scorecardresearch
 
Advertisement
বিশ্ব

আফগান সরকারকে ফেলতে তালিবানের চাল কি সফল হবে?

প্রতীকী ছবি
  • 1/14

আফগান সরকারে তুলনায় আফগানিস্তানে বেশিরভাগ অংশেরই এখন দখল নিয়েছে তালিবান। সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীটি দেশজুড়ে একটি বড় কৌশলগত সুবিধা অর্জন করেছে। সীমান্তবর্তী ঘাঁটিগুলি দখল করে নেওযার কারণে আফগান সরকারের রাজস্ব এবং সরবরাহ ক্ষেত্রে ঘাটতি দেখা দিয়েছে। এশিয়া টাইসের তথ্য অনুযায়ী, তালেবানি জঙ্গিরা হেরাত, ফারহা, কান্দাহার, কুন্দুজ, তাখার ও বাদাখশান প্রদেশ হয়ে পাকিস্তান, ইরান, তাজিকিস্তান ও তুর্কমেনিস্তানের সঙ্গে সংযোগরক্ষাকারী সাতটি বড় ও ছোটখাটো রাস্তা দখল করে নিয়েছে। এই রাস্তাগুলি দিয়েই পার্শ্ববর্তী দেশগুলি থেকে পণ্য পরিবহণ করা হয়। এই চেকপয়েন্টগুলির মাধ্যমে ২.৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আমদানি ও রফতানি করা হয়। (ছবি সূত্র-গেটি)
 

আফরফ গনি
  • 2/14

রাষ্ট্রপতি আশরাফ গনির সরকার বর্তমানে আফগানিস্তান নঙ্গরহার, পক্তয়া, পক্তিকা, খোস্ত এবং নিমরোজ সীমন্তে পাকিস্তান ও ইরান সংলগ্ন সীমান্ত চৌকিগুলিকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণ রয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে এই রাস্তাগুলির মাধ্যমে ২ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি ব্যবসা হয়। উজবেকিস্তান ও তুর্কমেনিস্তানের সঙ্গে বাকি দুই সীমান্ত অতিক্রম নিয়ে সরকার ও তালিবানের মধ্যে তীব্র লড়াই চলছে। (ছবি-গেটি ইমেজ)

প্রতীকী ছবি
  • 3/14

আফগান বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন যে, তালিবানরা কৌশলগতভাবে প্রশাসনের যুদ্ধ সরঞ্জাম, জ্বালানি এমনকী খাদ্য আমদানি-রফতানির পথে বাধা দেওয়ার ওপরে মনোনিবেশ করছে। (ছবি-এপি)

Advertisement
প্রতীকী ছবি
  • 4/14

পাকিস্তানের বালুচিস্তান প্রদেশের সরকারের প্রাক্তন উপদেষ্টা জান আচকজাই এশিয়া টাইমসকে বলেন, 'গনি সরকার বেশিদিন টিকবে না, কারণ তালিবানরা কৌশলগতভাবে সীমান্ত দখল করে খাদ্য সরবরাহে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছে।' (ছবি-গেটি ইমেজ)

তালিবান নিয়ন্ত্রিত এলাকা
  • 5/14

বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, যদি তালিবানের পরাক্রম এভাবেই বহাল থাকে এবং তারা যদি অন্যান্য রাস্তাও আটকে দেয় তবে খুব শিঘ্রই কাবুল সহ অন্যান্য সরকার নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলগুলিতে খাদ্য তথা অন্যান্য প্রয়োজনীয় পণ্যের অভাব দেখা দেবে। (ছবি-গেটি ইমেজ)
 

প্রতীকী ছবি
  • 6/14

বিশ্লেষকদের আরও মত যে, খুব তাড়াতাড়িই হয়ত আমদানি-রফতানির ওপরে শুল্ক ধার্য করতে শুরু করবে তালিবান, যেমনটা তারা ১৯৯০-এর দশকের শেষের দিকে করেছিল। তাতে তাদের রাজস্ব বাড়বে, এবং তার ফলে বাড়বে যুদ্ধের ক্ষমতা। (ছবি-গেটি ইমেজ)
 

