অজিত দাসের অভিযোগ, জাতে মুচি। তাই গ্রাম মানছে না। পুজোতে মানছে না। টাকা পয়সা নেওয়া, সেটা মানছে।
তাঁর আরও অভিযোগ, মায়ের অভিষেক হয়েছে। থাকতে চান। ২ বছর পুজোও হয়ে গিয়েছে। বলেছে, মুচিদের পুজো নিতে পারব না। আমাদের বাদ রেখেছে।
তিনি জানাচ্ছেন, এটা আগে ছিল না। পাঁচটায় শিবের পুজো দিতে গিয়েছিলাম। মন্দির বন্ধ করে দিয়েছে। আগে চাঁদা ছিল, পুজো ছিল না। চাঁদা দিচ্ছি। বুধবার পুজো দিতে গিয়েছিলাম।
কার্তিক দাসের অভিযোগ, নিচু জাত, ছোট জাত বলছে। তাই গ্রামের মানুষ মানছে না। চাঁদা নিচ্ছে, সবই নিচ্ছে। কিন্তু পুজো নিচ্ছে না।
তিনি আরও অভিযোগ করেন, মায়েরা, বোনেরা পুজো নিতে যাচ্ছে, পুজোর থালা ফিরিয়ে দিচ্ছে। গতবার হয়েছিল। এবারও তাই। চালাকি করে মন্দির বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
প্রতিমা দাসের অভিযোগ, চাঁদা, ফল নেবে। সাজিয়ে দিলে অসুবিধা। বলছে, জাতে মুচি, ওরা ছোট জাত। মন্দির তৈরি হয়েছে। মাথাপিছু ২ হাজার টাকা করে নিয়েছে।
তাঁর আরও অভিযোগ, কে গরিব, কে বড়লোক- তা জানার দরকার নেই। সবার কাছ থেকে ২ হাজার টাকা করে নেওয়া হয়েছে। অভিযুক্ত হিসেবে সম্রাট সাঁতরা, সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের নাম জানা গিয়েছে।
তাঁর কথায, আমি ব্যক্তিগত ভাবে ওঁদের কাছে গিয়েছিলাম। কী হবে দ্বন্দ্ব করে? কিছু একটা ইন্ধন আছে। একসঙ্গে বসে আলোচনা করে পুজো করি না।