবং গ্রামীণ জনজাতির মানুষের সমস্যা সমাধানের ব্যবস্থা করছেন, আমরা আশাবাদী আমাদের সমস্য়ার সমাধান এবার অন্তত হবে।

Advertisement