তালিবান
  • 7/14

আ স্টেট বিল্ট অন স্যান্ড: হাউ আফিম আন্ডারমাইন্ড আফগানিস্তান গ্রন্থের লেখবক ডেভিড ম্যান্সফিল্ড বলেন, তালিবানের সীমান্ত দখলের উদ্দেশ্যই হল আফগান সরকারের অভ্যন্তরীণ করকে নিশানা করা।  (ছবি-গেটি ইমেজ)
 

Advertisement
মানচিত্র
  • 8/14

এছাড়া শহরে জরুরি সামগ্রী সহ অন্যান্য পণ্যের অভাব তৈরি করে আফগান সরকারের অর্থব্যবস্থায় ধাক্কা দেওয়ার উদ্দেশ্যেও তালিবান সীমান্তগুলি দখল করেছে বলে মনে করছেন ডেভিড ম্যান্সফিল্ড। (ছবি-গেটি ইমেজ)
 

প্রতীকী ছবি
  • 9/14

অন্যদিকে তালিবানের দাবি তারা শহরে লড়াই করবে না। এই প্রসঙ্গে তালিবানের মুখপাত্র তথা প্রাক্তন তথ্য ও সংস্কৃতিমন্ত্রী আমির খান মুত্তাকি টুইট করে জানান " যখন পাহাড় এবং মরুভূমির লড়াই শহরের দোরগোড়ায় পৌঁছে গিয়েছে, তখন মুজাহিদিনরা শহরের অভ্যন্তরে যুদ্ধ করতে চান না। ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ার চেয়ে যৌক্তিক নিষ্পত্তিতে পৌঁছানো ভাল। " (ছবি-গেটি ইমেজ)

প্রতীকী ছবি
  • 10/14

তালবানরা জুলাইয়ের প্রথম দিকে আফগানিস্তানের উত্তরাঞ্চলের দখল নেয়। আর সেখানে সরকারি সুরক্ষা বাহিনীর কাছ থেকে খুব বেশি প্রতিরোধের মুখোমুখিও হতে হয়নি তাদের। (ছবি-গেটি ইমেজ)

মানচিত্র
  • 11/14

অন্যদিকে তালিবানিরা পশ্চিম আফগানিস্তানের একটি গুরুত্বপূর্ণ জেলাও দখল করে নিয়েছে এবং ইরানের সঙ্গে কৌশলগত ইসলাম কালা-সীমান্তের নিয়ন্ত্রণও নিজেদের হাতে নিয়েছে তারা। (ছবি-গেটি ইমেজ)

Advertisement
প্রতীকী ছবি
  • 12/14

গত সপ্তাহে, আফগানিস্তানের কান্দাহার প্রদেশে সামরিক বাহিনীর সঙ্গে ব্যাপক সংঘর্ষের পর তালিবানিরা পাকিস্তানের চমন শহরের সীমান্তবর্তী স্পিন বোলডাক ক্রসিংটিও দখল করে নেয়। (ছবি-এপি)

মানচিত্র
  • 13/14

আফগানিস্তান ২.২২ বিলিয়ন ডলারের সোনা, ফলমূল, পশুর চামড়া, রজন এবং বাদাম সহ বিভিন্ন পণ্য রফতানি করে। পাশাপাশি ৬.৯২ বিলিয়ান ডলারের খাদ্য, পেট্রোলিয়াম পণ্য, যন্ত্রপাতি, ধাতু এবং সেই সম্পর্কিত পণ্য আমদানি করে। (ছবি-গেটি ইমেজ)
 

আশরফ গনি
  • 14/14

ইউএই-তে আফগানিস্তানের রফতানি ১ বিলিয়ন ডলার, পাকিস্তানে ৪৪৪ মিলিয়ন ডলার, ভারতে ৪৫৫ মিলিয়ন ডলার, আমেরিকায় ৩৫.৬ মিলিয়ন ডলার এবং চিনে ২৯.১ মিলিয়ন ডলার। অন্যদিকে আফগানিস্তান মোট আমাদানির ১৪ শতাংশ পাকিস্তান থেকে, ১৩ শতাংশ রাশিয়া থেকে, ১১ শতাংশ উজবেকিস্তান থেকে, ৯.১ শতাংশ ইরান থেকে এবং ৯ শতাংশ চিন থেকে করে। এছাড়া তুর্কমেনিস্তান, জাপান এবং কাজাখস্তান থেকে পণ্য আমদানি করে আফগানিস্তান । (ছবি-গেটি ইমেজ)

Advertisement